Month: সেপ্টেম্বর ২০২১

  • ওয়েব ডিজাইন শেখার সেরা ৫ টি বই | পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ডিজাইন শেখার বই ও কোর্স সমূহ 

    ওয়েব ডিজাইন শেখার সেরা ৫ টি বই | পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ডিজাইন শেখার বই ও কোর্স সমূহ 

    আসসালামুয়ালাইকুম ,  পাঠক । আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  এই করোনা মহামারীতে সবাই সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে থাকবেন।  যাই হোক শুরু করা যাক।  তাইলে বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি।  আজকে আপনাদের জন্য এমন পাঁচটি বই নিয়ে আসছি যেগুলো আপনাকে পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ডিজাইনার  এবং ডেভেলপার হতে সহায়তা করবে।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। 

    ১. HTML 5 Bangla PDF Book

    আপনাকে ওয়েব ডিজাইন শিখতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে ওয়েব ডিজাইনের এইচটিএমএল সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।  কারণ ওয়েবসাইটের মূল স্ট্রাকচারটা কিন্তু তৈরি করতে হয় এটিএম এর মাধ্যমে।  আপনার ওয়েবসাইটের বেসিক জ্ঞান সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনি কোন ভাবে ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করতে পারবেন না।  তাই আপনাকে অবশ্যই  এইচটিএমএল সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এইচটিএমএল অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে তবে বর্তমানে সবচেয়ে লেটেস্ট ভার্সন টি হচ্ছে গিয়ে html5।  আজকে আপনাদের জন্য আমরা html5 এর পূর্ণাঙ্গ একটি বই নিয়ে এসেছি।  যার মাধ্যমে আপনারা সহজেই এইচটিএমএল ট্যাগ সম্পর্কে সর্বোচ্চ ধারণা পাবেন।  এবং সেখানে হাতে কলমে কাজ দেখানো রয়েছে ফলে আপনার সহজ এইচটিএমএল কে আয়ত্ত করে নিতে পারবেন। 

    HTML 5 Bangla PDF Book

    ২. CSS বাংলা পিডিএফ ই-বুক

    এইচটিএমএল দেখে তো আপনি ওয়েবসাইটে স্ট্রাকচার তৈরি করতে পারবেন।  কিন্তু ওয়েবসাইট টা আরো সুন্দর করার জন্য আরও কালারফুল করার জন্য আপনাকে অবশ্যই সিএসএস নিয়ে কাজ করতে হবে।  সি এস এর সম্পূর্ণ রূপ হল ক্যাস্ক্যাডিং স্টাইল সিট ।  এটা আপনার ওয়েবসাইটকে আরো কালারফুল করে তুলবে এবং বিভিন্ন ধরনের একশন করতে আপনাকে সাহায্য করবেন।  ওয়েবসাইটের মূলত মৌলিক উপাদান গুলো হচ্ছে গিয়ে এইচটিএমএল এবং সিএসএস ।ওয়েবসাইটের একটি প্রাথমিক গঠন তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এইচটিএমএল এবং সিএসএস সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকতে হবে।  আপনি যখন এইচটিএমএল এবং সিএসএস এর  ট্যাগ গুলো সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা পেয়ে যাবেন তখন আপনি সহজেই আপনার ক্রিটিভিটি ফুটিয়ে তুলতে পারবেন। 

    CSS বাংলা পিডিএফ ই-বুক

    ৩. Bootstrap চিটশিট PDF এবং কোর্স

    ডিজাইন কে আরেকটু সহজবোধ্য করার জন্য আপনাকে আরেকটি জিনিস শিখতে হবে সেটা হচ্ছে গিয়ে  বুটস্ট্র্যাপ।  এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে আরো ইউনিট করে তুলতে পারবেন ওয়েবসাইট যখন আপনার ওয়েব সিরিজ ইন্সটল থাকবে তখন আপনার ওয়েবসাইটের built-in বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক সহজেই আপনি কাজে লাগিয়ে আপনার ডিজাইনকে আরো সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারবেন।  নিচে কিছু  Bootstrap চিটশিট PDF এবং পিডিএফ বই দেওয়া হল।

    Bootstrap চিটশিট PDF

    ৪. JavaScript ফ্রি বাংলা পিডিএফ বই

    যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি এইচটিএমএল এবং সিএসএস দিয়ে একটি স্ট্রাকচার তৈরি করে ফেলবেন এবং সুন্দর ডিজাইন তৈরি করে ফেলবেন এরপর আপনার যে জিনিসটা সবচেয়ে প্রয়োজন হবে  ”কল অফ একশন “এর জন্য সেটা হচ্ছে গিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট।  কল অফ একশন বলতে মূলত আমরা যেরকম কোন একটি ডাটাবেজ এ প্রবেশ করতে হলে আমাদের কিছু কাজ সম্পন্ন করতে হয় যেমন আমাদের দিতে হয় পাসওয়ার্ড দিতে হয় তারপর আমরা ওই ডাটাবেজ সফটওয়্যার এর ওয়েবসাইটে স্পাই ওই টাইপের কাজগুলো করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখতে হবে সেই হিসাবে বর্তমানে জাভাস্ক্রিপ্টের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।   তাই আপনি একজন পূর্ণাঙ্গ ওয়েব ডিজাইনার হতে গেলে এইচটিএমএল সিএসএস এবং অফ একশন টাইপের কাজ গুলো করার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট শিখতে পারেন। এখানে জাভাস্ক্রিপ্টের বই,  কিছু  কোর্স এবং রিসোর্স দেওয়া আছে যা আপনার জাভা স্ক্রিপ্ট শিক্ষাকে আরো সহজ করে তুলবে।

    JavaScript Bangla PDF Books & Course Download

     

    ৫. ওয়ার্ডপ্রেস বাংলা পিডিএফ বই

    উপরোক্ত এইচটিএমএল সিএসএস এবং জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে আপনারা যখন কল অফ একশন টাইপের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এর পাশাপাশি আপনাদের কাজকে আরো সহজ করার জন্য আপনার ডিজাইনকে আরো ইফেক্টিভ করার জন্য আপনার  সিএমএস ব্যবহার করতে পারেন।  সিএমএস এর পূর্ণরূপ হল কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।  বর্তমানে অনেকগুলো কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।



      পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে বিশ্বের প্রায় 35% ওয়েব ডিজাইন করা হয় এই পেজের মাধ্যমে ।  মূলত আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে কোডিং এর ঝামেলা ছাড়াই আপনি ওয়েব ডিজাইন করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের টেমপ্লেট অথবা থিম প্লাগিন ব্যবহার করে এদিকে আরো সহজ করে দেয় এবং সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে গিয়ে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সুবিধা হচ্ছে গিয়ে কি দিলি যে কেউ ম্যানেজ করতে পারে ।  এছাড়াও  আপনি চাইলে সেখানে কাস্টম করে নিজের চাহিদা মত ডিজাইন করতে পারবেন তাই এইচটিএমএল সিএসএস জাভাস্ক্রিপ্ট আপনার ডিজাইন স্টিল কে আরো ভালোভাবে আয়ত্ব করার জন্য যেকোনো একটি সিএমএস খুবই প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আপনি নিতে পারেন।  এখানে বিভিন্ন , বই , কোর্স এবং রিসোর্স দেওয়া আছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়ার্ডপ্রেস আরো বেশি ডেভলপ করতে পারেন ।

    ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  ,কোর্স ও রিসোর্স সহ

    আজ এ পর্যন্তই।  আশা করছি আপনাদের পোষ্ট টি কাজে দিবে।  এছাড়াও  আপনাদের যেকোনো ধরনের জিজ্ঞেস করলে আমাদের করতে।  আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আপনার জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে।  এছাড়াও পরবর্তীতে আপনারা কোন ধরনের কোর্স স্ট্রাকচার চান কোন প্রোগ্রামিং এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান সেটা আমাদেরকে ইমেইলে অথবা নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আপনাদেরকে সহায়তা করতে।  ধন্যবাদ।

     

  • ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স PDF Download | ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স রিভিউ 

    ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স PDF Download | ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স রিভিউ 

    আসসালামু আলাইকুম।  আশা করছি সবাই ভালো আছে। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি  ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স বইটির রিভিউ নিয়ে। ড্যানিয়েল গোল্ডম্যান এর ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স  বইটি পড়লে এটি আপনার চিন্তাধারাকে অন্য এক ধাপে নিয়ে যাবে।চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক : 

    ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স রিভিউ 

    ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স এর সাহায্যে আমরা আরেকজনের ইমোশন কে সহজে বুঝতে পারি। আমরা মূলত এই বইয়ের ৭টি সাইন নিয়ে আজ জানবো।

    ১) ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স লোকেরা সমালোচনা থেকে শিখে, যদিও আমাদের কারো নেগেটিভ ফিডব্যাক পছন্দ না। কিন্তু ইন্টিলিজেন্স লোকেরা এইটা জানে যে কেউ যদি আপনাকে নিয়ে সমালোচনা করে তাহলে সেইটা সুযোগ নিজেকে ইমপ্রুভ করার।

    ২) নিজের করা কোনো ভুলে ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্সের লোকেরা Sorry বলতে জানে। সাধারণ কেও যখন তার প্রিয় মানুষের সাথে কোনো ভুল করে তখন Sorry কথাটি বলতে সাহস পায় না। কিন্তু ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স লোকেরা সাথে সাথে কোনো ভুল এর জন্য sorry বলে দেয়। আর এইটার জন্য তার আসে পাশের লোকটা তাকে বেশি পছন্দ করে থাকে, এবং তার সাথে সম্পর্ক করতে চায়। অর্থাৎ এটি আপনাকে এটা বুঝায় যে sorry বলার মানে এটা না যে আপনি ভুল করেছেন, বরং এর দ্বারা এইটা বুঝায় যে আপনি আপনার Ego থেকে আপনার সম্পর্ককে বেশি প্রাধান্য দেন।

    ৩)এই ধরনের লোক মাফ করে দেয়, ভুলে যায় এবং সামনের দিকে এগিয়ে যায়। এমন অনেক মানুষ আছে যারা তার অতীতের ঘটে যাওয়া কোনো ঝামেলা নিয়ে বার বার ভাবতে থাকে। তারা যে লোকের সাথে ঝামেলা হয়েছে তাকে পারেনা মাফ করতে, পারেনা ভুলে যেতে। 

    কিন্তু ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স মানুষ এগুলো ভুলে যায়, আর মনে রেখে দেয় এই ভুল থেকে হওয়া শিক্ষাটি।

    ৪) প্রতিজ্ঞা সবসময় পূরণ করে তারা। ইন্টিলিজেন্স মানুষ কাওকে দেওয়া কথা ভেঙে ফেলে না, বরং সেটি পূরণ করে। আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে যারা ছোট খাটো দেওয়া কথা ভেঙে ফেলে আর ভাবে ছোট খাটো প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করলে কি আর হবে। এমনটা করতে করতে আপনার খারাপ অভ্যাস হবে যা আপনাকে সব মানুষ থেকে দূরে ঠেলে দেয়।

    ৫) ইন্টিলিজেন্স লোকেরা সবার জন্য সহানুভূতি রাখে। এর মানে এই না আপনি তার সকল বিষয়ে সহানুভূতি দেখবেন। এটির মানে হলো আপনি তার সমস্যার বিষয়ে জেনে তার প্রতি সহানুভূতি দেখাবেন।

    ৬)ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স লোকেরা একটু ভেবে চিন্তে রিয়েক্ট করে থাকেন। সাধারণত দেখা যায় আমাদের সাথে কোনো ঝামেলা হলে আমরা অনেক সময় না বুঝে অনেক বাজে ব্যবহার বা খারাপ কিছু করি, কিন্তু ইন্টিলিজেন্স লোকেরা সমস্ত ব্যাপার বুঝে তারপর বলে।

    ৭)তারা ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে থাকেন। ভুল করে হেরে গিয়ে চুপ করে বসে থাকেন না। বরং চিন্তা করেন কিভাবে সামনে এগিয়ে যাবেন। 



    এসব ইমোশন বুঝে নিতে পারলেই আপনার জন্য জীবন বেশ সুন্দর হয়ে উঠবে। তাই আপনাদের রিকোয়েস্ট করবো এই বইটি একবার পড়ার জন্য।

    কপিরাইট ইস্যু কারণ আমরা বইটির বাংলা পিডিএফ দিতে পারছিনা। তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে আমাদের কাছে ইংলিশ ভার্শন টি রয়েছে ইংলিশ ভার্শন এর লিংকটি আমরা নিচে দিয়ে দিচ্ছি ।  রকমারি থেকে ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।

    ইমোশনাল ইনটেলিজেন্স (হার্ডকভার)

    Emotional intelligence English pdf

  • দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?

    দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?

     আসসালামু আলাইকুম।  আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  আজকে আপনাদের সাথে কথা বলবো দর্পণ নিয়ে। চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক :

    দর্পণ কি ? 

    মূলত  দর্পন বা আয়না হল এমন একটি মসৃণ তল যেটাতে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। অর্থাৎ যার ফলে আমরা বা যেকোন বস্তুকে দর্পণের বিপরীতে দেখতে পাই। দর্পণ তৈরিতে সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দেয়া হয়। আজকে আমরা সে বিষয় নিয়েই বিস্তারিত জানবো। 

    দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?

    দর্পণ বা আয়না হলো এমন একটি মসৃণ তল যেখানে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। দর্পণে আলোর প্রতিফলনের ফলে দর্পণের সামনে স্থাপিত বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। আরেকটি মসৃণ তলের দর্পণ মূলত প্রস্তুত করা হয়। সাধারণত কাচের এক পৃষ্ঠে ধাতু প্রলেপ  দিয়ে তৈরি হয় দর্পন বা আয়না। কাঁচের উপর পারদ বা রুপার প্রলেপ লাগানোর এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় পারা লাগানো বা সিলভারিং । সাধারণত ধাতুর প্রলেপ লাগানোর বিপরীত পৃষ্ঠ প্রতিফলক হিসেবে কাজ করে।  রূপা বা পারদ এর প্রলেপ  প্রায় সব আলোকরশ্মি কে সমভাবে প্রতিফলক প্রতিফলক করতে সক্ষম।  যার কারণে সাধারণত দর্পণ তৈরিতে এসব ধাতু ব্যবহার করা হয়। সামনের দিকে এই প্রলেপ লাগানো হলে পরিবেশের সাথে সংস্পর্শে এর রাসায়নিক পরিবর্তন যেমন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও এই প্রলেপ সামনে থাকলে আঁচড়,  দাগ ইত্যাদি ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা প্রতিফলনের গুণাগুণের ঘটতে পারে তাই সাধারণত এই প্রলেপটি দর্পণের পিছনে লাগানো হয়। 

    ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।  এরকম আরো নানা বিষয় জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।  এছাড়া ও আপনাদের কোন দিকে থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাতে পারেন।

Back to top button