Content Writing - Editor Go https://editorgo.com/content-writing/ Explore Yourself in a Better Way Sat, 15 Oct 2022 15:24:12 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.2.5 https://editorgo.com/wp-content/uploads/2022/11/cropped-logo-32x32.png Content Writing - Editor Go https://editorgo.com/content-writing/ 32 32 আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/ https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/#respond Sun, 08 Aug 2021 07:58:24 +0000 https://editorgo.com/?p=1243 আবহাওয়া সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা     আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন। এটেল পড়ে বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি । আজকে আমরা কথা বলতে চাচ্ছি মূলত আবহাওয়া সংকেত বাতাসের তীব্রতা ও ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে ধারণা নিতে।   চলুন শুরু …

The post আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  appeared first on Editor Go.

]]>
আবহাওয়া সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা 

 

 আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন। এটেল পড়ে বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি । আজকে আমরা কথা বলতে চাচ্ছি মূলত আবহাওয়া সংকেত বাতাসের তীব্রতা ও ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে ধারণা নিতে।   চলুন শুরু করা যাক :

আবহাওয়া সতর্ক সংকেত 

 আজকে আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি।  আমরা অনেক সময় আবহাওয়া দপ্তর থেকে  বিভিন্ন সংকেত সম্পর্কে জেনে থাকি।  যেমন চট্টগ্রামে বল হলো হয়তো নয় নং সংকেত মেনে চলতে  আবার তা কাকে বলা হলো হয়তো 7 নম্বর সংকেত মেনে চলতে ।  আমরা অনেকেই হয়তো এই সংকেত গুলোসম্পর্কে জানি না ।  আজকে আমরা সেই সকল  সংকেত সম্পর্কে জানব । 

জেনে নিই ১ থেকে ১১ আবহাওয়া সতর্কতা সংকেত সম্পর্কে 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিধি ২০১৫  মোতাবেক  মোট সংকেত বা হুঁশিয়ার  সংকেত রয়েছে । চলুন সংকেতগুলো সম্পর্কে জানা যাক ।

  • ১ নং থেকে ৪ নং সংকেত – দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত 

দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দূরের কোন অঞ্চলে  খারাপ আবহাওয়া সম্বন্ধে হতে পারে । যেমন ধরুন কোন একটি জাহাজ বন্দর আছে সেখানে আবহাওয়া খারাপ না কিন্তু যখন সে বন্দর থেকে  ছেড়ে যাবে  তখন হয়তো দূরবর্তী এলাকায় সে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে ।  তাই ওই পরিস্থিতিতে 1 নং সংকেত মেনে চলতে বলা হয়। 

১ থেকে ৪ নং সংকেত মূলত নদী বন্দরের জন্য দেওয়া হয়। 

  • ১ নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেত 

সমুদ্র বন্দরের ক্ষেত্রে 1 নং ধারা দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়।

  • ২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত :

দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দ্বারা মূলত দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে এরকম  বুঝায়। সেখানে বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে প্রতি ঘণ্টায় ৬২-৮৮  কিলোমিটার।  তাই এই মুহূর্তে  বন্দর ত্যাগী জাহাজ কে বন্দর ত্যাগ করতে নিষেধ করা হয় । 

  • ৩ নং স্থানীয় সতর্কতা সংকেত :

স্থানীয় সংকেত তারা মূলত এবং বন্দরে ঢাকার জাহাজগুলো খারাপ দুর্যোগ কবলিত হতে পারে  আশঙ্কা রয়েছে এরকম বুঝায়।  তাই তাদেরকে সতর্ক থাকতে বলা হয়।  এবং সেই সময় একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০  কিলোমিটার হতে পারে। 

  • ৪ নং আমিও  হুঁশিয়ারি সংকেত :

4 নং তারাও বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত হতে পারে এরকম বুঝায়।  যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১  কিলোমিটারের মতো হতে পারে।  তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি  বুঝাবে।



  • ৫ নং থেকে ৭ নং –  বিপদ সংকেত :

বিপদজনক সংক্ষেপ তারা সামুদ্রিক ঝড়ে কবলিত হতে পারে তার আশপাশ এলাকায় এরকম বোঝায়  যেখানে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ – ৮৮  কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে বিপদ সংকেত এর ক্ষেত্রে  নং এ নং এর পার্থক্য  রয়েছে। 

 যদি ৫ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। 

 যদি ৬ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

যদি ৭ নং পড়া হয় তাহলে ঝড়টি বন্দরের  উপ বা নিকট  দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।  

  • ৮ নং থেকে ১০ নং – মহাবিপদ সংকেত :  

 প্রচন্ড এবং সর্বোচ্চ তীব্রতর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে  বুঝায়। জ্বরের সময় সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ হতে পারে প্রতি ঘন্টায় ৮৯  কিলোমিটার বেগে বা তারও বেশি।তবে মহাবিপদ সংকেত এর ক্ষেত্রে  নং এ নং এর পার্থক্য  রয়েছে।

  যদি ৮ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। 

 যদি ৯ নং  বলা হয়  তাহলে ঝড়টি  বন্দরকে ডান দিকে রেখে  উপকূল অতিক্রম ।

যদি ১০ নং পড়া হয় তাহলে ঝড়টি বন্দরের  উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। 

১১ নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত বা যোগাযোগ স্থাপনে ব্যর্থতা :

১১ নং দ্বারা  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে  এরকম বুঝায় ।  স্থানীয় আবহাওয়া কর্মকর্তা  এই এই ধরনের আবহাওয়া পরিস্থিতিকে অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন । 

বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি :

আবার কথা বলব আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ।  সেটা হচ্ছে বাতাসের তীব্রতা ও গতি ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণী সম্পর্কে। আমরা অনেক সময়  নিম্নচাপ,  গভীর নিম্নচাপ,   ঘূর্ণিঝড়  ইত্যাদি সম্পর্কে শুনে থাকে ।  আসলে এগুলো নির্ধারণ করা হয় মূলত বাতাসের গতি বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে।  চলুন জানা যাক :

  • নিম্নচাপ  : যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫০ কিলোমিটার / ৩১ মাইল হয়। 
  • গভীর নিম্নচাপ :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫১ – ৬১ কিলোমিটার / ৩২ – ৩৮ মাইল হয়। 
  •  ঘূর্ণিঝড় : যখন  বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ – ৮৮ কিলোমিটার / ৩৯ – ৫৪ মাইল হয়। 
  •  প্রবল ঘূর্ণিঝড় :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯-১ ১৭ কিলামিটার / ৫৫-৭৩ মাইল হয়।
  • হারিকেনের তীব্রতা সম্পূর্ণ প্রবল ঘূর্ণিঝড় :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ১১৮ – ১৭০ কিলোমিটার / ৭৪ – ১০৫ মাইল হয়। 
  • সুপার সাইক্লোন :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ১৭১ এর অধিক  কিলোমিটার/ ১০৫ এর অধিক মাইল হয়। 

এছাড়াও আবহাওয়া বার্তা নিয়ে এখানে একটি নির্দেশনা ছোটখাটো বলতে পারেন দেওয়া আছে সেটা আপনাদের কাজে দিবে ।  বইটিতে বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া আছে যেটা আপনাদের অনেক কাজে আসবে । আশা করছি এই নির্দেশনা গুলো পড়ে নিবেন

আবহাওয়া সর্তকতা নিয়ে বই বা নির্দেশনা

ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।  এরকম আরো তথ্যবহুল  বিশ্ব সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

 

The post আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/feed/ 0
‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/ https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/#respond Thu, 24 Jun 2021 13:40:22 +0000 https://editorgo.com/?p=1125 টাকা তৈরিতে কত টাকা লাগে ? বর্তমান সম‌য়ে টাকার কিরকম চা‌হিদা সেটা আর ব্যাখ্যা বল‌তে হ‌বে ব‌লে আমার ম‌নে হয় না। টাকা ছাড়া এখন চলা টাই এক প্রকার দায়। অর্থনী‌তির প্রধান বাহকই হ‌চ্ছে টাকা। টাকা বিনিম‌য়েই আমরা এটা ওটা কিন‌তে পারছি।  ‌কিন্তু আমরা কি কখ‌নো  ভে‌বে দে‌খে‌ছি কিভা‌বে তৈ‌রি হয় বা এই টাকা তৈ‌রি‌তে কত …

The post ‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? appeared first on Editor Go.

]]>
টাকা তৈরিতে কত টাকা লাগে ?

বর্তমান সম‌য়ে টাকার কিরকম চা‌হিদা সেটা আর ব্যাখ্যা বল‌তে হ‌বে ব‌লে আমার ম‌নে হয় না। টাকা ছাড়া এখন চলা টাই এক প্রকার দায়। অর্থনী‌তির প্রধান বাহকই হ‌চ্ছে টাকা। টাকা বিনিম‌য়েই আমরা এটা ওটা কিন‌তে পারছি। 

‌কিন্তু আমরা কি কখ‌নো  ভে‌বে দে‌খে‌ছি কিভা‌বে তৈ‌রি হয় বা এই টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকাই লাগে? আজ‌কে আপনা‌দের কে টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা লা‌গে সে সম্প‌কেই  জানা‌তে এসে‌ছি। 

বাংলাদেশি টাকা

 

আমা‌দের দে‌শে মূল্য ১ , ২ ও ৫ টাকার ক‌য়েন প্রচ‌লিত র‌য়ে‌ছে। আর নো‌টের ক্ষে‌ত্রে আ‌গে ১ টাকার পাওয়া যেত কিন্তু বর্তমা‌নে তা এক প্রকার বিলুপ্তই। ত‌বে বর্তমা‌নে ২, ৫ , ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০, ১০০০ টাকার নোট চাল‌ু র‌য়ে‌ছে। এছাড়াও বি‌ভিন্ন উপল‌ক্ষ্যে মা‌ঝে মা‌ঝে বি‌শেষ কিছু নোট চাপা হয়। যেমন : ২০০ টাকার নোট, ৬০ টাকার নোট , ৪০ টাকার নোট, ২৫ টাকার নোট । 



কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়?

বাংলা‌দেশ ব্যাং‌কের হিসাব ম‌তে সাধারণত ১ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হয় ৯৫ পয়সা। ২ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হঢ ১ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হয় ১ টাকা ৯৫ পয়সা। 

এবার নোটের খর‌চের দি‌কে আশা যাক। সব‌চে‌য়ে ছোট নোট ছি‌লো ১ টাকা। য‌দিও বর্তমা‌নে তা তৈ‌রি করা হয়না।  যাই‌হোক, সাধারণত ২ টাকার নোট তৈ‌রি‌তে খরচ গুন‌তে হয়  প্রায় ১ টাকা ৫০ টাকার মত।

  • ৫ টাকার নোট তৈ‌রি‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা।
  • ১০ টাকার নোটে খরচ হয় ২ টাকা ২০ পয়সার মত।
  • ২০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা ৫০ পয়সা।
  • ৫০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা ৫০ পয়সার মতই। 

ওছাড়াও ৩ অং‌কের নোট তথা

  • ১০০ টাকা নোট তৈ‌রি খরচ গুন‌তে হয় প্রায় সা‌ড়ে ৪ টাক‌ার মত।
  • ৫০০ টাকার নোট ছাপা‌তে গুন‌তে হয় প্রায় ৬ টাকা ।
  • এবং সব‌চে‌য়ে বড় নোট টি অর্থ্যাৎ ১০০০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ৭ টাকা।  

উ‌ল্লেখ যে,  নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয় । যা  গাজীপুরে অবস্থিত। তবে,  যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বা‌হি‌রে  দেশ থে‌কে আমদানি করা হয়।  

 

ব্লগ টি কেমন লাগলো অবশ্যই আমাদের জানাবেন। কোন মতামত জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

 

 

The post ‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/feed/ 0
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/ https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/#respond Wed, 02 Jun 2021 16:33:32 +0000 https://editorgo.com/?p=1031 এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি …

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO)

যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি এসইও বা ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব। এজন্য প্রথমে আমাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও কি সেটা ভালোভাবে বুঝতে হবে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক এসইও জিনিসটা কি আসলে?                        

এসইও কী?

এসইও জিনিসটা হল আসলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। যাকে আমরা সংক্ষেপে এসইও নামে চিনে থাকি।  এটি হলো আপনার ওয়েবসাইটের অপটিমাইজেশন এর কিছু নিয়মের সমষ্টি যেটির ফলে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে ভালো একটা অবস্থানে রেঙ্ক করবে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেটি আপনি অনুসরণ করলে আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে যাতে করে আপনার উদ্দেশ্য অর্জনে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করবেন। 

এসইওর মূল উদ্দেশ্য প্রধানত দুটি থাকে। প্রথমটি হলো কি ধরনের ইউজার সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করা। আর দ্বিতীয়ত উদ্দেশ্য হল আপনার ওয়েবসাইটটি যেন গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে অথবা যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে খুঁজে পাওয়া যায় এবং এটির পোস্টগুলো ইনডেক্স হয়। 

এছাড়া ভালো এসইও অনুশীলন করার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইটটা আরো ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে যাতে আপনার নেভিগেট করতে সুবিধা হবে।



এসইও প্রকারভেদ

প্রথমত কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে এসইও কে ২ ভাগে ভাগ করার যেতে পারে । 

১. অফপেজ এসইও 

২. অনপেজ এসইও

এসইওর লানিং অংশে আমরা এ নিয়ে বিসাদ আলোচনা করবো। 

বি: দ্র: এসইও তে নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে মাত্র ৩৫০ টাকায় (অফার প্রাইজ) লানিং বাংলাদেশের এর Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং) কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং)

এসইও জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আপনাকে করতে হবে: 

১. প্রথমে আপনাকে শনাক্ত করতে হবে ইউজাররা কোন ধরনের জিনিস সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে এবং সেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত কিনা ।

২. এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করবেন যেগুলো ভিজিটরদের জন্য উপকারী হবে।

৩. আপনাকে প্রথমে আপডেটেড এসইও টেকনিক গুলো জানতে হবে। 

এসইওকে একটা কমপ্লিট ফ্রেমওয়ার্কের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যে প্রক্রিয়াটি কিছু নিয়মের, কিছু ধাপের এবং কিছু নিয়ন্ত্রণের সমষ্টি। 
what is seo?

কেন এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ ?

বর্তমানে বাজারে প্রতিযোগিতা চলছে, এসইও মার্কেটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ভিজিটর দিয়ে থাকে তাদের খোজা প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর  ও সমাধান খোঁজার জন্য। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট, ব্লগ সাইট অথবা কোন অনলাইন স্টোর থেকে থাকে তবে আপনি এসইও করে টার্গেটকৃত ট্রাফিক খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন । আপনি যদি নিজে এসইও শিখতে পারেন তবে আপনি ফ্রিতে আপনার কাঙ্খিত গ্রাহকদের আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আনতে পারবেন। 

 

এসইও যে সব কারণে গুরুত্বপূর্ণ তা নিচে উল্লেখ করা হলো : 

 ১. সার্চ ইঞ্জিনের অধিকাংশ ভিজিটর বা ইউজার সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ করে যে ফলাফল প্রদর্শিত করে তাদের মধ্যে থেকে টপ ৫টি পেজ তারা ভিজিট করে থাকে।  আপনি যদি এ ধরনের সুবিধা আপনার ওয়েবসাইটে বা অনলাইন স্টোরে নিতে চান, তবে আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাঁচটি সেরা পেজ তালিকার মধ্যে অবস্থান থাকতে হবে। যেটি করতে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটি এসইও অপটিমাইজেশন করে নিতে হবে। 

২. এসইও শুধু সার্চ ইঞ্জিন সম্পর্কে না এটি আপনার ওয়েবসাইটের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স উন্নতি করে থাকে যার জন্য আপনার ভালো এসইও অনুশীলন করতে হবে। 

৩. যারা সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে বিশ্বাস করে থাকে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের সাইটগুলোকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে এসইও চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

৪. আপনার ওয়েবসাইটের সামাজিক প্রমোশনের জন্য এসইও খুব ভালো। লোকজন যারা আপনার ওয়েবসাইট গুগল ইয়াহু ও সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে খুজে পাওয়ার ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি সামাজিক প্রমোশন হবে। সামাজিক ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। 

৫. একটা বড় ধরনের ওয়েবসাইট স্মুথভাবে চলার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটের লেখকগণ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এসইও থেকে উপকৃত হতে পারে। সরাসরি যে উপকৃত হবে সেটা হল ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক পাওয়া এবং পরোক্ষভাবে যে উপকারী হবে সেটি হল একটি সাধারণ কাঠামো রাখতে যেটি ব্যবহার করতে ওয়েব সাইটের কনটেন্ট পাবলিশের পূর্বে। 

৬. এসইও আপনার ওয়েবসাইটি প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। যদি কোন দুটি ওয়েবসাইটে কি ধরনের পণ্য বা সেবা ক্রয় করে থাকে তবে সার্চ ইঞ্জিন সবসময় চেষ্টা করবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা ওয়েবসাইট প্রথমে দেখাতে। যার ফলে ওয়েবসাইটটি আরো বেশি কাস্টমার পাবে এবং বিক্রি বেশি হবে।



সারকথা, 

তো এই হলো বন্ধুরা এসইও কী এবং এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি আজকের আর্টিকেলটা আপনার অনেক ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব আপনি ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

 

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/feed/ 0
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#comments Sun, 30 May 2021 05:46:36 +0000 https://editorgo.com/?p=988 কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস  বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে।  অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল …

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস 

বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে। 

অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন। শুধু তাই নয় আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিংয়ের হিডেন টিপস এবং টিপস গুলো ভালোভাবে রপ্ত করতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই সে কনটেন্ট বা আপনার লেখাগুলি আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে পারবেন।তারপরে আপনি সাধারণত সে ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে আপনাদেরকে বলবো কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস সম্পর্কেঃ

কনটেন্ট রাইটিং কি ? 

সাধারণত কোন নির্দিষ্ট বিষয়কে আপনি যখন লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটিং। 

আপনি যখন কোনো একটি বিষয়কে script এর মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হবে কনটেন্ট। যেমন ধরুন আপনি এখন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন এটাও কিন্তু একটি কনটেন্ট। সাধারণত যারা কনটেন্ট লিখে থাকে তাদেরকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটার।

 

কনটেন্ট রাইটিং কেন করবেন ? 

অবশ্যই আপনাকে কোন কাজ শুরু করার আগে জানতে হবে আপনি এই কাজটি কেন করবেন। আর যখন আপনি এর মূল কারণটা খুঁজে পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আমার এই কাজটি কেন করা উচিত। কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা সেই আদিকাল থেকে চলে আসছে। মনে করুন , আপনি বাজারের একটি নতুন পণ্য নিয়ে আসলেন । আপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে পণ্য টা বিক্রয় করা। এর জন্য আপনাকে তো আর বসে থাকলে চলবে না। গ্রাহককে তো সেটা নিয়ে জানাতে হবে। আর এই জানানোর কাজটার জন্যই আপনার প্রয়োজন হবে একজন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার। শুধু যে পণ্যেক্ষেত্রে তা কিন্তু না। প্রায় সবক্ষেত্রেই এর চাহিদা রয়েছে।  যত দিন গড়াছে ততই এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর প্রযুক্তির কল্যাণে এর আরো কয়েক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আপনি ই-কমার্সের দিকেই লক্ষ্য করেই দেখুন না!  কথায় আছে – ‘কনটেন্ট ইজ কিং’। 

 

সাধারণত যারা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে থাকে তাদের দুইটি উদ্দেশ্য থাকে।যথাঃ

(১)প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে 

(২) আয় করার জন্য 

আপনি বর্তমানে যত কনটেন্ট রাইটার পাবেন তারা সাধারণত এই দুটি কাজের জন্য কনটেন্ট রাইটিং করে থাকে। 

বি: দ্র: কনটেন্ট রাইটিং এ নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে ৫৫% ছাড়ে লানিং বাংলাদেশের এর SEO Friendly Content Writing কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Seo friendly contets writing

কনটেন্ট রাইটিং কত ধরনের হতে পারে ?

কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন ধরনেরই হতে পারে। আপনার কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আগেই জেনেছেন। কনটেন্ট রাইটিং মানেই হলে কোন বিষয় নিয়ে লিখা লিখি করা। এখন সেই লেখাটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এর পরিধি ব্যাপক। তবুও নিচে আমরা একটি সংক্ষিপ্ত লিষ্ট দেয়ার চেষ্টা করবো। 

  • ওয়েব সাইটে কনটেন্ট লিখা (যেমন : এ সাইটটির কনটেন্ট গুলো)
  • ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং
  • ই-বুক রাইটিং
  • প্রোডাক্ট এর ডিটেলস রাইটিং
  • প্রোডাক্ট রিভিউ
  • প্রোডাক্ট প্রমোশন কনটেন্ট রাইটিং
  • অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং 
  • নিউজ কনটেন্ট রাইটিং
  • এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিং
  • প্রেস রিলিজ রাইটিং
  • সিভি রাইটিং
  • একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং
  • অনুবাদ 
  • ই-মেইল রাইটিং, ইত্যাদি।

 

আয় করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং?

সাধারণত আমি এ কথাটা প্রথমে আগেই বলেছি যে বর্তমান অনলাইন সেক্টরের যত কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা হলো কনটেন্ট রাইটিং। আর এটা সাধারণত কল্পনায় এটা সত্য ঘটনা আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে চোখ রাখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে কনটেন্ট রাইটার দের ডিমান্ড কত। 

সাধারণত এই ডিমান্ড এর জন্যই বা ইনকামের জন্য অনেকেই এই কনটেন্ট রাইটিং জবে নিযুক্ত হতে চান। অনেক রাইটার কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করেছেন। আর কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন এ আর্টিকেলটি

কারা কনটেন্ট রাইটার এর কাজ করতে পারবেন?

 সবাই সব কাজের জন্য উপযুক্ত  হবে এমন কোন কথা নেই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ধৈর্য্য সাথে শিখাটা। স্কিল ছাড়া আপনি কিছূই করতে পারবেন না। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আগ্রহ । আপনি যদি প্রথমেই আয়ের চিন্তায় এ সেক্টরে আসেন তাহলে এ সেক্টর আপনার জন্য না। আপনাকে জানতে হবে ,পড়বে হবে ,বুঝতে হবে, চিন্তা করতে হবে। হুটহাট করে এখানে আপনি কিছু করতে পারবেন না।   তাই , সময় নিয়ে ধৈর্য্যের সাথে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আগ্রহ, যদি আগ্রহ থাকে তাহলে এ সেক্টরটি আপনার জন্য। 



কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু টিপস :  

Writing passion

কনটেন্ট রাইটার হতে হলে আপনাকে রাইটিংকে নিজের passion হিসেবে নিতে হবে।অর্থাৎ লেখালেখির বিষয়টি পেশা নয় আপনার নেশাতে পরিণত করতে হবে। 

সাধারণত এমন অনেক রাইটার ছিল যারা প্রথম প্রথম খুবই ভালো লিখতে পারতো কিন্তু এক সময় তাদের লেখার আগ্রহ হারিয়ে যায় এবং তারা এ কনটেন্ট রাইটিং থেকে দূরে সরে যায়। 

কনটেন্ট রাইটিং সাধারণত তারাই করতে পারবে যারা এটাকে নেশায় পরিণত করতে পারবে এবং যারা এটা করতে কোন সময় বিরক্ত বোধ করবে না। যাদের এই কাজ করতে কোন ক্লান্তি আসবে না।

আরে থেকে ইনকাম হোক বা না হোক আপনার কাজ হচ্ছে লেখা আপনাকে লিখেই যেতে হবে। আর যদি আপনার মনে এরকম চিন্তা ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং সেক্টরে ভালো কিছু একটা করতে পারবেন।

 

Focus on writing Creativity

সাধারণত আপনার লেখার মধ্যে নিদৃষ্ট কোন টপিক এর মূল বিষয়বস্তু কে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার নামই হলো creative content writer.আর সেজন্য আপনার ভিতরে থাকা ক্রিয়েটিভিটিকে কে আগে জাগিয়ে তুলতে হবে। 

ক্রিয়েটিভি সাধারণত এমন একটি বিষয় যেটা ছাড়া আপনি এই সেক্টরের মূল্যহীন। যেমন ধরুন আপনি সিনেমা হলে গেলেন আপনি কখনোই সিনেমা টি সম্পূর্ণ দেখবেন যখন আপনার সিনেমাটি ভালো লাগবে তখন। 

আর সাধারনত কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে বিষয়টি এমন আপনি যখন কনটেন্টের ভিতরে ক্রিয়েটিভ কিছু যুক্ত করবেন তখন কনটেন্টটি পাঠকরা সম্পূর্ণ পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করবে। যেমন ধরুন যেকোনো একটি ছোট কৌশল আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুললেন আর এটিই হল ক্রিয়েটিভ ক্ষমতা। 

 

Fast on Keyboard 

যেহেতু সাধারণত আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করবেন তাই আপনাকে Text দক্ষতায় পাকাপোক্ত হতে হবে। আগের দিনের সাধারণত মানুষ খাতা কলম কে বেশি প্রাধান্য দিত কিন্তু এখন সময় বদলে গিয়েছে। 

মানুষ এখন নির্ভর করে চলেছে আধুনিক সব প্রযুক্তির উপর। আর প্রযুক্তির এই আমূল পরিবর্তনের সাথে আপনাকেও তাল মিলিয়ে চলতে হবে। যেমন ধরুন-আপনি একটি কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য কাজ পেলেন এবং আপনার লেখার দক্ষতা খুবই ভালো কিন্তু আপনি আপনার কনটেন্টটি সময়মতো সাবমিট করতে পারলেন না।

আর সেক্ষেত্রে আপনাকে যে কাজ দেবে সে ভাববে যে আপনি হয়তো এই কাজের প্রতি উদাসীন আর সেই ক্ষেত্রে সে আপনাকে আর কাজ না দিয়ে অন্য কাউকে খুজতে থাকবে। সেই ক্ষেত্রে আপনার লেখার অভিজ্ঞতা সহ আপনার লেখার কাজটি দ্রুত হতে হবে। আর এক্ষেত্রে আপনার রাইটিং স্কিল কে ইমপ্রুভ করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট সময় খরচ করতে হতে পারে। 

Be thinking

একজন সাধারন মানুষের চিন্তা-ভাবনা থেকে একজন লেখককের চিন্তাভাবনা আলাদা বা ভিন্ন হতে হবে। আর কথায় রয়েছে- অশিক্ষিত চোখ যেখানে ধূলিকণা দেখে শিক্ষীত চোখ সেখান থেকে হীরা মানিক। 

আর এক্ষেত্রে সাংবাদিক হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় উদাহরণ- কেননা তারা ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে কত সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারে। 

আর সাধারনত ঠিক এমন ভাবে আপনি যখন একজন লেখক হলেন আপনি যখন একটি টপিক নিয়ে লিখবেন সেই টপিক সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত বুঝতে হবে। তারপর এই বিষয় নিয়ে আপনার মনে যে ভাবনা লুকায়িত রয়েছে সেই বিষয়গুলো প্রকাশ করবেন আপনি লেখার মাধ্যমে। তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটিং থেকে ভালো কিছু করতে পারবেন।

Learn Grammar properly

সাধারণত একজন কনটেন্ট রাইটার কেমন ধরনের বা সে কতটুকু মানসম্পন্ন সেটা নির্ভর করবেন তার কনটেন্ট এর উপর। যেমন ধরুন আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে যদি ব্যাকরণ ভুল থাকে তাহলে আপনার কনটেন্টটি কিন্তু তার মাধুর্য হারিয়ে ফেলবে। 

আপনি এক্ষেত্রে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লিখবেন নাকি ইংরেজি ভাষায় লিখবেন সেটা বড় কথা না আপনি যে ভাষায় লিখুন না কেন আপনার ব্যাক করুন ঠিক রেখে আপনার কনটেন্ট লিখতে হবে। আর এক্ষেত্রে শুরুর দিকে আপনাকে যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হবে তাহলেই আপনি একদিন কনটেন্ট রাইটিং এ সফল হতে পারবেন।

পরিশেষে,

কনটেন্ট রাইটিং জব যেহেতু অনলাইন সেক্টরের সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা তাই এই সেক্টরে আপনাকে সফল হতে হলে অনেক পরিশ্রম এবং কষ্ট করতে হবে। কেননা বর্তমানে সেক্টরে প্রতিযোগীর অভাব নেই।তাই আপনাকে যদি কনটেন্ট রাইটিং জবে ভালো কিছু করতে হয় পরিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে। আপনার কনটেন্টই কিন্তু আপনার নিজের ব্র্যান্ডিং করবে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং সম্পর্কে জানতে এ আটির্কেলটি পড়তে পারেন।

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 3
পা‌র্সোনাল ব্র্যান্ডিং কি এবং কেন এত প্র‌য়োজনীয়? https://editorgo.com/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e2%80%8c%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%82/ https://editorgo.com/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e2%80%8c%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%82/#respond Wed, 26 May 2021 03:00:55 +0000 https://editorgo.com/?p=969 আপনি যদি  একুশ শতকে এসে চিন্তা করেন  যে .পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানেই  লাইক, কমেন্ট ,শেয়ার তাহলে আপনি ভূল জগতেই আছেন।  বর্তমান প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে উন্নয়নের জন্য শুধু মাত্র ব্যতিক্রমধর্মী সিভির উপর নির্ভর করে থাকা যায় না। আমরা পছন্দ করি কিংবা না করি। আমার সম্পর্কে চাকরি দাতা, ক্লায়েন্ট, ব্যবসায়িক পরিচিতজন, ম্যানেজার ইত্যাদি ব্যাক্তিবর্গ বিভিন্ন  উৎস থেকে আমাদের সম্পর্কে …

The post পা‌র্সোনাল ব্র্যান্ডিং কি এবং কেন এত প্র‌য়োজনীয়? appeared first on Editor Go.

]]>
আপনি যদি  একুশ শতকে এসে চিন্তা করেন  যে .পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানেই  লাইক, কমেন্ট ,শেয়ার তাহলে আপনি ভূল জগতেই আছেন।  বর্তমান প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে উন্নয়নের জন্য শুধু মাত্র ব্যতিক্রমধর্মী সিভির উপর নির্ভর করে থাকা যায় না। আমরা পছন্দ করি কিংবা না করি। আমার সম্পর্কে চাকরি দাতা, ক্লায়েন্ট, ব্যবসায়িক পরিচিতজন, ম্যানেজার ইত্যাদি ব্যাক্তিবর্গ বিভিন্ন  উৎস থেকে আমাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেছে। 

পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কী?

সাধারন ভাবে বলতে গেলে পার্সোনাল ব্যান্ড হলো প্রফেশনাল রেপুটেশন। এজন্য আপনার নিজেকেই  নির্ধারন করতে হবে। কেমন হবে আপনার সাজ, পোশাক, অন্যের সাথে কমিউনিকেশন করার ধরন, ক্যারিয়ার এবং স্কিল সেট।  আপনি সক্রিয় ভাবে আপনার ব্যান্ড ঠিক করে ফেলেছেন। 

আপনার সম্পর্কে যে তথ্যগুলো সচারাচর পাওয়া যায়।  ( ইন্টারনেটে বা লোকমুখে)  সেগুলো যে আপনার পেশা দায়িত্ব ব্যক্তিত্ব এবং সক্ষমতা, সব সময় তুলে ধরেছে হয়তো ব্যাপারটি হয়তো তেমন নাও হতে পারে। আরো সরল কথা বলতে গেলে ,

 অনলাইন  ও অফলাইনের মাধ্যমে নিজের পেশা , দক্ষতা ও অর্জন কে অন্যকে দেখানো এবং নিজের নেটওয়ার্কের মানুষদের টপ অফ দ্য মাইন্ডে থাকাকে বলা যেতে পারে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং ।

পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং না বড়াই? পা‌র্সোনাল ব্র্যান্ডিং কেন এত প্র‌য়োজনীয়? সহ আরো বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। 

The post পা‌র্সোনাল ব্র্যান্ডিং কি এবং কেন এত প্র‌য়োজনীয়? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%aa%e0%a6%be%e2%80%8c%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%82/feed/ 0