Career Archives - Editor Go https://editorgo.com/career/ Explore Yourself in a Better Way Tue, 03 Jan 2023 04:29:20 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.2.5 https://editorgo.com/wp-content/uploads/2022/11/cropped-logo-32x32.png Career Archives - Editor Go https://editorgo.com/career/ 32 32 Earn Daily 200 Dollar online. Money Earning App 2023 https://editorgo.com/earn-daily-200-dollar-online-money-earning-app-update/ https://editorgo.com/earn-daily-200-dollar-online-money-earning-app-update/#respond Mon, 03 Oct 2022 04:12:21 +0000 https://editorgo.com/?p=1787 I’ve been a financial advisor and entrepreneur for many years, and I have had some big successes along the way. On days where I receive a big payday or one of my ideas works well, it’s hard not to be completely overwhelmed with pride. Still, none of my earlier successes compare to the first day …

The post Earn Daily 200 Dollar online. Money Earning App 2023 appeared first on Editor Go.

]]>
I’ve been a financial advisor and entrepreneur for many years, and I have had some big successes along the way. On days where I receive a big payday or one of my ideas works well, it’s hard not to be completely overwhelmed with pride.

Still, none of my earlier successes compare to the first day I made $100 on the internet within a 24-hour period. Something about getting a $100 check from Google just blew me away — even though I was earning well over six figures in my career.

Earn 200$ Daily with Mobile ( Click image)

Make $200 or More Online

To earn $200 per day online or from home, one has to take part-time jobs like answering online surveys, proofreading documents, installing the Nielsen app, driving people around with Uber or delivering meals with Uber Eats among others.

And this answers the question of how to make 200 dollars a day?

Best part? You don’t have to worry about the initial costs. You will learn how to earn 200 dollars a day online without investment.

Best Ways to Make $200 Dollars Fast (Every Day Online)

 

Affiliate marketing is a very simple business and you can easily start earning money online. The only things you need to do is to sign up as an affiliate of the various merchant on the merchant’s website. Your job is to drive traffic to their site and promote them through your website. You will earn money when there are visitors who visit the site and make a purchase. And you will get paid for every person who buys the products through your link.

Best Dollar earning apps 2023

  • 1. DoorDash
  • 2. Survey Junkie
  • 3. Drop
  • 4. Rover
  • 5. Skillz Mobile Games
  • 6. Mistplay
  • 7. InboxDollars
  • 8. Sweatcoin
  • 9. Swagbucks
  • 10. Rakuten
  • 11. Instacart
  • 12. Trim Financial Manager
  • 13. KashKick
  • 14. Opinion Outpost
  • 15. Use Freelance Apps

Make 200$ a day online

  1. Refinance your student loans.
  2. Take online surveys.
  3. Lower your mortgage payment.
  4. Consolidate your debt.
  5. Get rebates from local retailers.
  6. $5 signup bonus with Inbox Dollars.
  7. Rack up some Swagbucks.
  8. $10 signup bonus with Ebates.

Top money earning apps 2023

What are the best money making apps? Money making apps are apps that pay you real money for signing up, taking surveys, simply installing them, or a variety of different tasks that pay. Almost all of the best money making apps are free to use and are little known ways that people can make money from their mobile devices.

Swagbucks, Google Opinion Rewards, Survey Junkie, and Betterment are top money-making apps for android phones.
Rakuten, Foap, iPoll, Acorns, Slidejoy, and Sweatcoin are the apps that pay you real money.

The post Earn Daily 200 Dollar online. Money Earning App 2023 appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/earn-daily-200-dollar-online-money-earning-app-update/feed/ 0
গ্রা‌ফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা | Graphic Designer Career https://editorgo.com/graphic-design-career/ https://editorgo.com/graphic-design-career/#respond Tue, 02 Nov 2021 19:02:40 +0000 https://editorgo.com/?p=1574 গ্রা‌ফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা সাধারণত বর্তমান যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিপুল চাহিদা রয়েছে। আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ নিতে পারেন এবং হাজার হাজার ডলার আয় করতে পারেন। আর এর জন্য দরকার কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায়। আর আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন টা ঠিক মত শিখতে পারেন তাহলে …

The post গ্রা‌ফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা | Graphic Designer Career appeared first on Editor Go.

]]>
গ্রা‌ফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা

সাধারণত বর্তমান যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিপুল চাহিদা রয়েছে। আপনি চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ নিতে পারেন এবং হাজার হাজার ডলার আয় করতে পারেন। আর এর জন্য দরকার কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায়। আর আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন টা ঠিক মত শিখতে পারেন তাহলে আপনার কাজের অভাব হবেনা অনলাইনে যেকোন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আপনি প্রচুর  কাজ পেয়ে যাবেন।আর আজকে আমি আপনাদের সাথে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে আলোচনা করব। আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করতে হলে প্রথমে জানতে হবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের সম্পর্কেঃ

gore bose freelancing course

গ্রাফিক্স ডিজাইন কি?

সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইন হল কোন একটি ডিজাইন বা আকৃতি কে কম্পিউটারের মাধ্যমে তার নির্দিষ্ট রূপ দেওয়া। আর সহজভাবে যেতে বলা যায় যেমন- ধরুন কোন ব্যানার, বিজ্ঞাপন, টি-শার্ট, ফ্যাশন ডিজাইন, ফার্নিচার ডিজাইন, এবং প্রোডাক্ট ডিজাইন এসব কাজ অনন্ত কম্পিউটারের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া দিয়ে নতুন করে করাই হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন। 

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে হলে কি কি শিখতে হবে? 

আপনাকে যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন এ কাজটা শিক্ষায় তাহলে আপনাকে কি কি শিখতে হবে।প্রথমেই আপনার যে জিনিসটা থাকতে হবে সেটি হচ্ছে আপনার নিজস্ব সৃজনশীল আইডিয়া । কোন কিছু অংকন করার মন-মানসিকতা এবং আপনার অঙ্কন করা দৃশ্যটি কম্পিউটারের মাধ্যমে কোন সফটওয়্যার দিয়ে ফুটিয়ে তোলাই হচ্ছে সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মূল উদ্দেশ্য।আর আপনাকে যদি এই দৃশ্যটি সঠিকভাবে তৈরি করতে হয় তাহলে আপনাকে এক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সফটওয়্যার এর শরণাপন্ন হতে হবে। 

গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য জনপ্রিয় কিছু সফটওয়্যার 

আপনাকে যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার সফটওয়্যার প্রয়োজন পড়বে আর এর জন্য ভালো কিছু সফটওয়্যার বা জনপ্রিয় কিছু সফটওয়্যার হলোঃ

★করেল ড্র 

★থ্রিডি ডিজাইন মাক্স 

★এডোবি ইনডিজাইন

★এডোবি ফটোশপ

★এডোবি ইলাস্ট্রেটর। 

সাধারণত এছাড়াও অনলাইনে আপনারা আরও অসংখ্য সফটওয়্যার পাবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য কিন্তু এই সফটওয়্যার গুলো অনেক জনপ্রিয় সফটওয়্যার সাধারণত গ্রাফিক্সের কাজের ক্ষেত্রে।আর সাধারনত আপনি যদি এই সফটওয়্যার গুলোর কাজ শিখতে পারেন তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সমস্ত কাজই করতে পারবেন। 

গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনি কোথায় থেকে শিখতে পারবেন? 

(১) সাধারণত আপনি চাইলে গুগোল বা ইউটিউব এর সাহায্যে ঘরে বসে বিভিন্ন ভিডিও দেখে বা কুয়েরি সার্চ করে ফ্রিতে শিখতে পারেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনটা।সাধারণত এখন অনেক ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যেখানে যেখানে তারা গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ ফ্রিতে শিখিয়ে থাকে এবং এসব বিষয় নিয়ে তাদের চ্যানেলে অসংখ্য ভিডিও রয়েছে। আর আপনি চাইলে অনলাইনে ঘরে বসে এসব ভিডিওগুলো দেখে ও গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। 

(২)আর আপনি যদি এইভাবে না শিখতে চান তাহলে আপনার আশেপাশে কোন গ্রাফিক্স সেন্টার থাকলে আপনি সেখানে যোগ দিতে পারেন এবং তার মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন।তবে এক্ষেত্রে আবার আপনাকে বেশ কিছু টাকা খরচ করতে হবে। আপনাকে যদি টাকা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হয় তাহলে ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ফি দেয়া লাগতে পারে। 

(৩) কোর্স বা যে রিসোর্চ থেকেই শিখেন না কেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আত্ন শিক্ষা তথা নিজ থেকে শিক্ষা। কোর্সের পাশাপাশি আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন রিসোর্চ দেখতে পারেন। অন্যের ডিজাইন গুলো বিশ্লেষণ করে দেখতে পারেন।  আর সবচেয়ে বড় কথা হলো আপনাকে প্রচুর পরিমাণে প্রাকটিস করতে হবে। দক্ষ হতে হলে প্রাকটিসের কোন বিকল্প নেই। 

গ্রাফিক্স শিখার জন্য কিছু রির্সোচ :

বর্তমানে অনেক ইউটিউটারই গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখাচ্ছে । তবে ব্যাক্তিগত ভাবে আমার কাছে Graphic School এর ভিডিও গুলো ভালো লাগে। আপনি চাইলে তাদের ভিডিও গুলো দেখে আসতে পারেন। এছাড়াও বর্তমানে অনেক প্লাটফর্মই গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখাচ্ছে। যেমন : ghoorilearning.com , instructory.net ইত্যাদি এরকম আরো অনেক সাইট রয়েছে। তাদের কাছ থেকে পেইড কোর্স গুলো করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি ইংরেজি ভালো বুঝেন তাহলে udemy.com ,coursera.org ইত্যাদি থেকেও কোর্স করে নিতে পারবেন।  এছাড়াও এই বইটিও ( বইটি দেখতে ক্লিক করুন )দেখতে পারেন। 

গ্রাফিক্স ডিজাইনে  এর জনপ্রিয় কিছু ক্যাটাগরির নাম 

সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ভিতর অনেক ভাগ রয়েছে আমি আস্তে আস্তে আপনাদেরকে সহজ ভাগ গুলো বুঝিয়ে দেয়ার পর তারপর কঠিন ক্যাটাগরি গুলোর দিকে নিয়ে যাব।

আর সাধারনত এই ক্যাটাগরি গুলোর বিষয়ে আপনি যদি জানতে পারেন তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন।আর এক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে জিনিসটাকে প্রধানমন্ত্রী হয়েছে সেটা হচ্ছে লোগো ডিজাইনঃ



learn graphic design

 

(১)লোগো ডিজাইনঃ

সাধারণত আপনি অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট বা কোম্পানি দেখেছেন। যেকোনো ওয়েবসাইট বা কোম্পানির পরিচয় বহন করে থাকে কিন্তু তাদের লোগো। তাহলে এতক্ষণে নিশ্চয়ই আপনার বুঝতে বাকি নেই যে লোগোর গুরুত্বটা আমাদের পৃথিবীতে ঠিক কতটা।আর এর জন্য সাধারণত কারো লোগোর দরকার হলে তারা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটে অর্ডার দেই বা অফলাইনে বিভিন্ন দক্ষ  মানুষদের দিয়ে লোগো বানিয়ে নিয়ে থাকে আর এক্ষেত্রে তারা ৫০ ডলার থেকে শুরু করে ২০০ ডলার পর্যন্ত পেমেন্ট করে থাকে। 

সাধারণত অনলাইনে বর্তমানে এখন লোগোর ডিজাইনার দের অনেক কম্পিটিশন তারপরও আপনি যদি চান তাও মাসে ৫০ হাজার থেকে ২ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন খুব সহজেই।

লোগো ডিজাইন করে আয় করার জনপ্রিয় কিছু মাধ্যম হলোঃ

১.www.99design.com

২.www.freelauncer.com

৩.www.upwork.com

৪.www.fiverr.com

২. টি-শার্ট  ডিজাইন করে আয় 

আপনি যদি একজন ভাল ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি চাইলে টি শার্ট ডিজাইন এর কাজ করতে পারেন। কেননা অনলাইনে এবং অফলাইনে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার টি শার্ট বিক্রি হচ্ছে নতুন নতুন ডিজাইনের কারণে। আর টি শার্ট ডিজাইন করে বিক্রি করার জনপ্রিয় কয়েকটি ওয়েব সাইটের নাম হলঃ

★ Redbubble

★ Treadless

★ Tespring

৩. বইয়ের কাভার ডিজাইন করে আয়

আপনার যদি ডিজাইন নিয়ে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া থাকে , কোন অবজেক্ট এর কথা বললেই তা সহজেই কল্পনায় আকেঁতে পারেন। তাহলেই আপনার জন্য একটা ভালো আয়ের উৎস হেতে পারে বুক কাভার ডিজাইন। ক্ষেত্রবিশেষ পাচঁ ডলার থেকে শূরু হাজার ডলারেরও বেশি দামের বুক কাভার ডিজাইনের দাম রয়েছে। আপনি যেমন লোকার কায়েন্ট এরও কাজ করতে পারবেন তেমনি আপনি দেশের বাহিরেও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটের মাধ্যমেও কাজ করতে পারবেন।

৪. ব্যানার , পোস্টার,বিলবোর্ড, ফ্লায়ার ডিজাইন 

মার্কেটিং বা ব্যান্ডিং এর জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ব্যানার। দোকান পাট থেকে শুরু করে যেকোনো ব্যান্ডই তাদের পণ্য প্রচারের জন্য ব্যবহার করে ব্যানার , পোস্টার,বিল বোর্ড, ফ্লায়ার ডিজাইন ইত্যাদি।

৫.ফন্ট ডিজাইন করে আয় 

সাধারণত আপনি যদি বিভিন্ন ডিজাইনের লিখতে পারেন তাহলে আপনার লেখাগুলো আপনি বিভিন্নভাবে কাস্টমাইজ করে সেটা ফন্ট আকারে  ডিজাইন করে আপনি অনলাইনে বিক্রি করে দিতে পারেন।

ফোন বিক্রি করার জনপ্রিয় একটি ওয়েব সাইট হল Etsy আপনি এখানে যেকোনো ধরনের ফন্ট  ডিজাইন করে বিক্রি করতে পারবেন এবং আপনার বিক্রি যত বাড়বে তত আপনার আরও বাড়বে এখানে। 

৬. ভিডিও টিউটোরিয়াল বিক্রি করে আয়ঃ

আপনি যদি একজন ভালো ডিজাইনার হয়ে থাকেন বা ক্রিয়েটিভ ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের ক্রিয়েটিভ আইডিয়া কে কাজে লাগিয়ে সেই বিষয়ে টিউটোরিয়াল  ভিডিও তৈরি করতে পারেন এবং সেই ভিডিওগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। 

এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক কিছু্ যা আপনি শিখতে শিখতে ও রিসার্চ করেই জানতে পারবেন। তবুও আমি আরো নাম বলছি : 

  • Art & Illustration – (Illustration, Pattern Design, Portraits & Caricatures, Cartoons & Comics, Tattoo Design ইত্যাদি )
  • Visual Design – (Photoshop Editing, Presentation Design, Infographic Design, Vector Tracing, Resume Design )
  • Print Design – ( Flyer Design, Brochure Design, Signage Design, Poster Design, Catalog Design, Menu Design, Postcard Design)
  • Icon Designlearn graphic design
  • Architecture & Interior Design
  • Fashion Design
  • Social Media Design
  • Packaging & Labels
  • Character Modeling ইত্যাদি ।

গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কিছু জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস : 



গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ভবিষ্যৎ 

আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজটা ভালোমতো রপ্ত করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করতে হবে না।আপনি অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্মে গ্রাফিক্স ডিজাইনের হাজার হাজার কাজ পেয়ে যাবেন তখন। আর আপনি যদি কাজটা ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনি এখান থেকে এত পরিমানে আয় করবেন তা আপনার কল্পনারও বাইরে। ফ্রিল্যান্সিং করে আপনি যে পরিমাণ আয় করতে পারবেন তাও কল্পনার বাহিরে। এছাড়াও আপনি যদি বিভিন্ন কোম্পানির দিকে লক্ষ করলেই দেখতে পারবেন। যেমন : আমাদের দেশের দারাজ, ইভ্যালি , আজকের ডিল ইত্যাদিেএ ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলোতেও কিন্তু প্রচুর গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ রয়েছে। আপনি তাদের সাইট, পেইজ দেখলেই তা বুঝতে পারবেন।আপনি তাদের সাইট, পেইজ দেখলেই তা বুঝতে পারবেন।আপনি একটু আপনার আশে-পাশের দোকান পাঠে দিকে লক্ষ করে দেখুন । সেখানেও কিন্তু গ্রাফিক্স এর কাজ রয়েছে। দোকানের লোগো হতে শুরু করে ব্যনার , বিসনেস কার্ড ,প্রোডাক্টের প্যাকেজ ইত্যাদি সব কিছুতেই গ্রাফিক্স এর  ব্যবহার রয়েছে। এছাড়া দেশের বাহিরে তো এর চাহিদা আরো ব্যাপক। এবং দিন দিন এর চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবেই। নতুন নতুন বিজনেস যত আসবে প্রাফিক্স এর চাদিহা তত বাড়বে। কথায় আছে প্রচারেই প্রসার । তো প্রচার করতে হলে অবশ্যই আগে গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে তা ফুটিয়ৈ তুলতে হবে গ্রাহেকের কাছে পৌছানোর জন্য। যাইহোক, একটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কখনোই শর্টকাট কিছু করতে যাবেন না। আগে বুঝুন, শিখুন , তারপর মার্কেটপ্লেস এ নামুন। 

 

gore bose freelancing course

যদি একজন ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার  ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন এমন একটি সফটওয়্যার যেখানে কাজের চাহিদা দিন দিন বাড়বে।  পৃথিবী যত উন্নয়নশীল হবে যত আধুনিকতা দেখা দিবে সে আদরের সাথে তাল মিলিয়ে এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে।  তাই একটা সম্ভাবনা বলতে গেলে অনেক।  আপনাকে যে সবগুলো সেক্টরে এক্সপার্ট হতে হবে এমন কোন কথা নেই।  আপনি মার্কেট রিসার্স করে বিশেষ কিছু সেক্টর নিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন ।

ধন্যবাদ । আশা করছি লিখা টি আপনাদের কিছুটা হলেও উপকারে আসবে। কোন জিজ্ঞাসা বা জানার থাকলে অবশ্যই আমাদের জানতে ভুলবেন না। 

The post গ্রা‌ফিক্স ডিজাইনের ক্যারিয়ার, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ চাহিদা | Graphic Designer Career appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/graphic-design-career/feed/ 0
ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/#respond Fri, 29 Oct 2021 14:15:12 +0000 https://editorgo.com/?p=1560 ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার ডিজিটাল মার্কেটিং আমরা এখন বসবাস করছি ডিজিটাল যুগে। আপনি পৃথিবীতে বসবাস করছেন নৃত্য নতুন সব ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। আর সাধারনত সেই দিক থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। আর সাধারনত এ ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগানো কেই বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং। গবেষনায় উঠে এসে যে, এই ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের কারণে প্রায় …

The post ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার

ডিজিটাল মার্কেটিং

আমরা এখন বসবাস করছি ডিজিটাল যুগে। আপনি পৃথিবীতে বসবাস করছেন নৃত্য নতুন সব ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। আর সাধারনত সেই দিক থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। আর সাধারনত এ ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগানো কেই বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং। গবেষনায় উঠে এসে যে, এই ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের কারণে প্রায় ৬০-৭০% প্রচলিত জব এক্সিস্ট করবে না। তাই এখন থেকেই আমাদেরকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। 

আসলে সহজ কথায় বলতে গেলে, ডিজিটাল মার্কেটিং মানে হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক তথা ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচার  করাকে বুঝায়। সেই প্রচার প্রক্রিয়া সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং কিংবা অন্যান্য কিছু মাধ্যম যেমনঃতারবিহীন টেক্সট মেসেজিং, মোবাইল ইন্সট্যান্ট মেসেজিং,মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ডিজিটাল টেলিভিশন, ইলেকট্রনিক বিল বোর্ড, এবং রেডিও চ্যানেল এর ইত্যাদি মাধ্যমে হতে পারে। তবে এতগুলো মাধ্যম হতে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া। এক পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে যে, বিশ্বের ৫৫.০৮% ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে ৭৫% মানুষই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। তাহলে বুঝতে পারছেন ভবিষ্যৎ এর চাহিদা কি পরিমাণ বাড়তে পারে। আজকে সেসব বিষয় নিয়েই কথা বলবো ।  

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করা হয় 

সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় কোন পণ্য বা সেবার প্রচার করার জন্য।ধরুন টিভি বিজ্ঞাপন কেন ব্যবহার করা হয় পণ্যের প্রচার করার জন্য তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজই হলো পণ্যের প্রচার করা। সাধারণত আরও একটি বিষয় জড়িত রয়েছে সেটি হল কোন ডিজিটাল মাধ্যমকে পণ্যের প্রচার এর জন্য কেন ব্যবহার করা হয়। 

সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং এ পণ্যের প্রচার করার বড় একটি কারণ হলো মানুষের ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করা।কেননা এখন বর্তমান সময়ে বা আধুনিক যুগে খুব কম সংখ্যক মানুষ কিন্তু টিভি দেখার সুযোগ পায়। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব এসব সাইটগুলোতে বেশি সময় ব্যয় করে থাকে। আর সাধারনত এটা একটা বড় কারণ ডিজিটাল মার্কেটে এড দেওয়ার জন্য।

আরো পড়ুন : গ্রাফিক্স ডিজাইন বই PDF Download 2021 Latest Version

আরো পড়ুন : Web Design Bangla Book PDF Download

আরো পড়ুন : All HTML Tags List in Bangla

আরো পড়ুন : সেরা ৫ টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের তালিকা -২০২১

বর্তমান সময়ে  ডিজিটাল মার্কেটিং কেন এত প্রয়োজনীয় ?

প্রচলিত মার্কেটিং এর ‍তুলনায় বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে দাড়িঁয়ে। এর কারণটা আপনি আশেপাশে তাকালেই  ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। এখন মানুষ মার্কেট এর তুলনায় অনলাইনেই ক্রয় করতে অনেকটােই ঝুকছেঁ। তারা পন্য সর্ম্পকে জানছে, রিভিউ দেখছে। 

বর্তমান বিশ্বে মোট প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এর সংখ্যাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর মোবাইল ব্যবহার করার সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যাও তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং চাহিদাও বাড়ছে। স্ট্যাটিসটিক্সের মাধ্যমে ইউজার সার্ভে একটি রিপোর্ট উল্লেখ করেছে যে, প্রায় ৮৪% বিক্রেতা, মার্কেটার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ক্রেতার তথ্য সংগ্রহ করার জন্যে। এছাড়াও অন্য আরেকটি সার্ভে রিপোর্ট দেখা গিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপরেই নির্ভরশীল। 

এছাড়া আরো একটি সার্ভে রেজাল্ট দেখিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল। 

ডিজিটাল মার্কেট এর সুবিধা গুলো 

★আপনি এখানে অল্প বিনিয়োগ করে সফলভাবে বাণিজ্য করতে পারবেন 

★সাধারণত এখানে কাস্টমার টার্গেট করে মার্কেটিং করা যায় যা অন্য কোন মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। 

★যদি সঠিকভাবে মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে এখানে অনেক বিক্রয় করা সম্ভব। 

★সাধারণত এখানে ইচ্ছামতো বিজ্ঞাপণ প্রকাশ করা যায় এবং ইচ্ছামতো বন্ধ করা যায়। 

★আর এখানে বিজ্ঞাপন বাজেট কমানো বা বাড়ানো যায় আর আপনি যদি বিজ্ঞাপন বাজেট কমাতে চান তাহলে আপনার এখানে কোন সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয় না। 

★মার্কেটিং করার জন্য সাধারণত অল্প টাকা বিনিয়োগ করার জন্য পণ্য বা সেবার দাম বৃদ্ধি পায় না। 

★সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি  সেটা হল ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়।   

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করবেন কিভাবে

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন ভাবে কাজ করা যায় আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করার 10 টি উপায় সম্পর্কেঃ

১.সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

what is seo?

সাধারণত এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আপনার ওয়েবসাইটে এটি গুগোল, ইয়াহু, বিগ বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন অনুসন্ধান এর ফলাফল গুলো সাধারণত পর্যালোচনা করে থাকে। এখনকার প্রযুক্তির বাজারে কোন পণ্য বা প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আপনি যদি আপনার পণ্যের ভালোভাবে এসিও করতে পারেন তাহলে আপনি আপনার পন্য বা প্রডাক্ট কে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সবার উপরে নিয়ে আসতে পারবেন যার ফলে অনেক বেশি মানুষ আপনার পণ্যটি কে সার্চ করলে দেখতে পারবে। আর সাধারনত এর কারণে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রির হারও অনেকাংশে বেড়ে যাবে। তবে আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্যের জন্য আপনি কোন সময় ডুপ্লিকেট কনটেন্ট ব্যবহার করবেন না এতে সাধারণত এসইও টা পরিপূর্ণভাবে হবে না। আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট বাপ অন্যকে অনেক বেশি মানুষের সামনে প্রচার করতে পারেন তাহলে আপনার পণ্যের বিক্রি দ্বিগুণ পরিমাণ হবে সেজন্য আপনাকে অবশ্যই এসইও করতে হবে অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য। 



২.সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং

সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা SEM একটি গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং কৌশল যা সাধারণত প্রাথমিকভাবে দেওয়া প্রচেষ্টার মাধ্যমে আপনার ব্যবসার জন্য ট্রাফিক ড্রাইভ হয়ে থাকে। তাকে আবার সহজ ভাষায় Paid সার্চ মার্কেটিং ও বলা হয়ে থাকে। আর এটা সাধারণত কিভাবে করা হয়ে থাকে আপনার ব্যবসার গঠনের উপর ভিত্তি করে এই মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আরে ক্ষেত্রে সাধারণত ppc অথবা সিপিসি মডেল বা সিপিএম মডেল খুব সহজেই নির্বাচন করতে পারবেন। আর এইসএমম সাধারণত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের হয়ে থাকে। যেমন ধরুন গুগল কোম্পানির adworld,এবং বিং বিজ্ঞপ্তি, ইয়াহু বিং নেটওয়ার্ক এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এসএইম বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসের সবচেয়ে সাশ্রয়ী যা কিনা আপনার রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে পারে।   

৩.কনটেন্ট সৃষ্টি করা

contents marketing

সাধারণত গবেষণার মাধ্যমে দেখা গিয়েছে যে বিষয়বস্তু নির্মাণের জন্য গুগলের অ্যালগরিদম ২০১৪ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে আপনাদের এটাও জেনে রাখতে হবে যে সাম্প্রতিক সময়ে গুগল তার অ্যালগরিদম পরিবর্তন করেছে।যেমন ধরুন অনলাইনে আপনার যেকোন কনটেন্ট, যেকোনো পোস্ট কিংবা ফোরাম ডিসকাশনে যাতে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে বা যাতে খুব সহজেই আপনার আপনার টার্গেটেড পাঠক আপনার কিওয়ার্ড খুঁজে বের করতে পারে। 

আর সাধারনত সেই জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পরপর আপনার মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট গুলো আপডেট করা উচিত। আর সাধারনত সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কনটেন্ট  পোস্ট করার ক্ষেত্রে অটোমেটিক প্রক্রিয়াটি আপনার ব্যবহার করা উচিত। আর তাছাড়াও আপনাকে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর জন্য আপনার বিষয়বস্তুকে নিয়মিত কাস্টমাইজ করতে হবে। 

আর এর উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে মোবাইল ফোনের জন্য বিষয়বস্তু সংক্ষেপ বা সংক্ষিপ্ত হতে হবে। আপনাকে আপনার পাঠকদের জন্য কার্যকর কৌশল তৈরি করতে হবে এবং তারা তাহলে আপনার কাছ থেকে আরও বেশি তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। সাধারণত একটি ভাল কনটেন্ট তৈরি করা এবং এটি প্রচার করা আপনার ব্যবসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 

৪.সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

social media manager

আপনারা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্বন্ধে কমবেশী সবাই জানেন এবং এটি  ব্যবসার পরিধি বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং টা কতটা জরুরী সেটা আপনারা হয়তো তাও জানেন। আর আপনার ব্যবসার পণ্যের প্রচার এর জন্য এরচেয়ে ভালো জায়গা এখনো নাই এখনো তৈরি হয় নাই। আর আপনাকে জন্য কি করতে হবে – আপনাকে একটি একটিভ কমিউনিটি তৈরি করতে হবে এবং এমনভাবে আপনি একটিভ কমিউনিটি তৈরি করবেন যেখানে সবাই একটিভ থাকবে সবসময়।

আর আপনি সাধারণত এই ধারা অবলম্বন করে টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইনে একটি কমিউনিটি তৈরি করতে পারেন। আর কিছুদিন পর পর আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতাদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। আপনার নিজের যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে বা ব্লগে পোষ্ট দেয়ার সময় আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার লাইক বাটন যুক্ত করতে পারেন।

 আর সকল ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া এগুলোতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য ম্যানেজমেন্ট টুলস ব্যবহার করুন যা আপনাকে সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসার ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল বের করে আনতে সাহায্য করে থাকবে। আর সাধারনত এর জন্য আপনাকে নিয়মিত পোস্ট করতে হবে এবং আপনি যদি পোস্টগুলো রুটিন মেনে করেন তাহলে সব থেকে ভালো হয়। যেমন ধরুন আপনি যদি তিন দিন পর পর পোস্ট করতে থাকেন তাহলে আপনাকে তিনদিন পর বাড়ি করতে হবে আপনি যদি এক সপ্তাহ পর পর পোস্ট করতে চান তাহলে এক সপ্তা পর পরই করতে হবে আর এটা যদি আপনি নিয়ম অনুযায়ী করতে পারেন তাহলে আপনার ভিজিটর বুঝতে পারবে যে আপনি কোন সময় আবার নতুন কন্টেন্ট যোগ করবেন তাহলে তারাও আসবে নতুন কিছু পাবার আশায়। 

৫.ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন

display ads

সাধারণত এটা হল অনেকটা এসইএম ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি উপসেট মার্কেটিং ব্যবস্থা। আপনি এখানে সাধারণত শ্রোতাদের লক্ষ্য করে ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন ফরমেটের বিভিন্ন টুল ব্যবহার করতে পারেন এটি টেক্সট, ইমেজ, ব্যানার, সমৃদ্ধ মিডিয়া, ইন্টারেক্টিভ ভিডিও বিজ্ঞাপন হতে পারে।আপনার আগ্রহ, বিষয়বস্তুুর বিষয় বাক্রয় চক্রের উপর ভিত্তি করে আপনাকে বিভিন্নভাবে বার্তা কাস্টমাইজ করতে হবে। 

তবে আপনাকে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন তুলনামূলকভাবে অনেকটা ব্যয়বহুল। আর আপনি যদি আপনার ব্যবসার জন্য ভালো  Roi চালু করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া উচিত। 

 

৬.মোবাইল মার্কেটিং

mobile marketing

এমএমএস মার্কেটিং, এসএমএস মার্কেটিং, ব্লুটুথ মার্কেটিং, এর মাধ্যমে সাধারণত মোবাইল মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আর সাধারনত এর মধ্যে যে কয়টা একটা মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে এসএমএস ফর মোবাইল মাধ্যমটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সাধারণত ভার্চুয়াল জগতের ডিজিটাল যুগের মানুষ এবং আপনার ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম এখানে অনেক ফলোআর আপনার থাকতে পারে। তাদেরকে সাধারণত আপনি মেসেজ বা টুইট করতে পারেন আপনার কিওয়ার্ড গুলো  দেখার জন্য।



আপনি যখন তাকে নিয়মিত এসএমএস দিতে থাকবেন তাহলে হয়তো তার সাথে আপনার একটি ভাল সম্পর্ক তৈরী হবে এবং তখন হয়তো তারা আপনার প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে। আর যারা সাধারণত আপনার প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার আছে তাদেরকে আপনি নিয়মিত প্রোডাক্ট এর বিবরণ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মেসেজ দিতে পারেন।তবে মেসেজটি অবশ্যই সংক্ষিপ্ত হতে হবে এবং এটি যেন ১৬০ ওয়ার্ডের বেশি না হয়।আর তাছাড়া আপনার ডান সিটি হতে হবে ফ্রেন্ডলি আপনার যারা সাবস্ক্রাইবার কার মেসেজ পেয়ে যেন এমন মনে করে না যে আপনি আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট কেনার জন্য তাকে প্ররোচিত করছেন।  আর সাধারনত এই মার্কেটিং এ পদ্ধতিটি খুবই কার্যকর এবং এটি টাকা তৈরীর টুল হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে। 

৭.ইমেইল মার্কেটিং

what is email marketing

যখন সাধারণত আপনি আপনার বার্তা ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছবেন তখন তাকে বলা হয়ে থাকে ইমেইল মার্কেটিং। সাধারণত একটি কার্যকর ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার দিয়ে আপনার ইমেইল লিস্ট গ্রাহকদের পছন্দ এবং অপছন্দ এবং খরচ এবং অভ্যাস সহ বিভিন্ন কারণের ওপর ভিত্তি করে আলাদা আলাদাভাবে বজায় রাখতে পারেন। সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং তা হল একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আপনার পণ্য বা প্রোডাক্ট এর প্রচার করতে পারবেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের ও প্রচার করতে পারবেন। সাধারণত বর্তমানে অনেক দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান এই পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের আয় অনেকাংশে বৃদ্ধি করে ফেলেছে। 

সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং হল আপনার যারা ক্রেতা তাদের কাছে আপনার পণ্যের সঠিক তথ্য পৌঁছানোর সবথেকে কার্যকরী পদ্ধতি। আর সাধারনত ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মারকেটিং টুলস এবং পণ্য বা প্রোডাক্ট। সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি মুহূর্তে আপনার পণ্য বা সেবা কে হাজার হাজার মানুষের মধ্যে তুলে ধরতে পারবেন এবং এতে করে আপনার পন্য বা আপনার সাইট অনেক বেশি মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে যাবে। আর এর ফলশ্রুতিতে আপনার পণ্য অনেক বেশি হারে বিক্রি হতে থাকবে।

৮.ভাইরাল মার্কেটিং

আপনি সাধারণত যে সেক্টরে কাজ করে থাকুন না কেন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে ভাইরাল মার্কেটিং বা কনটেন্ট এর গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না।আর সাধারনত এর মাধ্যমে আপনাকে ছবি বা লেখাকে প্রমোট করতে তেমন বেশি কষ্ট করতে হবে না। মানুষই সাধারণত ভাইরাসের মত করে আপনার কনটেন্টটি  সারা জায়গায় ছড়িয়ে দিব। সাধারণত এটি প্রকাশ করা হয়ে গেলে আপনার তখন কাজ হবে সেটার দিকে নজর কাকার যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, সব জায়গায় সাধারণত এখন গুগল এনালাইটিক্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে আপনি ওটা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার কনটেন্টটি কত ভালো পারফরম্যান্স করছে বা না করলে কি কারণে করছে না সেটি জানতে পারবেন। তবে আপনাকে সবার আগে যে কথাটা মাথায় রাখতে হবে, সেটা হলো আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

৯. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

সাধারণত আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মাল্টিমিটার ব্যবহার করার মাধ্যমে অন্য কারো পণ্য বা সেবা সার্ভিস ভিত্তিক প্রমোশন করাবেন সেটা হবে সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন কোন বিষয় নাই যার মাধ্যমে আপনি রাতারাতি অনেক কিছু করে ফেলতে পারবেন বা অনেক টাকা আয় করে ফেলতে পারবেন। এর মাধ্যমে সাধারণত তারাই সফল হবে যারা ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে পারবে।



 ডিজিটাল মিডিয়া  পরিকল্পনা বা বায়িং

সাধারণত যখন মিডিয়া এজেন্সি গবেষণা এবং আরেকটি সমন্বিত  কৌশল ফ্রেমওয়ার্কের সমন্বয়ে  মার্কেটিং হয়ে থাকে তখন আমরা সাধারণত এটাকে ডিজিটাল মিডিয়া পরিকল্পনা বায়িং বলে থাকি। সাধারণত  স্মার্ট ডিভাইস এবং ইন্টারনেটের অতিমাত্রার প্রসারের কারণে দিন দিন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়াগুলো। আর এর ফলে সাধারণত বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ড বা  কোম্পানি থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে প্রচার প্রচারণার জন্য বড় একটি মাধ্যম হিসেবে বেছে নিচ্ছেন  অনলাইন মার্কেটিং।

 

 ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যারিয়ার

সাধারণত আপনাকে উচ্চশিক্ষা পাস করার পর যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তে কাজ করতে হয় তাহলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স করতে হবে এবং এমন কোর্স করতে হবে যে কোর্স আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সার্টিফিকেট দিবে। 

আপনার যদি সার্টিফিকেট থাকে তাহলে আপনি সিভির সাথে এটি যোগ করতে পারবেন কেননা দিনদিন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তে লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে যার জন্য নিজেকে আরো  অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে আর এর জন্য সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সাধারনত চাকরির বিজ্ঞাপন এপিআই দেখবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা বলা হয় আর আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ কোর্স করে থাকেন তাহলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এ খুব সহজেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন নিজের। আর এর জন্য আপনার সেরা প্রকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হতে পারে Udemy আপনি এখান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারেন। তবে সাটিফিকেটিই সব যে এমন কিন্তু না। আপনার দক্ষতাটাই কিন্তু একটা মুর্খ্য বিষয়। নিজেকে সব দক্ষ করে তুলতে পারবেন এ সেক্টরে আপনার চাহিদা ততই বাড়বে। দক্ষতা বিহীন সার্টিফিকেট আপনার কোন কাজেই দিবে না। তবে দক্ষতার সোথে সার্টিফিকেট থাকলে আপনার ভ্যলু  বাড়বে। Udemy ছাড়াও আমাদের দেশেও বর্তমানে অনেক ভালো মানের ‍ডিজিটাল মার্কেটার তৈরি হচ্ছে এবং তারাও কোর্স বের করছে। একটু আশেপাশে খোজঁ খবর নিলেই তাদের তথ্য পেয়ে যাবেন। আপানার যদি কোর্স এর লিস্ট সম্পর্কে জানতে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা রিসোর্স দেয়ার চেষ্টা করবো।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ

আপনি যদি একজন ভাল ডিজিটাল মার্কেটের হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। আপনি আপনার ক্যারিয়ার ভালো ভাবে গড়ে তুলতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। আর সাধারনত এর জন্য দরকার পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং ধৈর্য। অনেকে আছেন যারা সাধারণত কাজ শিখুন মাঝপথে হাল ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। এমনটা করলে চলবেনা আমাদের দেশে এমন অনেক ডিজিটাল মার্কেটার রয়েছেন যারা মাসে লক্ষাধিক উপরেও উপার্জন করছে।

আর আপনি যদি মার্কেটপ্লেসে একবার নিজের পরিচিতি অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না আপনি এর মাধ্যমে আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার খুব ভালোভাবে গড়ে তুলতে পারবেন।আর সাধারনত দিনদিন ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেড়েই চলেছে আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা যদি পারে তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটারদের চাহিদা বাড়বে। 

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন

The post ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/feed/ 0
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/ https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/#respond Wed, 02 Jun 2021 16:33:32 +0000 https://editorgo.com/?p=1031 এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি …

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO)

যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি এসইও বা ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব। এজন্য প্রথমে আমাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও কি সেটা ভালোভাবে বুঝতে হবে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক এসইও জিনিসটা কি আসলে?                        

এসইও কী?

এসইও জিনিসটা হল আসলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। যাকে আমরা সংক্ষেপে এসইও নামে চিনে থাকি।  এটি হলো আপনার ওয়েবসাইটের অপটিমাইজেশন এর কিছু নিয়মের সমষ্টি যেটির ফলে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে ভালো একটা অবস্থানে রেঙ্ক করবে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেটি আপনি অনুসরণ করলে আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে যাতে করে আপনার উদ্দেশ্য অর্জনে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করবেন। 

এসইওর মূল উদ্দেশ্য প্রধানত দুটি থাকে। প্রথমটি হলো কি ধরনের ইউজার সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করা। আর দ্বিতীয়ত উদ্দেশ্য হল আপনার ওয়েবসাইটটি যেন গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে অথবা যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে খুঁজে পাওয়া যায় এবং এটির পোস্টগুলো ইনডেক্স হয়। 

এছাড়া ভালো এসইও অনুশীলন করার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইটটা আরো ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে যাতে আপনার নেভিগেট করতে সুবিধা হবে।



এসইও প্রকারভেদ

প্রথমত কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে এসইও কে ২ ভাগে ভাগ করার যেতে পারে । 

১. অফপেজ এসইও 

২. অনপেজ এসইও

এসইওর লানিং অংশে আমরা এ নিয়ে বিসাদ আলোচনা করবো। 

বি: দ্র: এসইও তে নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে মাত্র ৩৫০ টাকায় (অফার প্রাইজ) লানিং বাংলাদেশের এর Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং) কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং)

এসইও জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আপনাকে করতে হবে: 

১. প্রথমে আপনাকে শনাক্ত করতে হবে ইউজাররা কোন ধরনের জিনিস সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে এবং সেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত কিনা ।

২. এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করবেন যেগুলো ভিজিটরদের জন্য উপকারী হবে।

৩. আপনাকে প্রথমে আপডেটেড এসইও টেকনিক গুলো জানতে হবে। 

এসইওকে একটা কমপ্লিট ফ্রেমওয়ার্কের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যে প্রক্রিয়াটি কিছু নিয়মের, কিছু ধাপের এবং কিছু নিয়ন্ত্রণের সমষ্টি। 
what is seo?

কেন এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ ?

বর্তমানে বাজারে প্রতিযোগিতা চলছে, এসইও মার্কেটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ভিজিটর দিয়ে থাকে তাদের খোজা প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর  ও সমাধান খোঁজার জন্য। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট, ব্লগ সাইট অথবা কোন অনলাইন স্টোর থেকে থাকে তবে আপনি এসইও করে টার্গেটকৃত ট্রাফিক খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন । আপনি যদি নিজে এসইও শিখতে পারেন তবে আপনি ফ্রিতে আপনার কাঙ্খিত গ্রাহকদের আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আনতে পারবেন। 

 

এসইও যে সব কারণে গুরুত্বপূর্ণ তা নিচে উল্লেখ করা হলো : 

 ১. সার্চ ইঞ্জিনের অধিকাংশ ভিজিটর বা ইউজার সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ করে যে ফলাফল প্রদর্শিত করে তাদের মধ্যে থেকে টপ ৫টি পেজ তারা ভিজিট করে থাকে।  আপনি যদি এ ধরনের সুবিধা আপনার ওয়েবসাইটে বা অনলাইন স্টোরে নিতে চান, তবে আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাঁচটি সেরা পেজ তালিকার মধ্যে অবস্থান থাকতে হবে। যেটি করতে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটি এসইও অপটিমাইজেশন করে নিতে হবে। 

২. এসইও শুধু সার্চ ইঞ্জিন সম্পর্কে না এটি আপনার ওয়েবসাইটের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স উন্নতি করে থাকে যার জন্য আপনার ভালো এসইও অনুশীলন করতে হবে। 

৩. যারা সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে বিশ্বাস করে থাকে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের সাইটগুলোকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে এসইও চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

৪. আপনার ওয়েবসাইটের সামাজিক প্রমোশনের জন্য এসইও খুব ভালো। লোকজন যারা আপনার ওয়েবসাইট গুগল ইয়াহু ও সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে খুজে পাওয়ার ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি সামাজিক প্রমোশন হবে। সামাজিক ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। 

৫. একটা বড় ধরনের ওয়েবসাইট স্মুথভাবে চলার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটের লেখকগণ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এসইও থেকে উপকৃত হতে পারে। সরাসরি যে উপকৃত হবে সেটা হল ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক পাওয়া এবং পরোক্ষভাবে যে উপকারী হবে সেটি হল একটি সাধারণ কাঠামো রাখতে যেটি ব্যবহার করতে ওয়েব সাইটের কনটেন্ট পাবলিশের পূর্বে। 

৬. এসইও আপনার ওয়েবসাইটি প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। যদি কোন দুটি ওয়েবসাইটে কি ধরনের পণ্য বা সেবা ক্রয় করে থাকে তবে সার্চ ইঞ্জিন সবসময় চেষ্টা করবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা ওয়েবসাইট প্রথমে দেখাতে। যার ফলে ওয়েবসাইটটি আরো বেশি কাস্টমার পাবে এবং বিক্রি বেশি হবে।



সারকথা, 

তো এই হলো বন্ধুরা এসইও কী এবং এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি আজকের আর্টিকেলটা আপনার অনেক ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব আপনি ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

 

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/feed/ 0
ও‌য়েব ডেভেলপমেন্টের ভ‌বিষ্যৎ চা‌হিদা ও ক্যারিয়ার https://editorgo.com/web-development-career/ https://editorgo.com/web-development-career/#respond Sat, 22 May 2021 13:26:47 +0000 https://editorgo.com/?p=948 সাধারণত প্রতিদিনের প্রযুক্তি আমাদেরকে তার ওপর নির্ভরশীল করে রেখেছে। যেমন ধরুন- যেকোন অতি সাধারণ মোবাইল থেকে শুরু করে অতিথিশালা যন্ত্রপাতি সবকিছু মিলিয়ে প্রযুক্তি যেন আমাদেরকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। আর আপনারা হয়তো এই জিনিসটা জানেন না অনেকেই আমরা মোবাইল বা ব্রাউজার দিয়ে সফটওয়্যার বা সাইটে ব্রাউজ করি সেগুলো কিন্তু সবই তৈরি ওয়েব ডেভেলপারদের দিয়ে।আর সাধারনত এই …

The post ও‌য়েব ডেভেলপমেন্টের ভ‌বিষ্যৎ চা‌হিদা ও ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
সাধারণত প্রতিদিনের প্রযুক্তি আমাদেরকে তার ওপর নির্ভরশীল করে রেখেছে। যেমন ধরুন- যেকোন অতি সাধারণ মোবাইল থেকে শুরু করে অতিথিশালা যন্ত্রপাতি সবকিছু মিলিয়ে প্রযুক্তি যেন আমাদেরকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। আর আপনারা হয়তো এই জিনিসটা জানেন না অনেকেই আমরা মোবাইল বা ব্রাউজার দিয়ে সফটওয়্যার বা সাইটে ব্রাউজ করি সেগুলো কিন্তু সবই তৈরি ওয়েব ডেভেলপারদের দিয়ে।আর সাধারনত এই ওয়েব ডেভলপার বা ওয়েব ডিজাইনাররাই নিত্য নতুন ওয়েবসাইট তৈরী করে আমাদের জীবনকে দিন দিন করে তুলছে আরো বৈচিত্র্যময়। তবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজাইন একই জিনিস নয়। একে অপরের পরিপূরক। পরবর্তীতে আমরা অন্য একদিন ওয়ের ডিজাইন সর্ম্পকে বলবো । আজকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সর্ম্পকে বলা যাক।

সাধারণত আপনি যখন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখবেন তখন আপনাকে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে আপনি একটি বিরাট বড় প্রতিযোগিতায় নামতে চলেছে এবং এই প্রতিযোগিতায় আপনার প্রতিযোগী হবে সাধারণত সারা পৃথিবীর আরো অনেক মানুষ। সাধারণত আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে যাবেন তখন আপনি আউটসোর্সিং এর জন্য অনেক ধরনের কাজ পাবেন কিন্তু সবচেয়ে বেশি যে কাজটা আপনি সেখানে পাবেন সেটি হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সংক্রান্ত কাজ। তবে আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে যাবেন তার আগে অবশ্যই আপনাকে যে কোন একটি বিষয় নিয়ে কাজটা ভালোভাবে শিখিয়ে নিতে হবে তারপর সেখানে আপনাকে যেতে হবে কাজের জন্য। এছাড়াও বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও এর চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আমাদের দেশের তুলনায় বাহিরে দেশে এর চাহিদা দ্বিগুনেরও বেশি হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে যত দিন যাচ্ছে মানুষ ততই প্রযুক্তি নির্ভর হচ্ছে। প্রথম দিকে হয়তো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর তুলনায় কম পারিশ্রমিকের কাজ করতে হতে পারে তবে লং টার্ম কাজ করতে করতে পারিশ্রমিক বাড়তে থাকবে ।



ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি

সাধারণত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো একটা ওয়েবসাইটের সাইটের প্রাণ সঞ্চার করা। আর সহজ কথায় বলতে গেলে web-development হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের জন্য সাধারণত অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা। যেখানে সাধারণত একজন ওয়েব ডেভেলপার একটি ওয়েবসাইটের জন্য এপ্লিকেশন তৈরি করে থাকেন। আর একজন ওয়েব ডিজাইনার যে ডিজাইন করে থাকুন না কেন তার প্রতিটা উপকরণকে সাধারণত ফাংশনাল করার জন্য পরিচালিত কর্মকাণ্ডই হল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। 

সাধারণত একটি ওয়েবসাইটকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।যেমনঃ

(১)টেমপ্লেট বা ডিজাইন 

(২)কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম 

(৩)ডাটাবেজ 

সাধারণত একজন ভালো ওয়েব ডিজাইনার এই তিনটি বিষয়ের সমন্বয় রেখে পুরো সিস্টেম কে সংক্রিয় করে থাকেন। আর একজন ওয়েব ডেভেলপারের কাজ হচ্ছে ডাটা প্রসেসিং, ডাটাবেজ নিয়ন্ত্রণ, সিকিউরিটি নির্মাণ, এডমিন এবং ইউজারের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করা, অ্যাপ্লিকেশন এর সকল সিস্টেমকে ফাংশনাল করা এবং সমস্ত সিস্টেম এর কার্যকারিতা এবং ব্যবহারযোগ্যতা নিয়ন্ত্রণ করা।

সাধারণত ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখতে যা যা লাগে সেগুলো হচ্ছে-এইচটিএমএল সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট, jquery,Php,পাশাপাশি যেকোনো একটি সিএমসি (content management system) যেমন,ওয়ার্ডপ্রেস জুমলা বা ড্রপাল শিখে রাখা ভালো। এছাড়া বাকিগুলো আপনি ধীরে ধীরে কাজ করতে করতে জানতে পারবেন। সাধারণত আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন তারাই আপনাকে বলে দিবে কোনটা কোনটা শিখতে হবে । তবে উপরোক্ত বিষয় গুলো হচ্ছে কোর বিষয় যা আপনাকে প্রাথমিক অবস্থায় জানতে হবে। 

 

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখতে যা যা লাগবে

  • সাধারণত প্রথমে আপনাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি এবং ডিজাইন কি এই সম্পর্কে ভাল করে জানতে হবে এবং ধারণা রাখতে হবে।অর্থাৎ এক কথায় আপনাকে ব্যাপারটা ভালোভাবে বুঝতে হবে। 
  • সাধারণত মার্কেটপ্লেসগুলোতে এই কাজ করে  আপনাকে সফল হতে হলে অনেক ধৈর্য শক্তি থাকতে হবে এবং রিসার্চ করার মানসিকতা থাকতে হবে। ।অনেকে আছেন যারা অনেক ভালো কাজ পারেন কিন্তু তাদের ধৈর্য শক্তি কম তারা অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।কোন কিছূ না বুঝতে পারলে সেটা রিসার্চ করার করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে।
  • আপনার সৃজনশীল চিন্তা করার যোগ্যতা থাকতে হবে। তার জন্য  আপনাকে প্রচুর পরিমাণে চর্চা করতে হবে। প্রায়  সবক্ষেত্রে  অবশ্যই এক্ষেত্রে বায়ার বা যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চাইবেন তারা আপনার আগের কাজ দেখতে চাইবে। ফলে আপনি যে কাজ গুলো চর্চা করবেন সেগুলোকে তাদের কে দেখাতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যখন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে থাকবেন আস্তে আস্তে আপনার এই বিষয়গুলো নিয়ে সৃজনশীল চিন্তা  তৈরি হয়ে যাবে।
  • আপনাকে ইংরেজি জানতে হবে তবে এটা মোটামুটি জানলেও চলবে কেননা আপনি যখন বায়ারের সাথে ডিল করবেন তখন এটি আপনাকে সাহায্য করবো। তাদের ভাষা বুঝতে আপনার পক্ষে অনেক সহজ হবে। 
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজের জন্য আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমানে সময় দিতে হবে। আপনি যদি এখানে সময় দিতে না পারেন তাহলে আপনি কোনদিনও এই কাজ ভালোভাবে করতে পারবেন না বা আপনি সফল হতে পারবেন না। আর সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মাইন্ড সেট করা । আপনাকে এমনভাবে মাইন্ড সেট করতে হবে যে, আপনি প্রতিদিন নিদির্ষ্ট পরিমাণ সময় এখনে দিতে পারেন। আপনাকে প্রতিদিনের লক্ষ্যমাত্রা রাখতে হবে আপনি যেন মিনিমাম ৪-৫ ঘন্টা সময় ব্যয় করতে পারেন । কথায় আছে কষ্ট করলে কেষ্ট মিলে। তাই, সময় দিয়ে শিখুন। 
  • আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রম করতে হবে এখানে। আর ধৈর্যের সাথে কাজ করতে হবে। প্রথম দিকে হয়তো কাজ পেতে ‍কিছৃট বেগ পেতে হতে পারে তখন হতাশ না হয়ে বরং ধৈয্য ধরে আপনার স্কিলগুলোকে ঝালাই করে নিতে হবে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ কোথায় পাবেন ?

সাধারণত আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে আপনার কাজের জায়গার অভাব হবেনা। আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অনেক কাজ পেয়ে যাবেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছেঃ

  • odesk.com
  • Freelauncer.com
  • peopleperhour.com
  • fiverr.com
  • upwork.com
  • toptal.com
  • flexjobs.com
  • skyword.com
  • hireable.com
  • Guru.com ইত্যাদি 
  • তাছাড়া আপনি যদি ভাল ওয়েব পেজ ডিজাইন করতে পারেন তাহলে আপনার এই কাজেরও যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। আপনি themeforest.net আপনার কাজটি বিক্রি করে 99design.com কনটেস্ট এ যোগদান করার মাধ্যমেও আয় করতে পারেন  


ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ভবিষ্যৎ চাহিদা 

সাধারণত যতদিন ওয়েবসাইট থাকবে ততদিন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদাও থাকবে। দিনদিন ওয়েবসাইটের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যেমন ধরুন, ২০১৫ হিসাব মতে বিশ্বে মোট ওয়েবসাইট ছিল তখন ৮৬ কোটি তারপরে ২০১৭ সাল নাগাদ এর সংখ্যা বেড়েছে ১১৫ কোটিরও বেশি। দুই বছরের এর পরিমাণ বেড়েছে ৪৩ কোটিরও বেশি। আর বুঝতে বাকি নেই যে বর্তমান বিশ্বে ওয়েব সাইট ডেভলপার বা ওয়েবসাইট ডিজাইনার মূল্য বা চাহিদা কতটা। 

যেকোনো মার্কেটপ্লেসে একজন ওয়েব ডেভেলপার তার কাজের ধারা অনুযায়ী ঘন্টায় ২০  ডলার  থেকে একশ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করে থাকে। বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা সাধারণত কাজের ধারণা দিয়ে ঘণ্টায় একশ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকে।

 সাধারণত ফ্রিল্যান্সিংয়ে  সর্বোচ্চ কাজ বা আয়ের দিক থেকে বিবেচনা করে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ওয়েব ডিজাইনের কাজ সব থেকে বেশি। 

পরিশেষে,

শুধু আপনাকে কাজ শিখে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়াতে হবে তাহলে আপনার কাজের মূল্য বাড়বে আপনার ভবিষ্যতের জন্য ভালো ভিত্তি তৈরি হবে এর মাধ্যমে। আর এর জন্য আপনাকে শুধু একটু পরিশ্রম অধ্যবসায় এবং ধৈর্য্যসহকারে কাজ করে যেতে হবে প্রতিনিয়ত।তাহলে সাধারণত আপনি এই অনলাইনে মার্কেটপ্লেসগুলোতে সফল হতে পারবেন বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

 

The post ও‌য়েব ডেভেলপমেন্টের ভ‌বিষ্যৎ চা‌হিদা ও ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/web-development-career/feed/ 0