Digital Marketing Archives - Editor Go https://editorgo.com/digital-marketing/ Explore Yourself in a Better Way Sat, 15 Oct 2022 15:30:36 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.2.5 https://editorgo.com/wp-content/uploads/2022/11/cropped-logo-32x32.png Digital Marketing Archives - Editor Go https://editorgo.com/digital-marketing/ 32 32 মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#respond Tue, 23 Nov 2021 07:46:34 +0000 https://editorgo.com/?p=1601 আসসালামু আলাইকুম,  প্রিয় পাঠক।  আশা করি সকলেই ভাল আছেন।  আপনার টাইটেল পড়ে হয়তো বুঝতে পারছি না আজকে আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা মূলত কথা বলব মার্কেটিং  রিসার্চ নিয়ে।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।  মার্কেট রিসার্চ কি? ব্যবসায় আইডিয়া দেওয়া এক বিষয় এর পাশাপাশি মার্কেট রিসার্চ করাও সর্ম্পূণ আলাদা একটা …

The post মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? appeared first on Editor Go.

]]>
আসসালামু আলাইকুম,  প্রিয় পাঠক।  আশা করি সকলেই ভাল আছেন।  আপনার টাইটেল পড়ে হয়তো বুঝতে পারছি না আজকে আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা মূলত কথা বলব মার্কেটিং  রিসার্চ নিয়ে।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

 মার্কেট রিসার্চ কি?

ব্যবসায় আইডিয়া দেওয়া এক বিষয় এর পাশাপাশি মার্কেট রিসার্চ করাও সর্ম্পূণ আলাদা একটা বিষয়। কিন্তু, যারা নতুন ব্যবসা বা কারবার পরিচালনা শুরু করেন তাদের ক্ষেত্রে (অধিকাংশেই ) মার্কেট রির্সাচ বিষয়টা নিয়ে কাজ করে না বললেই চলে। বিশেষ করে নতুনদের ক্ষেত্রে, ব্যবসা আইডিয়া তৈরি করেই সেই পণ্য বা সেবা বিক্রয় করা শুরু করে দেয়। যা সম্পূর্ণরূপে একটি ভুল পদ্ধতি। একটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স‌ঠিকভা‌বে পরিচালনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মার্কেট যাচাই করা। আপনি যত বেশি মার্কেট যাচাই করে আপনার কার্য পরিচালনা শুরু করবেন আপনি ততবেশি সুফল পাবেন।  যেকোনো পণ্যের সম্ভাব্যতা যাচাই করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।  

বাজারজাতকরণ গবেষণা হলো বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনাকে সমস্যানুগ সমাধান অনুসন্ধান ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার কাজে সহায়তা করার পদ্ধতিগত এবং উদ্দেশ্যানুগ খোঁজ, সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, তত্ত্ব উন্নয়ন, এবং তথ্যের ব্যবহার। –  Naresh K. Malhotra, 5th Edition (2009-2010); Prentice Hall, India.

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। 

The post মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 0
ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/#respond Fri, 29 Oct 2021 14:15:12 +0000 https://editorgo.com/?p=1560 ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার ডিজিটাল মার্কেটিং আমরা এখন বসবাস করছি ডিজিটাল যুগে। আপনি পৃথিবীতে বসবাস করছেন নৃত্য নতুন সব ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। আর সাধারনত সেই দিক থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। আর সাধারনত এ ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগানো কেই বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং। গবেষনায় উঠে এসে যে, এই ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের কারণে প্রায় …

The post ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার

ডিজিটাল মার্কেটিং

আমরা এখন বসবাস করছি ডিজিটাল যুগে। আপনি পৃথিবীতে বসবাস করছেন নৃত্য নতুন সব ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। আর সাধারনত সেই দিক থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। আর সাধারনত এ ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রযুক্তির ছোঁয়া লাগানো কেই বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল মার্কেটিং। গবেষনায় উঠে এসে যে, এই ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের কারণে প্রায় ৬০-৭০% প্রচলিত জব এক্সিস্ট করবে না। তাই এখন থেকেই আমাদেরকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। 

আসলে সহজ কথায় বলতে গেলে, ডিজিটাল মার্কেটিং মানে হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক তথা ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচার  করাকে বুঝায়। সেই প্রচার প্রক্রিয়া সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং কিংবা অন্যান্য কিছু মাধ্যম যেমনঃতারবিহীন টেক্সট মেসেজিং, মোবাইল ইন্সট্যান্ট মেসেজিং,মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ডিজিটাল টেলিভিশন, ইলেকট্রনিক বিল বোর্ড, এবং রেডিও চ্যানেল এর ইত্যাদি মাধ্যমে হতে পারে। তবে এতগুলো মাধ্যম হতে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া। এক পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে যে, বিশ্বের ৫৫.০৮% ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে ৭৫% মানুষই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। তাহলে বুঝতে পারছেন ভবিষ্যৎ এর চাহিদা কি পরিমাণ বাড়তে পারে। আজকে সেসব বিষয় নিয়েই কথা বলবো ।  

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করা হয় 

সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় কোন পণ্য বা সেবার প্রচার করার জন্য।ধরুন টিভি বিজ্ঞাপন কেন ব্যবহার করা হয় পণ্যের প্রচার করার জন্য তেমনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজই হলো পণ্যের প্রচার করা। সাধারণত আরও একটি বিষয় জড়িত রয়েছে সেটি হল কোন ডিজিটাল মাধ্যমকে পণ্যের প্রচার এর জন্য কেন ব্যবহার করা হয়। 

সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং এ পণ্যের প্রচার করার বড় একটি কারণ হলো মানুষের ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করা।কেননা এখন বর্তমান সময়ে বা আধুনিক যুগে খুব কম সংখ্যক মানুষ কিন্তু টিভি দেখার সুযোগ পায়। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব এসব সাইটগুলোতে বেশি সময় ব্যয় করে থাকে। আর সাধারনত এটা একটা বড় কারণ ডিজিটাল মার্কেটে এড দেওয়ার জন্য।

আরো পড়ুন : গ্রাফিক্স ডিজাইন বই PDF Download 2021 Latest Version

আরো পড়ুন : Web Design Bangla Book PDF Download

আরো পড়ুন : All HTML Tags List in Bangla

আরো পড়ুন : সেরা ৫ টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের তালিকা -২০২১

বর্তমান সময়ে  ডিজিটাল মার্কেটিং কেন এত প্রয়োজনীয় ?

প্রচলিত মার্কেটিং এর ‍তুলনায় বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে দাড়িঁয়ে। এর কারণটা আপনি আশেপাশে তাকালেই  ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। এখন মানুষ মার্কেট এর তুলনায় অনলাইনেই ক্রয় করতে অনেকটােই ঝুকছেঁ। তারা পন্য সর্ম্পকে জানছে, রিভিউ দেখছে। 

বর্তমান বিশ্বে মোট প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এর সংখ্যাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর মোবাইল ব্যবহার করার সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাচ্ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যাও তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং চাহিদাও বাড়ছে। স্ট্যাটিসটিক্সের মাধ্যমে ইউজার সার্ভে একটি রিপোর্ট উল্লেখ করেছে যে, প্রায় ৮৪% বিক্রেতা, মার্কেটার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ক্রেতার তথ্য সংগ্রহ করার জন্যে। এছাড়াও অন্য আরেকটি সার্ভে রিপোর্ট দেখা গিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপরেই নির্ভরশীল। 

এছাড়া আরো একটি সার্ভে রেজাল্ট দেখিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল। 

ডিজিটাল মার্কেট এর সুবিধা গুলো 

★আপনি এখানে অল্প বিনিয়োগ করে সফলভাবে বাণিজ্য করতে পারবেন 

★সাধারণত এখানে কাস্টমার টার্গেট করে মার্কেটিং করা যায় যা অন্য কোন মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। 

★যদি সঠিকভাবে মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে এখানে অনেক বিক্রয় করা সম্ভব। 

★সাধারণত এখানে ইচ্ছামতো বিজ্ঞাপণ প্রকাশ করা যায় এবং ইচ্ছামতো বন্ধ করা যায়। 

★আর এখানে বিজ্ঞাপন বাজেট কমানো বা বাড়ানো যায় আর আপনি যদি বিজ্ঞাপন বাজেট কমাতে চান তাহলে আপনার এখানে কোন সমস্যার সম্মুখীনও হতে হয় না। 

★মার্কেটিং করার জন্য সাধারণত অল্প টাকা বিনিয়োগ করার জন্য পণ্য বা সেবার দাম বৃদ্ধি পায় না। 

★সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি  সেটা হল ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়।   

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করবেন কিভাবে

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন ভাবে কাজ করা যায় আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করার 10 টি উপায় সম্পর্কেঃ

১.সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

what is seo?

সাধারণত এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আপনার ওয়েবসাইটে এটি গুগোল, ইয়াহু, বিগ বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন অনুসন্ধান এর ফলাফল গুলো সাধারণত পর্যালোচনা করে থাকে। এখনকার প্রযুক্তির বাজারে কোন পণ্য বা প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আপনি যদি আপনার পণ্যের ভালোভাবে এসিও করতে পারেন তাহলে আপনি আপনার পন্য বা প্রডাক্ট কে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সবার উপরে নিয়ে আসতে পারবেন যার ফলে অনেক বেশি মানুষ আপনার পণ্যটি কে সার্চ করলে দেখতে পারবে। আর সাধারনত এর কারণে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রির হারও অনেকাংশে বেড়ে যাবে। তবে আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্যের জন্য আপনি কোন সময় ডুপ্লিকেট কনটেন্ট ব্যবহার করবেন না এতে সাধারণত এসইও টা পরিপূর্ণভাবে হবে না। আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট বাপ অন্যকে অনেক বেশি মানুষের সামনে প্রচার করতে পারেন তাহলে আপনার পণ্যের বিক্রি দ্বিগুণ পরিমাণ হবে সেজন্য আপনাকে অবশ্যই এসইও করতে হবে অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য। 



২.সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং

সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা SEM একটি গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং কৌশল যা সাধারণত প্রাথমিকভাবে দেওয়া প্রচেষ্টার মাধ্যমে আপনার ব্যবসার জন্য ট্রাফিক ড্রাইভ হয়ে থাকে। তাকে আবার সহজ ভাষায় Paid সার্চ মার্কেটিং ও বলা হয়ে থাকে। আর এটা সাধারণত কিভাবে করা হয়ে থাকে আপনার ব্যবসার গঠনের উপর ভিত্তি করে এই মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আরে ক্ষেত্রে সাধারণত ppc অথবা সিপিসি মডেল বা সিপিএম মডেল খুব সহজেই নির্বাচন করতে পারবেন। আর এইসএমম সাধারণত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের হয়ে থাকে। যেমন ধরুন গুগল কোম্পানির adworld,এবং বিং বিজ্ঞপ্তি, ইয়াহু বিং নেটওয়ার্ক এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এসএইম বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসের সবচেয়ে সাশ্রয়ী যা কিনা আপনার রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে পারে।   

৩.কনটেন্ট সৃষ্টি করা

contents marketing

সাধারণত গবেষণার মাধ্যমে দেখা গিয়েছে যে বিষয়বস্তু নির্মাণের জন্য গুগলের অ্যালগরিদম ২০১৪ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে আপনাদের এটাও জেনে রাখতে হবে যে সাম্প্রতিক সময়ে গুগল তার অ্যালগরিদম পরিবর্তন করেছে।যেমন ধরুন অনলাইনে আপনার যেকোন কনটেন্ট, যেকোনো পোস্ট কিংবা ফোরাম ডিসকাশনে যাতে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে বা যাতে খুব সহজেই আপনার আপনার টার্গেটেড পাঠক আপনার কিওয়ার্ড খুঁজে বের করতে পারে। 

আর সাধারনত সেই জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পরপর আপনার মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট গুলো আপডেট করা উচিত। আর সাধারনত সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কনটেন্ট  পোস্ট করার ক্ষেত্রে অটোমেটিক প্রক্রিয়াটি আপনার ব্যবহার করা উচিত। আর তাছাড়াও আপনাকে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর জন্য আপনার বিষয়বস্তুকে নিয়মিত কাস্টমাইজ করতে হবে। 

আর এর উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে মোবাইল ফোনের জন্য বিষয়বস্তু সংক্ষেপ বা সংক্ষিপ্ত হতে হবে। আপনাকে আপনার পাঠকদের জন্য কার্যকর কৌশল তৈরি করতে হবে এবং তারা তাহলে আপনার কাছ থেকে আরও বেশি তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। সাধারণত একটি ভাল কনটেন্ট তৈরি করা এবং এটি প্রচার করা আপনার ব্যবসার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 

৪.সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

social media manager

আপনারা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্বন্ধে কমবেশী সবাই জানেন এবং এটি  ব্যবসার পরিধি বাড়ানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং টা কতটা জরুরী সেটা আপনারা হয়তো তাও জানেন। আর আপনার ব্যবসার পণ্যের প্রচার এর জন্য এরচেয়ে ভালো জায়গা এখনো নাই এখনো তৈরি হয় নাই। আর আপনাকে জন্য কি করতে হবে – আপনাকে একটি একটিভ কমিউনিটি তৈরি করতে হবে এবং এমনভাবে আপনি একটিভ কমিউনিটি তৈরি করবেন যেখানে সবাই একটিভ থাকবে সবসময়।

আর আপনি সাধারণত এই ধারা অবলম্বন করে টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইনে একটি কমিউনিটি তৈরি করতে পারেন। আর কিছুদিন পর পর আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতাদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। আপনার নিজের যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে বা ব্লগে পোষ্ট দেয়ার সময় আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার লাইক বাটন যুক্ত করতে পারেন।

 আর সকল ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া এগুলোতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য ম্যানেজমেন্ট টুলস ব্যবহার করুন যা আপনাকে সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসার ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল বের করে আনতে সাহায্য করে থাকবে। আর সাধারনত এর জন্য আপনাকে নিয়মিত পোস্ট করতে হবে এবং আপনি যদি পোস্টগুলো রুটিন মেনে করেন তাহলে সব থেকে ভালো হয়। যেমন ধরুন আপনি যদি তিন দিন পর পর পোস্ট করতে থাকেন তাহলে আপনাকে তিনদিন পর বাড়ি করতে হবে আপনি যদি এক সপ্তাহ পর পর পোস্ট করতে চান তাহলে এক সপ্তা পর পরই করতে হবে আর এটা যদি আপনি নিয়ম অনুযায়ী করতে পারেন তাহলে আপনার ভিজিটর বুঝতে পারবে যে আপনি কোন সময় আবার নতুন কন্টেন্ট যোগ করবেন তাহলে তারাও আসবে নতুন কিছু পাবার আশায়। 

৫.ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন

display ads

সাধারণত এটা হল অনেকটা এসইএম ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি উপসেট মার্কেটিং ব্যবস্থা। আপনি এখানে সাধারণত শ্রোতাদের লক্ষ্য করে ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন ফরমেটের বিভিন্ন টুল ব্যবহার করতে পারেন এটি টেক্সট, ইমেজ, ব্যানার, সমৃদ্ধ মিডিয়া, ইন্টারেক্টিভ ভিডিও বিজ্ঞাপন হতে পারে।আপনার আগ্রহ, বিষয়বস্তুুর বিষয় বাক্রয় চক্রের উপর ভিত্তি করে আপনাকে বিভিন্নভাবে বার্তা কাস্টমাইজ করতে হবে। 

তবে আপনাকে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন তুলনামূলকভাবে অনেকটা ব্যয়বহুল। আর আপনি যদি আপনার ব্যবসার জন্য ভালো  Roi চালু করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া উচিত। 

 

৬.মোবাইল মার্কেটিং

mobile marketing

এমএমএস মার্কেটিং, এসএমএস মার্কেটিং, ব্লুটুথ মার্কেটিং, এর মাধ্যমে সাধারণত মোবাইল মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আর সাধারনত এর মধ্যে যে কয়টা একটা মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে এসএমএস ফর মোবাইল মাধ্যমটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সাধারণত ভার্চুয়াল জগতের ডিজিটাল যুগের মানুষ এবং আপনার ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম এখানে অনেক ফলোআর আপনার থাকতে পারে। তাদেরকে সাধারণত আপনি মেসেজ বা টুইট করতে পারেন আপনার কিওয়ার্ড গুলো  দেখার জন্য।



আপনি যখন তাকে নিয়মিত এসএমএস দিতে থাকবেন তাহলে হয়তো তার সাথে আপনার একটি ভাল সম্পর্ক তৈরী হবে এবং তখন হয়তো তারা আপনার প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে। আর যারা সাধারণত আপনার প্রোডাক্টের সাবস্ক্রাইবার আছে তাদেরকে আপনি নিয়মিত প্রোডাক্ট এর বিবরণ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মেসেজ দিতে পারেন।তবে মেসেজটি অবশ্যই সংক্ষিপ্ত হতে হবে এবং এটি যেন ১৬০ ওয়ার্ডের বেশি না হয়।আর তাছাড়া আপনার ডান সিটি হতে হবে ফ্রেন্ডলি আপনার যারা সাবস্ক্রাইবার কার মেসেজ পেয়ে যেন এমন মনে করে না যে আপনি আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট কেনার জন্য তাকে প্ররোচিত করছেন।  আর সাধারনত এই মার্কেটিং এ পদ্ধতিটি খুবই কার্যকর এবং এটি টাকা তৈরীর টুল হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে। 

৭.ইমেইল মার্কেটিং

what is email marketing

যখন সাধারণত আপনি আপনার বার্তা ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছবেন তখন তাকে বলা হয়ে থাকে ইমেইল মার্কেটিং। সাধারণত একটি কার্যকর ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার দিয়ে আপনার ইমেইল লিস্ট গ্রাহকদের পছন্দ এবং অপছন্দ এবং খরচ এবং অভ্যাস সহ বিভিন্ন কারণের ওপর ভিত্তি করে আলাদা আলাদাভাবে বজায় রাখতে পারেন। সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং তা হল একটি অনলাইন মার্কেটিং পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে আপনার পণ্য বা প্রোডাক্ট এর প্রচার করতে পারবেন এবং আপনার ওয়েবসাইটের ও প্রচার করতে পারবেন। সাধারণত বর্তমানে অনেক দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান এই পদ্ধতির মাধ্যমে তাদের আয় অনেকাংশে বৃদ্ধি করে ফেলেছে। 

সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং হল আপনার যারা ক্রেতা তাদের কাছে আপনার পণ্যের সঠিক তথ্য পৌঁছানোর সবথেকে কার্যকরী পদ্ধতি। আর সাধারনত ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য প্রয়োজন একটি ওয়েবসাইট, মারকেটিং টুলস এবং পণ্য বা প্রোডাক্ট। সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি মুহূর্তে আপনার পণ্য বা সেবা কে হাজার হাজার মানুষের মধ্যে তুলে ধরতে পারবেন এবং এতে করে আপনার পন্য বা আপনার সাইট অনেক বেশি মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে যাবে। আর এর ফলশ্রুতিতে আপনার পণ্য অনেক বেশি হারে বিক্রি হতে থাকবে।

৮.ভাইরাল মার্কেটিং

আপনি সাধারণত যে সেক্টরে কাজ করে থাকুন না কেন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে ভাইরাল মার্কেটিং বা কনটেন্ট এর গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না।আর সাধারনত এর মাধ্যমে আপনাকে ছবি বা লেখাকে প্রমোট করতে তেমন বেশি কষ্ট করতে হবে না। মানুষই সাধারণত ভাইরাসের মত করে আপনার কনটেন্টটি  সারা জায়গায় ছড়িয়ে দিব। সাধারণত এটি প্রকাশ করা হয়ে গেলে আপনার তখন কাজ হবে সেটার দিকে নজর কাকার যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, সব জায়গায় সাধারণত এখন গুগল এনালাইটিক্স ব্যবহার করা হয়ে থাকে আপনি ওটা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার কনটেন্টটি কত ভালো পারফরম্যান্স করছে বা না করলে কি কারণে করছে না সেটি জানতে পারবেন। তবে আপনাকে সবার আগে যে কথাটা মাথায় রাখতে হবে, সেটা হলো আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

৯. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

সাধারণত আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মাল্টিমিটার ব্যবহার করার মাধ্যমে অন্য কারো পণ্য বা সেবা সার্ভিস ভিত্তিক প্রমোশন করাবেন সেটা হবে সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন কোন বিষয় নাই যার মাধ্যমে আপনি রাতারাতি অনেক কিছু করে ফেলতে পারবেন বা অনেক টাকা আয় করে ফেলতে পারবেন। এর মাধ্যমে সাধারণত তারাই সফল হবে যারা ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে পারবে।



 ডিজিটাল মিডিয়া  পরিকল্পনা বা বায়িং

সাধারণত যখন মিডিয়া এজেন্সি গবেষণা এবং আরেকটি সমন্বিত  কৌশল ফ্রেমওয়ার্কের সমন্বয়ে  মার্কেটিং হয়ে থাকে তখন আমরা সাধারণত এটাকে ডিজিটাল মিডিয়া পরিকল্পনা বায়িং বলে থাকি। সাধারণত  স্মার্ট ডিভাইস এবং ইন্টারনেটের অতিমাত্রার প্রসারের কারণে দিন দিন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এই অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়াগুলো। আর এর ফলে সাধারণত বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ড বা  কোম্পানি থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে প্রচার প্রচারণার জন্য বড় একটি মাধ্যম হিসেবে বেছে নিচ্ছেন  অনলাইন মার্কেটিং।

 

 ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যারিয়ার

সাধারণত আপনাকে উচ্চশিক্ষা পাস করার পর যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তে কাজ করতে হয় তাহলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স করতে হবে এবং এমন কোর্স করতে হবে যে কোর্স আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সার্টিফিকেট দিবে। 

আপনার যদি সার্টিফিকেট থাকে তাহলে আপনি সিভির সাথে এটি যোগ করতে পারবেন কেননা দিনদিন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তে লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে যার জন্য নিজেকে আরো  অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে হবে আর এর জন্য সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সাধারনত চাকরির বিজ্ঞাপন এপিআই দেখবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা বলা হয় আর আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ কোর্স করে থাকেন তাহলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এ খুব সহজেই ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন নিজের। আর এর জন্য আপনার সেরা প্রকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হতে পারে Udemy আপনি এখান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারেন। তবে সাটিফিকেটিই সব যে এমন কিন্তু না। আপনার দক্ষতাটাই কিন্তু একটা মুর্খ্য বিষয়। নিজেকে সব দক্ষ করে তুলতে পারবেন এ সেক্টরে আপনার চাহিদা ততই বাড়বে। দক্ষতা বিহীন সার্টিফিকেট আপনার কোন কাজেই দিবে না। তবে দক্ষতার সোথে সার্টিফিকেট থাকলে আপনার ভ্যলু  বাড়বে। Udemy ছাড়াও আমাদের দেশেও বর্তমানে অনেক ভালো মানের ‍ডিজিটাল মার্কেটার তৈরি হচ্ছে এবং তারাও কোর্স বের করছে। একটু আশেপাশে খোজঁ খবর নিলেই তাদের তথ্য পেয়ে যাবেন। আপানার যদি কোর্স এর লিস্ট সম্পর্কে জানতে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা রিসোর্স দেয়ার চেষ্টা করবো।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ

আপনি যদি একজন ভাল ডিজিটাল মার্কেটের হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। আপনি আপনার ক্যারিয়ার ভালো ভাবে গড়ে তুলতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। আর সাধারনত এর জন্য দরকার পরিশ্রম, অধ্যবসায় এবং ধৈর্য। অনেকে আছেন যারা সাধারণত কাজ শিখুন মাঝপথে হাল ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। এমনটা করলে চলবেনা আমাদের দেশে এমন অনেক ডিজিটাল মার্কেটার রয়েছেন যারা মাসে লক্ষাধিক উপরেও উপার্জন করছে।

আর আপনি যদি মার্কেটপ্লেসে একবার নিজের পরিচিতি অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না আপনি এর মাধ্যমে আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার খুব ভালোভাবে গড়ে তুলতে পারবেন।আর সাধারনত দিনদিন ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেড়েই চলেছে আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা যদি পারে তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটারদের চাহিদা বাড়বে। 

লানিং বাংলাদেশ এর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফ্রি ও পেইড কোর্সগুলো দেখতে ক্লিক করুন

The post ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এবং তার ক্যারিয়ার appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf/feed/ 0
ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে আপনি ‍নিজেকে একজন ফেসবুক মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন ? https://editorgo.com/what-is-facebook-marketing/ https://editorgo.com/what-is-facebook-marketing/#respond Sat, 24 Jul 2021 13:23:50 +0000 https://editorgo.com/?p=1215 ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে আপনি ‍নিজেকে একজন ফেসবুক মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন ? বর্তমান সময় হচ্ছে প্রযুক্তির যুগ আর বিশেষ করে এই মহামারিতে এই প্রযুক্তির ব্যবহার কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছে। তাই মানুষ ব্যবসা বানিজ্যতে আরো প্রসারিত করতে ঝুকছে ডিজিটাল মাকের্টিং দিকে। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা অংশ হচ্ছে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। আর আমাদের দেশের …

The post ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে আপনি ‍নিজেকে একজন ফেসবুক মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন ? appeared first on Editor Go.

]]>
ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে আপনি ‍নিজেকে একজন ফেসবুক মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন ?

বর্তমান সময় হচ্ছে প্রযুক্তির যুগ আর বিশেষ করে এই মহামারিতে এই প্রযুক্তির ব্যবহার কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছে। তাই মানুষ ব্যবসা বানিজ্যতে আরো প্রসারিত করতে ঝুকছে ডিজিটাল মাকের্টিং দিকে। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা অংশ হচ্ছে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। আর আমাদের দেশের প্রক্ষাপটে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত স্যোসাল মিডিয়া মধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। আমরা দিনের অনেকটা সময় মানুষ ব্যয় করে ফেসবুকে। আর এই ফেসবুক ঘিরেই এখন অনেক মানুষ প্রসারিত করছে নিজেদের ব্যবসা। ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে সারাদেশের ৪ কোটি ফেসবুক ইউজারের কাছে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে। 10 minutes school facebook marketing course

ফেসবুক মার্কেটিং কি?

ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে বলার আগে আমরা আগে জেনে নেই মার্কেটিং টা আসলে কি ? সহজ কথায় বলতে গেলে  মার্কেটিং মানে হচ্ছে কোনো কিছু প্রচার করা যার মাধ্যমে সেই সেবা বা পণ্য সম্পর্কে জানতে পারে। আপনি কোন সে বাবা প্রোডাক্ট তৈরি করলে সেটা কিন্তু কোন মানুষ কিনবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি মানুষকে সে প্রডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে জানাচ্ছেন এ মানুষকে সে প্রোডাক্ট সেবা সম্পর্কে জানানোর প্রক্রিয়াটাই হচ্ছে মূলত মার্কেটিং । আর ফেসবুক হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর একটি অংশ ।  আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলো আছে মানুষজন ফেসবুকে বেশি একটিভ থাকেন  যা সংখ্যা প্রায় 4 কোটি !  অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার প্রায় 28 শতাংশ !  তাই ফেসবুক মার্কেট এর মাধ্যমে নিজেকে  নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে  গ্রো  করা তুলনামূলক সহজ হয় । 

কেন ফেসবুক মার্কেটিং করবেন ?

 আগেই বলেছি বর্তমান সময় হচ্ছে গিয়ে প্রযুক্তির যুগ । আর করোনার কারণে এ ব্যবহার আরো কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে ।  তাই ফলস্বরূপ মানুষ তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে প্রমোশনের জন্য  ব্যানার পোস্টার  তথা প্রিন্ট মিডিয়ার পাশাপাশি  ডিজিটাল  মার্কেটিং এর দিকে এগোচ্ছে ।  ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো শাখা রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে গিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং আর যার মাধ্যমে সহজেই ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানো যায় ।  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর  একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক ।  আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি  আপনার  নির্ধারিত অডিয়েন্স কাছে পৌঁছাতে পারবেন ।  যেমন ধরুন :  আপনি ঘড়ি বিক্রি করতে চাচ্ছেন ।  এখন ফেসবুক ব্যবহারের মধ্যে তো সবাই ঘড়ি  পছন্দ করবে এমনটা তো নয় ।  কেউ হয়তো ঘড়ি পছন্দ করবে আর কেউ এতো পছন্দ করবে না ।  এখন আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে চাইলেই যারা ঘড়ি পছন্দ করে তাদের কাছে আপনার ঘড়ির  বিজ্ঞাপনটি দেখাতে পারেন। তবে শুধুমাত্র ফেসবুক হইতে  নির্ধারিত অডিয়েন্স সেট করা যাবে এমনটা নয় আপনি চাইলে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তো নির্ধারিত অডিয়েন্সের কাছে পৌছাতে পারবেন তবে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া তুলনায় ফেসবুকে চাহিদা বেশি। 

ফেসবুক মার্কেটিং করার নিয়ম

আচ্ছা ফেসবুক মার্কেটিং করার নিয়ম সম্পর্কে জানার আগে আজ আমরা জেনে নেই ফেসবুক আমাদের থেকে কিভাবে বেনিফিটেড হচ্ছে । একটু ভাবুন তো আপনি ফ্রিতে ফেসবুক একাউন্ট খুলছেন  তাতে ফেসবুকে কি লাভ হচ্ছে ?  এ প্রশ্নের উত্তর যদি সহজ করে বলি ,  আপনাকে অ্যাড দেখিয়ে তারা মূলত লাভবান হচ্ছে ।  ফেসবুকে মূলত আমরা যখন একাউন্ট খুলে তখন আমরা আমাদের বিভিন্ন ইনফরমেশন দিয়ে থাকি । এই ইনফরমেশন বা ডাটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের কাজ পর্যন্ত একটি বিজ্ঞাপনকে পৌঁছায় । মনে করুন, আপনি ঘড়ি লিখে ফেসবুকে সার্চ করলেন  এরপর দেখবেন কিছুক্ষণ বা কিছু দিনের মধ্যেই  আপনি বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে পারবেন ।যে পেজ থেকে বিজ্ঞাপন এসেছে তা ঠিক নিচেই লিখা থাকবে স্পন্সর । যাইহোক এসব  অ্যাড বা বিজ্ঞাপন দেখিয়েই ফেসবুক মূলত  লাভবান হচ্ছে । আচ্ছা এবার ফেসবুক মার্কেটিং করার নিয়ম আসা যাক ।  আপনি ফেসবুক বিভিন্নভাবে করতে পারেন আমরা নিচে ফেসবুক মার্কেটিং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করেছি সেখানে আমরা বিস্তারিত  বলবো। 

ফেসবুক মার্কেটিং  কত প্রকার ?

  এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা মার্কেটিং এবং ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানলাম ।  এবার জানব ফেসবুক মার্কেটিং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে ।  ফেসবুক মার্কেটিং মূলত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটা হচ্ছে ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং আর অন্যটি হচ্ছে পেইড ফেসবুক মার্কেটিং ।  ফেসবুক মার্কেটিং  এর প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত  জানা যাক । 

ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং  কি ? 

সহজ কথায় যে মার্কেটিং করতে কোন ব্যয় করতে হয় না সেটা হচ্ছে মূলত ফ্রি মার্কেটিং আর সেটা ফেসবুক করা যায় ।  ফেসবুকে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রয়োজনে করার জন্য আপনার প্রথম শর্ত হচ্ছে কি আপনার একটা পেজ থাকতে হবে ।  এছাড়াও আপনি প্রোফাইল এর মাধ্যমে করতে পারেন । তবে সবচেয়ে এফেক্টিভ হচ্ছে ফেসবুক পেজ খুলে আপনার নিজের ব্র্যান্ডিং টা করা ।  প্রোফাইল দিয়ে করলে হয়তো আপনি নির্দিষ্ট কিছু অডিয়েন্সের কাছে যেতে পারবেন । কিন্তু যখন আপনি  ফেসবুক পেইজ করবেন তখন আপনি আনলিমিটেড অডিয়েন্স এর কাছে যেতে পারবেন ।  এবং পরবর্তীতে যখন আপনি পেইড মার্কেটিং করতে যাবেন তখন এই পেইজটি আপনাকে কাজে দিবে ।

মনে করুন, আপনি একটি বিজনেস ফেসবুক পেইজ  খুললেন এবং সেখানে আপনি আপনার প্রোফাইল থেকে আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী বা আশেপাশের মানুষকে ইনভাইট করলেন ।  এবং  আপনি আপনার বিজনেস ফেসবুক পেইজে আপনার সেবা বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রকার পোস্ট  শেয়ার করলেন ।  এর মাধ্যমে যারা আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে আগ্রহী   তারা সহজে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে ।  এছাড়া রয়েছে ফেসবুক গ্রুপ ।  আপনি চাইলে আপনার প্রোডাক্ট  প্রোডাক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে সেটা পোস্ট আকারে হোক বা ছবি আকারে হোক সেটা বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সেবার প্রসার ঘটাতে পারবেন ।  বর্তমান আমাদের দেশে বিভিন্ন রকম গ্রুপ রয়েছে যার মাধ্যমে অনেকেই অনায়াসেই মাসের  লাখের উপরে অর্থ উপার্জন  করছে । 

পেইড  ফেসবুক মার্কেটিং কি ? 

এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা জানলাম কেউবা আপনি ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারেন ।  তবে আপনি এফেক্টিভ  নির্ধারিত অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে হলে  অথবা আপনার সেল বৃদ্ধি করতে হলে ফেসবুক  পেইড মার্কেটিং আবশ্যক ।  অর্থাৎ নির্দিষ্ট অর্থের  বিনিময় ফেসবুক মার্কেটিং করার  প্রক্রিয়াকে বলা হয় পেইড  ফেসবুক মার্কেটিং। 

ফেসবুক পেইড মার্কেটিং এর মাধ্যমে  আপনি সহজেই আপনার নির্ধারিত অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারবেন ।  এবং সেখানে আপনার চাহিদামত নির্দিষ্ট করে দিতে পারবেন এবং কতদিন পর্যন্ত আপনার অ্যাড চলবে কতজন মানুষের কাছ পর্যন্ত পৌঁছাবে এবং সব ধর্মের তথ্য পেয়ে যাবেন । 

যেমন ধরুন আপনি একই টি শার্ট বিক্রি করতে চাচ্ছেন ।  এবং টি-শার্টটি যাদের কাছে বিক্রি করতে চাচ্ছেন তাদের জন্ম সাল হতে হবে হচ্ছে গিয়ে 2000 সাল ।  আপনি চাইলে ফেসবুক পেইড  মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে সেই নির্ধারিত অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারবেন ।  কারণ আমরা আগেই বলেছি ফেসবুকের কাছে আমাদের সমস্ত ঢাকায় রয়েছে আমরা কবে জন্মগ্রহণ করেছি কোন কোন বিষয়ের প্রতি আমরা ইন্টারেস্ট কোন মাসে জন্মগ্রহণ করেছি  আমাদের এরিয়া কোথায়  ইত্যাদি ইত্যাদি । 

90% ছাড়ে ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স

কোথা থেকে ফেসবুক মার্কেটিং শিখব ?

 আমরা আপনাদেরকে আজকে ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে একটি বেসিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি ।  আপনি ফেসবুক মার্কেটিং শিখতে চাইলে ইউটিউবে সহায়তা নিতে পারেন ।  তবে সবচেয়ে বেটার হয় আপনি যদি কোন একটি কোর্স করে কাজটি শিখেন ।  কারন ফেসবুক মার্কেটিং আদতে বলতে লাগলো ব্যাপারটা আসলে অতটা সহজ নয়।  আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং সঠিকভাবে করতে হলে ফেসবুকে বিভিন্ন পলিসি ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাড  নীতি,  কখন  অ্যাড করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে,  কিভাবে সেট করতে হবে,  কিভাবে  নির্ধারিত অডিয়েন্স পর্যন্ত পৌঁছানো যাবে  এবং ইত্যাদি নানা বিষয় জানতে হবে । তাই এসব সব বিষয়ে জানতে হলে  আমি মনে করি আপনার যে কোন একটি ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স শেখা উচিত । 

টেন মিনিট স্কুলের ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স বাই আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক  

 

বর্তমানে আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক এর ফেসবুক মার্কেটিং কোর্সটিতে চলছে 90 শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ! যেখানে ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে  বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।  বিগেনার থেকে শুরু করে একেবারে এডভান্স পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। 

90% ছাড়ে ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স

ফেসবুক মার্কেটিং কোর্সটি থেকে কী শিখবো?

  • একদম গোড়া থেকে শুরু করেও কীভাবে ফেসবুকে একটি পাওয়ারফুল ব্র‍্যান্ড তৈরি করা যায় তার উপায়।
  • বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক এবং প্রমাণিত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজি যা আপনার অনলাইন উপস্থিতি আরও শক্ত করে তুলবে। 
  • কাস্টমারদের আরও আকর্ষন করার জন্য কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট প্ল্যান করা যায়। 
  • ফেসবুকে আরও বেশি ফলোয়ার, রিচ এবং এংগেইজমেন্ট বাড়ানোর জন্য কীভাবে আপনার কনটেন্ট প্রমোট করবেন তার প্রমাণিত স্ট্র‍্যাটেজি।
  • কীভাবে এমন কনটেন্ট তৈরি করা যায় যার জন্য সবাই আপনার ব্যান্ডটি  নিয়ে কথা বলবে।
  • কীভাবে নতুন নতুন মানুষের কাছে পৌঁছানো যায় এবং তাদেরকে আপনার ব্র্যান্ড এর সাথে যুক্ত করা যায়। 
  • ফেসবুক পোস্ট বুস্ট করার উপায়।
  • ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজার-এর মাধ্যমে অ্যাড তৈরি করা এবং এর স্ট্র‍্যাটেজি। 
  •  অনলাইন শিক্ষকতা, পোশাকের ব্র্যান্ড, ক্রিয়েটিভ কাজের প্রচার, স্টাইলিশ ব্র্যান্ডিং-সহ আরও অনেক ক্ষেত্রে ফেসবুক মার্কেটিং-এর টিপস ও ট্রিকস। 

কোর্স টি বর্তমানে প্রায় 2600 জনেরও অধিক মানুষ ক্রয় করেছে ।  এবং  ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স টি প্রায় 35 ঘণ্টাব্যাপী ।  এছাড়াও রয়েছে 34 টি ভিডিও 34 টি কুইজ এবং 34 টি নোট । 

ফেসবুক মাকের্টিং কোর্স

 

 আশা করছি একজন ফেসবুক মার্কেটিং হিসেবে আপনাকে যদি নিজেকে গড়ে তুলতে চান তাহলে করছে আপনার জন্য আবশ্যক। আর আপনার এই ফেসবুক মার্কেটিং-এর কাজটি সফলভাবে করার জন্য যা যা জানা প্রয়োজন সবকিছু নিয়ে টেন মিনিট স্কুল চলে এসেছে ‘ফেসবুক মার্কেটিং’ কোর্স নিয়ে।  90 শতাংশ ছাড় পেতে দেরি না করে আজই এনরোল করুন কোর্স ! 

facebook marketing course by 10 minutes schools

90% ছাড়ে ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স

এছাড়াও যেকোনো ধরণের প্রশ্ন থাকলে আমাদের বলতে পারেন।  আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপের মাধ্যমে । আপনাদের যেকোন বই লাগলে আমাদের অবশ্যই জানাবেন। আমরা যথাসাধ্য দেয়ার চেষ্টা করবো।

The post ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে আপনি ‍নিজেকে একজন ফেসবুক মার্কেটিং এ এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন ? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/what-is-facebook-marketing/feed/ 0
ইমেইল মার্কেটিং কি , কেন করবেন এবং এর প্রয়োজনীয়তা https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%87%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%87%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#respond Wed, 09 Jun 2021 16:07:43 +0000 https://editorgo.com/?p=1067 ইমেইল মার্কেটিং কি ও কেন করবেন এবং ইমেইল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা বর্তমানে মার্কেটিং এর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তবে অনলাইন মার্কেটিং এর সবচেয়ে শক্তিশালী যে পথটি হল সেটি হল সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং। ইমেইল মার্কেটিং হল অনলাইন মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী টেকনিক। আর সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি অতি তাড়াতাড়ি আপনার গ্রাহকের কাছে আপনার পণ্য …

The post ইমেইল মার্কেটিং কি , কেন করবেন এবং এর প্রয়োজনীয়তা appeared first on Editor Go.

]]>
ইমেইল মার্কেটিং কি ও কেন করবেন এবং ইমেইল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

বর্তমানে মার্কেটিং এর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। তবে অনলাইন মার্কেটিং এর সবচেয়ে শক্তিশালী যে পথটি হল সেটি হল সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং। ইমেইল মার্কেটিং হল অনলাইন মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী টেকনিক। আর সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি অতি তাড়াতাড়ি আপনার গ্রাহকের কাছে আপনার পণ্য বা তথ্য  পৌঁছাতে পারবেন। তবে সেটা অবশ্যই টাগের্ট অডিয়েন্স হতে হবে। মনে করুন . আমি গাড়ির যন্ত্রাংশ ক্রয় বা তার সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক না। আপনি যদি আমাকে গাড়ির ক্রয় সংক্রান্ত কোন মেইল করেন তাহলে নিশ্চিত আমি সেটা সম্পর্কে জানতে কিনতে ওতো আগ্রহ দেখাবো না। তাই এর জন্য টাগের্ট অডিয়েন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কথায় আছে ‘প্রচারেই প্রসার’।  পণ্যের যত প্রচার হবে সে পণ্য ততো বেশি বিক্রি হবে। আপনি যদি পণ্য  বেশি মানুষের কাছে তুলে ধরবেন আর সেটা তত বেশি মানুষের কাছে পৌছাবে। 

সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্যবসার প্রসার করার সাথে সাথে গ্রাহকদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করা যায়। আর এজন্য বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান বর্তমানে ইমেইল মার্কেটিংয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। আপনি ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার ব্যবসার পরিধি খুবই দ্রুত বাড়াতে পারবেন এবং আপনার পছন্দের কাস্টমারের কাছে আপনি খুবই সহজে পৌঁছাতে পারবেন। 

ইমেইল মার্কেটিং কি বা কাকে বলে? 

সহজ কথায়,ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াকে কাহজে লাগিয়ে মাকের্টিং কার্যকম পরিচালনাই হচ্ছে ইমেইল মাকের্টিং। ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইনে ব্যবসার পরিধি বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী একটি উপায়। যা ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা অংশ । 



কেন ইমেইল মার্কেটিং করবেন? এবং ইমেইল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

সাধারণত ইমেইল মার্কেটিং করার অনেকগুলো কারণ রয়েছে। আর বিশেষ করে এই ডিজিটাল যুগে যদি ব্যবসার পরিধি বাড়াতে হয় তাহলে অবশ্যই ইমেইল মার্কেটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু প্রধান কারণ উল্লেখ করা হল : 

  • পণ্য বা প্রোডাক্টের বিক্রয় বাড়াতে 
  • গ্রাহকের সাথে ভালো সম্পর্ক সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে 
  • গ্রাহকের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে 
  • গ্রাহককে সবসময় আপডেট দিয়ে গ্রাহক ধরে রাখতে 
  • গ্রাহকের মধ্যে পজিটিভ ধারণা তৈরি করতে 

ইমেইল মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করবেন?

করোনাভাইরাস এর সময়ে লকডাউনে এই অনলাইন প্রতিষ্ঠানগুলো হাজার হাজার টাকা ইনকাম করে ফেলেছে। আর তাছাড়া সাধারণত ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যাও ব্যাপক হারে বেড়ে গিয়েছে। আর এই সময়ে ইমেইল মার্কেটিং থেকে আয়ের পরিমাণটা অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছে।আর সেই জন্য সাধারণত 2020 সালকে ইমেইল মার্কেটিং থেকে আয়ের সেরা বছর হিসাবে বলা যেতে পারে।  ইমেইল মার্কেটিং থেকে আয় করার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি গুলো হলোঃ

  •  ইমেইলের রেস্পন্সিভ   ইউজার ফ্রেন্ডলি টেমপ্লেট ডিজাইন করে 
  • এইচটিএমএল এবং সিএসএস দিয়ে ইমেইল টেমপ্লেট তৈরি ।
  • ইমেইলে কনটেন্ট লিখে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে তা বিক্রি করা ।
  • ইমেইল ক্যাম্পেইন করে

তবে আপনাকে যদি ইমেইল মার্কেটিং করে আয় শুরু করতে হয় তাহলে আপনাকে সে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠান বা অনলাইন প্লাটফর্ম ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনাকে এই বিষয় সর্ম্পকে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

 

ইমেইল মার্কেটিং নিয়ে টিপস ও ট্রিকস 

আপনাকে যদি ইমেইল মার্কেটিং করতে হয় তাহলে আপনাকে কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভালোভাবে মাথায় রাখতে হবে। 

  • ইমেইল এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সাবজেক্ট লাইন । একজন ক্রেতা কিন্তু আপনার সাবজেক্ট লাইনটি দেখেই ইমেইলটি ওপেন করবে কি, করবে না সেটা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তাই ইমেইল এর সাবজেক্ট লাইন দেয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং এমন ভাবে লিখতে হবে যেন ইমেইল মেলা দেখতে বাধ্য হবে।
  • যাকে-তাকে আপনাকে ইমেল দেয়া থেকে বিরত রাখতে হবে। নির্দিষ্ট গ্রাহক টার্গেট করতে হবে এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে ইমেইল দিতে হবে। আর আপনি যত বেশি  ইমেইল আকর্ষণীয় ডিজাইন করে করতে পারবেন তত বেশি গ্রাহক আপনার ই-মেইলের প্রতি আকৃষ্ট হবে।
  • ইয়েসওয়্যারের এক পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে যে , পরিসংখ্যান ও সংখ্যার ব্যবহারে ক্রেতাকে দ্রুত রিপ্লাই করতে ও ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে । যেমন ধরুন কোন একটি ক্যাম্পেইনের শিরোনামে আপনি  “সেভ মানি” না লিখে যদি  “20% অফ ইউর মানি” লিখে ক্যাম্পেইন চালু করেন।  তাহলে স্বাভাবিকভাবেই ওই “সেভ মানি” শিরোনামে ক্যাম্পেইনের চেয়ে  “20% অফ ইউর মানি” ক্যাম্পেইনটােই বেশি সংখ্যক ক্রেতাকে আর্কষণ করবে। 
  • ক্যাম্পেইন মনিটরের একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে,  50% ইমেল মানুষ মোবাইলেই ওপেন করে । তাই ইমেইল গুলো এমন ভাবে অপটিমাইজ করে লিখতে হবে যেন সেটা মোবাইল ফ্রেন্ডলি হয়। এছাড়াও ক্যাম্পেইন মনিটরের আর একটি পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে যে কম্পিউটার ব্যবহারকারী তুলনায় মোবাইল ব্যবহারকারীরা তিনগুণ বেশি ইমেইল  ওপেন করে ।তাহলে বুঝতেই পারছেন ইমেল মার্কেটিং ক্ষেত্রে মোবাইল অপটিমাইজ ইমেইল কতটা গুরুত্বপূর্ণ ।


  • ক্লিক টু একশন বাটন যুক্ত করুন এতে করে গ্রাহকরা সহজেই আপনি যে জিনিসটা বিক্রয় করতে বাজে সাইটের ভিজিটর পাচ্ছেন তারা সহজেই যেতে পারবে যদি আগ্রহী হয়ে থাকে।
  • কিউরিওসিটি টাইপের সাবজেক্ট লাইন দেয়ার চেষ্টা করুন। কিউরিওসিটি বলতে শুধুমাত্র কিছু ইঙ্গিত দিয়ে একটা আগ্রহ তৈরি করা টাইপের সাবজেক্ট এর কথা বলা হয়েছে। কফিহ্যাকারসের মতে,  কিউরিওসিটি  গ্যাপের কারণে  927 শতাংশ ক্রেতা যেকোনো ধরনের পেজ এ ক্লিক করতে বাধ্য হয়ে থাকে।
  • শিরোনামে পারলে ইমোজির ব্যবহার করুন । শুনতে অবাক লাগলেও এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে ইমেইল খোলার ক্ষেত্রে যেসব ব্র্যান্ড ইমোজি গুলো ব্যবহার করছে তাদের ইমেইল ওপেনিং ডেট কমপক্ষে 56 শতাংশ হচ্ছে।
  • ইমেইল কে যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত আকারে লেখার চেষ্টা করুন। কারণ অপরিচিত কারো কাছ থেকে মেইল পেলে নিশ্চয়ই কেউ প্রবন্ধ টাইপের কিছু পড়তে চাইবে না তাই যথা সম্ভব চেষ্টা করবেন সংক্ষিপ্ত আকারে রাখতে এবং সংক্ষিপ্ত আকারের ভিতরেই আপনার মেসেজটি গ্রাহককে দিয়ে দিতে ।
  • মেইলের কন্টেনের শেষে আপনি পারলে রিলেটেড কিছু আর্টিকেল অথবা ব্লগ বা প্রোডাক্ট যুক্ত করে দেবেন ।
  •   ইমেইলের ভিতরে সাবস্ক্রাইব অথবা আনসাবস্ক্রাইব অথবা সাইন ইন বা সাইন আপ এর অপশন গুলো যুক্ত করুন । এতে করে কোন গ্রাহক যদি আপনার সাইটে সাবস্ক্রাইব করে রাখতে চাই অথবা সাইন ইন করতে চায় তাহলে সে সহজেই করতে পারবে ।
  • আপনি একটা বিষয় সবসময় খেয়াল রাখবেন কোন সময় যেন স্পামিং না হয়। অপ্রয়োজনে আপনি কাউকে মেইল পাঠাবেন না শুধুমাত্র যেসব গ্রাহক আপনাদের পণ্য বা সেবা নিতে আগ্রহী আপনি তাদেরকে মেইল পাঠাবেন।আর আপনি এই ক্ষেত্রে ইমেইল যত আকর্ষণীয় ডিজাইন করতে করতে পারবেন তত বেশি কাস্টমার আকৃষ্ট হবে। 
  • আপনি যদি ভেবে নিয়ে থাকেন যে মার্কেটিংয়ের জন্য আপনি ইমেইল মার্কেটিং করবেন তাহলে আপনার টার্গেট করা কাস্টমার গুলোকে আপনি নিয়মিত ইমেইল পাঠাতে থাকুন। নিয়মিত নতুন নতুন আপডেট এবং পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের অবহিত করলে ব্যবসার পরিধি বাড়ানো যায়। 
  • ইমেইল মার্কেটিং এমন একটি বিষয় এটি শুধু আয় ব্যয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয় এটার মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়েও তুলতে পারবেন। যা আপনার ব্যবসার ভবিষ্যৎকে আরো উন্নতি করবে।

বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস এন্ড ট্রিকস 

  • আপনার ইমেইল গুলো গ্রাহকরা কখন ওপেন করছে কি বার ওপেন করছে কোন সময় ওপেন করছে ইত্যাদি নিয়ে বিশদ তথ্য রাখুন এতে করে আপনি পরবর্তী ক্যাম্পেইনে কিছুটা  অ্যাডভান্টেজ পাবেন।
  • আপনার ইমেইল গুলো কারা পড়ছে , কোন ধরণের মানুষরা পড়ছে সে বিষয়ে একটি লিস্ট তৈরি করুন।
  • গ্রাহককে সহজেই আপনার সাইটে বা পণ্য সম্পর্কে আকৃষ্ট করতে সাইটের ফুটারে সাইন আপ, সাইন আপ  অপশন যুক্ত রাখুন।
  • ভালো ফলাফল পেতে চাইলে অবশ্যই মোবাইল রেস্পন্সিভ  ডিজাইন এ ইমেইল লিখুন ।

পরিশেষে, আজকের আর্টিকেল আপনাদের ইমেইল মার্কেটিং সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ধারনা দিতে চেয়েছি।আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং ইমেইল মার্কেটিং নিয়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাও আপনারা করতে পারেন।

The post ইমেইল মার্কেটিং কি , কেন করবেন এবং এর প্রয়োজনীয়তা appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%87%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 0
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/ https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/#respond Wed, 02 Jun 2021 16:33:32 +0000 https://editorgo.com/?p=1031 এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি …

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO)

যেকোনো অনলাইন ব্যবসার সফলতার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ওয়েব মাস্টার এর বোঝা উচিত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও জিনিসটা আসলে কি?  এটি কিভাবে কাজ করে এবং প্রত্যেক ওয়েবসাইটে জন্য এটা কি ধরনের ট্রাফিক নিয়ে আসে সেটা। আজকে আমরা মূলত আলোচনা করতে যাচ্ছি এসইও বা ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব। এজন্য প্রথমে আমাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও কি সেটা ভালোভাবে বুঝতে হবে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক এসইও জিনিসটা কি আসলে?                        

এসইও কী?

এসইও জিনিসটা হল আসলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। যাকে আমরা সংক্ষেপে এসইও নামে চিনে থাকি।  এটি হলো আপনার ওয়েবসাইটের অপটিমাইজেশন এর কিছু নিয়মের সমষ্টি যেটির ফলে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে ভালো একটা অবস্থানে রেঙ্ক করবে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যেটি আপনি অনুসরণ করলে আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে যাতে করে আপনার উদ্দেশ্য অর্জনে খুব দ্রুত সফলতা লাভ করবেন। 

এসইওর মূল উদ্দেশ্য প্রধানত দুটি থাকে। প্রথমটি হলো কি ধরনের ইউজার সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করা। আর দ্বিতীয়ত উদ্দেশ্য হল আপনার ওয়েবসাইটটি যেন গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে অথবা যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে খুঁজে পাওয়া যায় এবং এটির পোস্টগুলো ইনডেক্স হয়। 

এছাড়া ভালো এসইও অনুশীলন করার ফলে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইটটা আরো ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে যাতে আপনার নেভিগেট করতে সুবিধা হবে।



এসইও প্রকারভেদ

প্রথমত কাজের ধরনের উপর নির্ভর করে এসইও কে ২ ভাগে ভাগ করার যেতে পারে । 

১. অফপেজ এসইও 

২. অনপেজ এসইও

এসইওর লানিং অংশে আমরা এ নিয়ে বিসাদ আলোচনা করবো। 

বি: দ্র: এসইও তে নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে মাত্র ৩৫০ টাকায় (অফার প্রাইজ) লানিং বাংলাদেশের এর Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং) কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Professional SEO (গুগল টপ র‍্যাঙ্কিং)

এসইও জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আপনাকে করতে হবে: 

১. প্রথমে আপনাকে শনাক্ত করতে হবে ইউজাররা কোন ধরনের জিনিস সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করছে এবং সেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত কিনা ।

২. এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করবেন যেগুলো ভিজিটরদের জন্য উপকারী হবে।

৩. আপনাকে প্রথমে আপডেটেড এসইও টেকনিক গুলো জানতে হবে। 

এসইওকে একটা কমপ্লিট ফ্রেমওয়ার্কের সাথে তুলনা করা যেতে পারে, যে প্রক্রিয়াটি কিছু নিয়মের, কিছু ধাপের এবং কিছু নিয়ন্ত্রণের সমষ্টি। 
what is seo?

কেন এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ ?

বর্তমানে বাজারে প্রতিযোগিতা চলছে, এসইও মার্কেটিং খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ভিজিটর দিয়ে থাকে তাদের খোজা প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর  ও সমাধান খোঁজার জন্য। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট, ব্লগ সাইট অথবা কোন অনলাইন স্টোর থেকে থাকে তবে আপনি এসইও করে টার্গেটকৃত ট্রাফিক খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইটে আনতে পারবেন । আপনি যদি নিজে এসইও শিখতে পারেন তবে আপনি ফ্রিতে আপনার কাঙ্খিত গ্রাহকদের আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আনতে পারবেন। 

 

এসইও যে সব কারণে গুরুত্বপূর্ণ তা নিচে উল্লেখ করা হলো : 

 ১. সার্চ ইঞ্জিনের অধিকাংশ ভিজিটর বা ইউজার সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ করে যে ফলাফল প্রদর্শিত করে তাদের মধ্যে থেকে টপ ৫টি পেজ তারা ভিজিট করে থাকে।  আপনি যদি এ ধরনের সুবিধা আপনার ওয়েবসাইটে বা অনলাইন স্টোরে নিতে চান, তবে আপনার ওয়েবসাইটটি অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাঁচটি সেরা পেজ তালিকার মধ্যে অবস্থান থাকতে হবে। যেটি করতে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটি এসইও অপটিমাইজেশন করে নিতে হবে। 

২. এসইও শুধু সার্চ ইঞ্জিন সম্পর্কে না এটি আপনার ওয়েবসাইটের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স উন্নতি করে থাকে যার জন্য আপনার ভালো এসইও অনুশীলন করতে হবে। 

৩. যারা সাধারণত সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে বিশ্বাস করে থাকে। গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের সাইটগুলোকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে এসইও চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

৪. আপনার ওয়েবসাইটের সামাজিক প্রমোশনের জন্য এসইও খুব ভালো। লোকজন যারা আপনার ওয়েবসাইট গুগল ইয়াহু ও সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে খুজে পাওয়ার ফলে আপনার ওয়েবসাইটটি সামাজিক প্রমোশন হবে। সামাজিক ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। 

৫. একটা বড় ধরনের ওয়েবসাইট স্মুথভাবে চলার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবসাইটের লেখকগণ প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এসইও থেকে উপকৃত হতে পারে। সরাসরি যে উপকৃত হবে সেটা হল ওয়েবসাইটের অর্গানিক ট্রাফিক পাওয়া এবং পরোক্ষভাবে যে উপকারী হবে সেটি হল একটি সাধারণ কাঠামো রাখতে যেটি ব্যবহার করতে ওয়েব সাইটের কনটেন্ট পাবলিশের পূর্বে। 

৬. এসইও আপনার ওয়েবসাইটি প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে। যদি কোন দুটি ওয়েবসাইটে কি ধরনের পণ্য বা সেবা ক্রয় করে থাকে তবে সার্চ ইঞ্জিন সবসময় চেষ্টা করবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করা ওয়েবসাইট প্রথমে দেখাতে। যার ফলে ওয়েবসাইটটি আরো বেশি কাস্টমার পাবে এবং বিক্রি বেশি হবে।



সারকথা, 

তো এই হলো বন্ধুরা এসইও কী এবং এসইও কেন গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি আজকের আর্টিকেলটা আপনার অনেক ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব আপনি ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

 

The post এসইও গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা (The importance and necessity of SEO) appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%87%e0%a6%93-%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%ac-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a7%9f/feed/ 0
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#comments Sun, 30 May 2021 05:46:36 +0000 https://editorgo.com/?p=988 কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস  বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে।  অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল …

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস 

বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে। 

অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন। শুধু তাই নয় আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিংয়ের হিডেন টিপস এবং টিপস গুলো ভালোভাবে রপ্ত করতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই সে কনটেন্ট বা আপনার লেখাগুলি আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে পারবেন।তারপরে আপনি সাধারণত সে ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে আপনাদেরকে বলবো কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস সম্পর্কেঃ

কনটেন্ট রাইটিং কি ? 

সাধারণত কোন নির্দিষ্ট বিষয়কে আপনি যখন লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটিং। 

আপনি যখন কোনো একটি বিষয়কে script এর মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হবে কনটেন্ট। যেমন ধরুন আপনি এখন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন এটাও কিন্তু একটি কনটেন্ট। সাধারণত যারা কনটেন্ট লিখে থাকে তাদেরকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটার।

 

কনটেন্ট রাইটিং কেন করবেন ? 

অবশ্যই আপনাকে কোন কাজ শুরু করার আগে জানতে হবে আপনি এই কাজটি কেন করবেন। আর যখন আপনি এর মূল কারণটা খুঁজে পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আমার এই কাজটি কেন করা উচিত। কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা সেই আদিকাল থেকে চলে আসছে। মনে করুন , আপনি বাজারের একটি নতুন পণ্য নিয়ে আসলেন । আপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে পণ্য টা বিক্রয় করা। এর জন্য আপনাকে তো আর বসে থাকলে চলবে না। গ্রাহককে তো সেটা নিয়ে জানাতে হবে। আর এই জানানোর কাজটার জন্যই আপনার প্রয়োজন হবে একজন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার। শুধু যে পণ্যেক্ষেত্রে তা কিন্তু না। প্রায় সবক্ষেত্রেই এর চাহিদা রয়েছে।  যত দিন গড়াছে ততই এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর প্রযুক্তির কল্যাণে এর আরো কয়েক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আপনি ই-কমার্সের দিকেই লক্ষ্য করেই দেখুন না!  কথায় আছে – ‘কনটেন্ট ইজ কিং’। 

 

সাধারণত যারা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে থাকে তাদের দুইটি উদ্দেশ্য থাকে।যথাঃ

(১)প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে 

(২) আয় করার জন্য 

আপনি বর্তমানে যত কনটেন্ট রাইটার পাবেন তারা সাধারণত এই দুটি কাজের জন্য কনটেন্ট রাইটিং করে থাকে। 

বি: দ্র: কনটেন্ট রাইটিং এ নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে ৫৫% ছাড়ে লানিং বাংলাদেশের এর SEO Friendly Content Writing কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Seo friendly contets writing

কনটেন্ট রাইটিং কত ধরনের হতে পারে ?

কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন ধরনেরই হতে পারে। আপনার কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আগেই জেনেছেন। কনটেন্ট রাইটিং মানেই হলে কোন বিষয় নিয়ে লিখা লিখি করা। এখন সেই লেখাটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এর পরিধি ব্যাপক। তবুও নিচে আমরা একটি সংক্ষিপ্ত লিষ্ট দেয়ার চেষ্টা করবো। 

  • ওয়েব সাইটে কনটেন্ট লিখা (যেমন : এ সাইটটির কনটেন্ট গুলো)
  • ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং
  • ই-বুক রাইটিং
  • প্রোডাক্ট এর ডিটেলস রাইটিং
  • প্রোডাক্ট রিভিউ
  • প্রোডাক্ট প্রমোশন কনটেন্ট রাইটিং
  • অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং 
  • নিউজ কনটেন্ট রাইটিং
  • এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিং
  • প্রেস রিলিজ রাইটিং
  • সিভি রাইটিং
  • একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং
  • অনুবাদ 
  • ই-মেইল রাইটিং, ইত্যাদি।

 

আয় করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং?

সাধারণত আমি এ কথাটা প্রথমে আগেই বলেছি যে বর্তমান অনলাইন সেক্টরের যত কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা হলো কনটেন্ট রাইটিং। আর এটা সাধারণত কল্পনায় এটা সত্য ঘটনা আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে চোখ রাখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে কনটেন্ট রাইটার দের ডিমান্ড কত। 

সাধারণত এই ডিমান্ড এর জন্যই বা ইনকামের জন্য অনেকেই এই কনটেন্ট রাইটিং জবে নিযুক্ত হতে চান। অনেক রাইটার কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করেছেন। আর কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন এ আর্টিকেলটি

কারা কনটেন্ট রাইটার এর কাজ করতে পারবেন?

 সবাই সব কাজের জন্য উপযুক্ত  হবে এমন কোন কথা নেই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ধৈর্য্য সাথে শিখাটা। স্কিল ছাড়া আপনি কিছূই করতে পারবেন না। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আগ্রহ । আপনি যদি প্রথমেই আয়ের চিন্তায় এ সেক্টরে আসেন তাহলে এ সেক্টর আপনার জন্য না। আপনাকে জানতে হবে ,পড়বে হবে ,বুঝতে হবে, চিন্তা করতে হবে। হুটহাট করে এখানে আপনি কিছু করতে পারবেন না।   তাই , সময় নিয়ে ধৈর্য্যের সাথে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আগ্রহ, যদি আগ্রহ থাকে তাহলে এ সেক্টরটি আপনার জন্য। 



কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু টিপস :  

Writing passion

কনটেন্ট রাইটার হতে হলে আপনাকে রাইটিংকে নিজের passion হিসেবে নিতে হবে।অর্থাৎ লেখালেখির বিষয়টি পেশা নয় আপনার নেশাতে পরিণত করতে হবে। 

সাধারণত এমন অনেক রাইটার ছিল যারা প্রথম প্রথম খুবই ভালো লিখতে পারতো কিন্তু এক সময় তাদের লেখার আগ্রহ হারিয়ে যায় এবং তারা এ কনটেন্ট রাইটিং থেকে দূরে সরে যায়। 

কনটেন্ট রাইটিং সাধারণত তারাই করতে পারবে যারা এটাকে নেশায় পরিণত করতে পারবে এবং যারা এটা করতে কোন সময় বিরক্ত বোধ করবে না। যাদের এই কাজ করতে কোন ক্লান্তি আসবে না।

আরে থেকে ইনকাম হোক বা না হোক আপনার কাজ হচ্ছে লেখা আপনাকে লিখেই যেতে হবে। আর যদি আপনার মনে এরকম চিন্তা ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং সেক্টরে ভালো কিছু একটা করতে পারবেন।

 

Focus on writing Creativity

সাধারণত আপনার লেখার মধ্যে নিদৃষ্ট কোন টপিক এর মূল বিষয়বস্তু কে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার নামই হলো creative content writer.আর সেজন্য আপনার ভিতরে থাকা ক্রিয়েটিভিটিকে কে আগে জাগিয়ে তুলতে হবে। 

ক্রিয়েটিভি সাধারণত এমন একটি বিষয় যেটা ছাড়া আপনি এই সেক্টরের মূল্যহীন। যেমন ধরুন আপনি সিনেমা হলে গেলেন আপনি কখনোই সিনেমা টি সম্পূর্ণ দেখবেন যখন আপনার সিনেমাটি ভালো লাগবে তখন। 

আর সাধারনত কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে বিষয়টি এমন আপনি যখন কনটেন্টের ভিতরে ক্রিয়েটিভ কিছু যুক্ত করবেন তখন কনটেন্টটি পাঠকরা সম্পূর্ণ পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করবে। যেমন ধরুন যেকোনো একটি ছোট কৌশল আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুললেন আর এটিই হল ক্রিয়েটিভ ক্ষমতা। 

 

Fast on Keyboard 

যেহেতু সাধারণত আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করবেন তাই আপনাকে Text দক্ষতায় পাকাপোক্ত হতে হবে। আগের দিনের সাধারণত মানুষ খাতা কলম কে বেশি প্রাধান্য দিত কিন্তু এখন সময় বদলে গিয়েছে। 

মানুষ এখন নির্ভর করে চলেছে আধুনিক সব প্রযুক্তির উপর। আর প্রযুক্তির এই আমূল পরিবর্তনের সাথে আপনাকেও তাল মিলিয়ে চলতে হবে। যেমন ধরুন-আপনি একটি কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য কাজ পেলেন এবং আপনার লেখার দক্ষতা খুবই ভালো কিন্তু আপনি আপনার কনটেন্টটি সময়মতো সাবমিট করতে পারলেন না।

আর সেক্ষেত্রে আপনাকে যে কাজ দেবে সে ভাববে যে আপনি হয়তো এই কাজের প্রতি উদাসীন আর সেই ক্ষেত্রে সে আপনাকে আর কাজ না দিয়ে অন্য কাউকে খুজতে থাকবে। সেই ক্ষেত্রে আপনার লেখার অভিজ্ঞতা সহ আপনার লেখার কাজটি দ্রুত হতে হবে। আর এক্ষেত্রে আপনার রাইটিং স্কিল কে ইমপ্রুভ করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট সময় খরচ করতে হতে পারে। 

Be thinking

একজন সাধারন মানুষের চিন্তা-ভাবনা থেকে একজন লেখককের চিন্তাভাবনা আলাদা বা ভিন্ন হতে হবে। আর কথায় রয়েছে- অশিক্ষিত চোখ যেখানে ধূলিকণা দেখে শিক্ষীত চোখ সেখান থেকে হীরা মানিক। 

আর এক্ষেত্রে সাংবাদিক হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় উদাহরণ- কেননা তারা ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে কত সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারে। 

আর সাধারনত ঠিক এমন ভাবে আপনি যখন একজন লেখক হলেন আপনি যখন একটি টপিক নিয়ে লিখবেন সেই টপিক সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত বুঝতে হবে। তারপর এই বিষয় নিয়ে আপনার মনে যে ভাবনা লুকায়িত রয়েছে সেই বিষয়গুলো প্রকাশ করবেন আপনি লেখার মাধ্যমে। তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটিং থেকে ভালো কিছু করতে পারবেন।

Learn Grammar properly

সাধারণত একজন কনটেন্ট রাইটার কেমন ধরনের বা সে কতটুকু মানসম্পন্ন সেটা নির্ভর করবেন তার কনটেন্ট এর উপর। যেমন ধরুন আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে যদি ব্যাকরণ ভুল থাকে তাহলে আপনার কনটেন্টটি কিন্তু তার মাধুর্য হারিয়ে ফেলবে। 

আপনি এক্ষেত্রে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লিখবেন নাকি ইংরেজি ভাষায় লিখবেন সেটা বড় কথা না আপনি যে ভাষায় লিখুন না কেন আপনার ব্যাক করুন ঠিক রেখে আপনার কনটেন্ট লিখতে হবে। আর এক্ষেত্রে শুরুর দিকে আপনাকে যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হবে তাহলেই আপনি একদিন কনটেন্ট রাইটিং এ সফল হতে পারবেন।

পরিশেষে,

কনটেন্ট রাইটিং জব যেহেতু অনলাইন সেক্টরের সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা তাই এই সেক্টরে আপনাকে সফল হতে হলে অনেক পরিশ্রম এবং কষ্ট করতে হবে। কেননা বর্তমানে সেক্টরে প্রতিযোগীর অভাব নেই।তাই আপনাকে যদি কনটেন্ট রাইটিং জবে ভালো কিছু করতে হয় পরিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে। আপনার কনটেন্টই কিন্তু আপনার নিজের ব্র্যান্ডিং করবে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং সম্পর্কে জানতে এ আটির্কেলটি পড়তে পারেন।

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 3
গেরিলা মার্কেটিং কী ? https://editorgo.com/%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82/ https://editorgo.com/%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82/#respond Fri, 23 Apr 2021 06:24:46 +0000 https://editorgo.com/?p=863 আপনি যদি মার্কেটিং দুনিয়ায় প্রথম বা মাকের্টিং দুনিয়ার কেউ না হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ’গেরিলা মার্কেটিং’ নাম টি না শুনাই স্বাভাবিক । মূলত গেরিলা মার্কেটিং হচ্ছে একটা মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। আজকে আমরা গেরিলা মার্কেটিং সম্পর্কে জানবো।  গেরিলা মার্কেটিং কী? গেরিলা নামটি মূলত এসেছে গেরিলা যুদ্ধ কৌশল হতেই। গেরিয়া যুদ্ধের ক্ষেত্রে যেমন প্রথাগত যুদ্ধের নিয়ম-নীতি না মেনে …

The post গেরিলা মার্কেটিং কী ? appeared first on Editor Go.

]]>
আপনি যদি মার্কেটিং দুনিয়ায় প্রথম বা মাকের্টিং দুনিয়ার কেউ না হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ’গেরিলা মার্কেটিং’ নাম টি না শুনাই স্বাভাবিক । মূলত গেরিলা মার্কেটিং হচ্ছে একটা মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি। আজকে আমরা গেরিলা মার্কেটিং সম্পর্কে জানবো। 

গেরিলা মার্কেটিং কী?

গেরিলা নামটি মূলত এসেছে গেরিলা যুদ্ধ কৌশল হতেই। গেরিয়া যুদ্ধের ক্ষেত্রে যেমন প্রথাগত যুদ্ধের নিয়ম-নীতি না মেনে বিভিন্ন ঝটিকা আক্রমণের মাধ্যমে বিপরীত বাহিনীকে কাবু করে পেলে তেমনি গেরিলা মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও বিভিন্নভাবে গ্রাহকের মাঝে মার্কেটিং করে সেল বৃদ্ধি করে। গেরিলা মাকের্টিংয়ে সাইকোলজি , ইমোশনের নানা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যা একজন সাধারণ ক্রেতা সহজেই বুঝতে পারে না।  গ্রাহকের মনে দীর্ঘ দিন গেরিলা মার্কেটিং এর প্রভাব বিস্তার করা এবং আগ্রহ তৈরি করাই  এ ধরনের মার্কেটিং এর মূল লক্ষ্য । গেরিলা মার্কেটিং এর প্রবর্তক

গেরিলা মার্কেটিং এর প্রবর্তক হলেন আশির দশকের লিও বার্নেট এজেন্সির ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর তথা জে  কনরাড লেভিন্সন। তিনি  মূলত ১৯৮৪ সালে গেরিলা এডভাইজিং নামে একটি বই প্রকাশ করেন। ঐবই হতেই মূলত গেরিলা মার্কেটিং এর আত্নপ্রকাশ পায়। বর্তমান সময়ে পণ্য মার্কেটিং এর অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে এই গেরিলা মার্কেটিং।

আরো পড়ুন – মার্কেটিং এর সাত পি (7P) : ডিজিটাল মার্কেটিং

আরো পড়ুন – ইমোশনাল মার্কেটিং : মুনির হাসান

The post গেরিলা মার্কেটিং কী ? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%97%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82/feed/ 0
মার্কেটিং এর সাত পি (7P) : ডিজিটাল মার্কেটিং https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%bf/#comments Sun, 18 Apr 2021 08:13:32 +0000 https://editorgo.com/?p=771 বর্তমানে মার্কেটারদের কাছে ৭ পি (7P) একটা পরিচিত শব্দ। বর্তমানে সারা বিশ্বে বলা চলে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সাত পি ( 7P) তে অনেকটাই আবদ্ধ। তাই সেক্ষেত্রে মার্কেটিং নিয়ে কোনো প্লানিং করতে হলে এর প্রতিটি পি নিয়েই দক্ষতা অর্জন করা খু্বই প্রয়োজনীয়।বর্তমানে মার্কেটারদের কাছে ৭ পি (7P) একটা পরিচিত শব্দ। বর্তমানে সারা বিশ্বে বলা চলে মার্কেটিং …

The post মার্কেটিং এর সাত পি (7P) : ডিজিটাল মার্কেটিং appeared first on Editor Go.

]]>
বর্তমানে মার্কেটারদের কাছে ৭ পি (7P) একটা পরিচিত শব্দ। বর্তমানে সারা বিশ্বে বলা চলে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সাত পি ( 7P) তে অনেকটাই আবদ্ধ। তাই সেক্ষেত্রে মার্কেটিং নিয়ে কোনো প্লানিং করতে হলে এর প্রতিটি পি নিয়েই দক্ষতা অর্জন করা খু্বই প্রয়োজনীয়।বর্তমানে মার্কেটারদের কাছে ৭ পি (7P) একটা পরিচিত শব্দ। বর্তমানে সারা বিশ্বে বলা চলে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সাত পি ( 7P) তে অনেকটাই আবদ্ধ। তাই সেক্ষেত্রে মার্কেটিং নিয়ে কোনো প্লানিং করতে হলে এর প্রতিটি পি নিয়েই দক্ষতা অর্জন করা খু্বই প্রয়োজনীয়।

১ । Product বা পণ্য :

২ । Price বা মূল্য:


►► আরো দেখুন : ডাউনলোড করুন সকল ফ্রিল্যান্সিং বাংলা পিডিএফ বই একসাথে
►► আরো দেখুন : ডাউনলোড করুন ওয়েব ডিজাইনের সকল বাংলা বই
►► আরো দেখুন : হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং PDF Download
►► আরো দেখুন : গ্রাফিক্স ডিজাইন বই PDF Download 2021 Latest Version


৩ । Place বা স্থান :

৪। Promotion বা প্রচার :

৫ । People বা জ‌ড়িত ব্য‌ক্তিরা :

৬। Process বা প্র‌ক্রিয়া :

৭ । Physical Evidence বা শারী‌রিক / চাক্ষুষ প্রমাণ:

বর্তমান সম‌য়ে প্র‌তি‌যো‌গিতামূলক বাজা‌রে নি‌জের প্র‌তিষ্ঠান কে টি‌কি‌য়ে রাখ‌তে হ‌লে শুধুমাত্র পণ্য উৎপাদন কর‌লেই চল‌বে না, আপনার পণ্য সংক্রান্ত সকল ধর‌নেরই কাজ আপনা‌কে ক‌রে যে‌তে হ‌বে। ক্রেতাদের চা‌হিদা মোতা‌বেক আপনার সেবা বা পন্যটিও দি‌তে হ‌বে। ম‌নে রাখ‌তে হ‌বে , দিন‌শে‌ষে ক্রেতারাই আপনার সব।


►► আরো দেখুন : ডাউনলোড করুন সকল ফ্রিল্যান্সিং বাংলা পিডিএফ বই একসাথে
►► আরো দেখুন : ডাউনলোড করুন ওয়েব ডিজাইনের সকল বাংলা বই
►► আরো দেখুন : হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং PDF Download
►► আরো দেখুন : গ্রাফিক্স ডিজাইন বই PDF Download 2021 Latest Version


 

The post মার্কেটিং এর সাত পি (7P) : ডিজিটাল মার্কেটিং appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%aa%e0%a6%bf/feed/ 2
ইমোশনাল মার্কেটিং : মুনির হাসান PDF Book Download https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%b6%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0/ https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%b6%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0/#respond Mon, 21 Dec 2020 05:06:55 +0000 https://editorgo.com/?p=627 মুনির হাসানের মার্কেটিং এর ওপর চমৎকার একটি বই ইমোশনাল মার্কেটিং নিয়ে আজ রিভিউ করতে যাচ্ছি। আজকের এই বইতে ইমোশনাল মার্কেটিং নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো। এই বইয়ে বর্ণনা করা বিভিন্ন দিক নির্দেশনাগুলো অনুধাবন করার চেষ্টা করবো। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা বৃদ্ধির সাথে মার্কেটিং নামক ধারণাটির সংজ্ঞা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। রাজা-বাদশাদের আমলে সেই নৌকা করে মার্কেটিং এখন অনলাইন মার্কেটিং …

The post ইমোশনাল মার্কেটিং : মুনির হাসান PDF Book Download appeared first on Editor Go.

]]>
মুনির হাসানের মার্কেটিং এর ওপর চমৎকার একটি বই ইমোশনাল মার্কেটিং নিয়ে আজ রিভিউ করতে যাচ্ছি। আজকের এই বইতে ইমোশনাল মার্কেটিং নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো। এই বইয়ে বর্ণনা করা বিভিন্ন দিক নির্দেশনাগুলো অনুধাবন করার চেষ্টা করবো।

প্রযুক্তির উৎকর্ষতা বৃদ্ধির সাথে মার্কেটিং নামক ধারণাটির সংজ্ঞা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। রাজা-বাদশাদের আমলে সেই নৌকা করে মার্কেটিং এখন অনলাইন মার্কেটিং এ রূপান্তরিত হয়েছে। যার নতুন সংস্করণ ডিজিটাল মার্কেটিং। এর ফলে মার্কেটিং এর পরিধি বেড়েছে, বেড়েছে সুবিধাও।

পণ্য বা সেবার মার্কেটিং হচ্ছে ক্রেতার জন্য কোন পণ্যের মূল্য বা উপযোগিতা তৈরি করা। আপনি যদি কোন পণ্য বা সেবার দ্বারা ভোক্তা বা ক্রেতার প্রয়োজন মিটিয়ে তাদের সাথে একটি ভালো নেটওয়াকিং তৈরি করতে পারেন, তাহলে ভোক্তা আপনার পণ্য বা সেবা ছাড়া কিছুই বুঝবে না। আপনি কিভাবে আপনার প্রোডাক্টের উপযোগিতা ক্রেতার কাছে খুব চমৎকারভাবে উপস্থাপন করতে পারেন, এই বিষয়ে ইমোশনাল মার্কেটিং বইতে খুব সুন্দর আলোচনা করা হয়েছে।

বর্তমান বাংলাদেশে চাকরীর বাজারের করুণ দশা দেখে অনেক তরুণই এখন আত্মনির্ভরশীলতার পেছনে দৌঁড়াচ্ছেন এবং শ্রম, সময় ও মেধা বিনোয়োগ করছেন। এটা সত্যিকার অর্থে খুবই ভালো এবং ইতিবাচক একটি দিক। সবাই যদি চাকরির পেছনে দৌঁড়ায়, তাহলে চাকরি দেবে কে? আর এজন্যই বর্তমানে বাংলাদেশে আত্মোন্নয়নমূলক বইয়ের প্রতি পাঠকের সমৃক্ততা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আর এমনই একটি সুন্দর বই হচ্ছে Emotional Marketing। মার্কেটিং বাজারের বিশালত্ব অনুভব করে এই বইয়ের লেখক মুনির হাসান বইটিকে মোট ৪ ভাগে রচনা করেছেন।

ইমোশনাল মার্কেটিং – প্রথম ভাগ

প্রথম খণ্ডে আপনারা ইমোশনাল মার্কেটিং নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় পাবেন। যেমন ব্যবসায় হালাল-হারামের তুলনামূলক চিত্রায়ণ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, “হালাল সাবান” এই ট্যাগ লাগিয়ে আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে সাবানের ব্যবসা করে আসছে বেশকিছু প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আসলেই কি এগুলো হালাল? শুধুমাত্র “হালাল” শব্দটি দেখে আমরা আমাদের ইমোশনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি না। আর ঝুঁকে পড়ছি এসব পণ্যের দিকে। বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এভাবেই আমাদের ইমোশন নিয়ে খেলছে। যা মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এছাড়াও প্রচলিত আরো অনেক বিজ্ঞাপনের ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে ইমোশনাল মার্কেটিং বইটিতে। একটি বিজ্ঞাপনে আপনি ভোক্তার আবেগকে কিভাবে কাজে লাগাতে পারেন, তার ছয়টি মৌলিক দিক এই বইয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশপাশি দুর্দান্ত কিছু উদাহরণ আছে, যা পড়তে পড়তে আপনার মাথায়ও কোন আইডিয়া খেলে যেতে পারে।

একটি পণ্যের বিজ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে আপনি আপনার ক্রেতাকে কীভাবে চমকে দিতে পারেন, তার দারুণ সব টিপস রয়েছে এই বইয়ে। শিশুদের জন্য কেমন বিজ্ঞাপন তৈরি করবেন বা নারী পণ্যে কিভাবে নারীদের আকৃষ্ট করবেন তার উৎকৃষ্ট কিছু উদাহরণ পাবেন এখানে। বইয়ের রয়েছে বেশকিছু বার কোড এবং গুরুত্বপূর্ণ লিংক। আপনি চাইলে স্কান করে এমন কিছু বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। যা বাংলা বইয়ে সচরাচর দেখাই যায় না।

ইমোশনাল মার্কেটিং – দ্বিতীয় পর্ব

চমৎকার এই বইয়ের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে ইমোজি বা ইমোটিকোন নিয়ে। ইমোজির গুরুত্ব নিয়ে এরকম বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, এমন বই সম্ভবন এই একটিই। বইয়ে উল্লেখিত প্রতিটি টিপসের সাথে রয়েছে তথ্য বা লিংক। উল্লেখিত লিংকের পরিসংখ্যানে যখন সংখ্যা দেখবেন তখন বিশ্বাসটা মনে ধরবে এবং বিশ্বাস হবে। প্রতিদিন ৫০০ কোটি ইমোজি মেসেঞ্জারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যা সত্যিই খুব অবাক করা তথ্য।

এই ইমোজি মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকরণ। জাপানিদের মতে, “শেয়ারিং নলেজ ইজ পাওয়ার” । অর্থাৎ আপনি আপনার চিন্তা চেতনা অন্যের সাথে যত ভাগাভাগি করবেন, আপনার উৎপাদনশীলতা আরো বৃদ্ধি পাবে। যা এই বইয়ে দারুণভাবে বর্ণিত হয়েছে।

ইমোশনাল মার্কেটিং – তৃতীয় পর্ব

কেস স্টাডি বা বিভিন্ন প্রজেক্ট দেখে অনুপ্রাণিত হওয়া মার্কেটিং এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল। ইমোশনাল মার্কেটিং বইয়ের তৃতীয় পর্বে চারটি কেস স্টাডি দেয়া আছে যা আপনাকে এই কৌশলগুলো রপ্ত করতে সহায়তা করবে। যেমন ডলার শেভ ক্লাব, কোকা-কোলা, ওয়েস্টজেট এয়ার লাইন্স এবং বাংলাদেশি ক্রাউন সিমেন্টের (কুদ্দুস) বিজ্ঞাপনটি লিংকসহ দেয়া আছে।

বিদেশী অন্যান্য বিপণন প্রতিষ্ঠানটির কৌশল বাদই দিলাম, বাংলাদেশের ক্রাউন সিমেন্টের এই বিজ্ঞাপনটিতে বাংলাদেশীদের আবেগকে যেভাবে কাজে লাগানো হয়েছে, তা এক কথায় অসামান্য। বিজ্ঞাপনটি দেখতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

ইমোশনাল মার্কেটিং – চতুর্থ পর্ব

বর্তমান বিশ্বে সবথেকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের তালিকায় ফেসবুকের অবস্থান সবার শীর্ষে। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই এর জনপ্রিয়তা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের তুলনায় অনেক অনেক বেশী। যারা ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাদের মধ্যে এমন লোক খুব কমই আছেন যারা প্রতিদিন ফেসবুকে লগইন করে না। আর এভাবে বর্তমানে সারাবিশ্বে প্রায় ২.৬ বিলিয়ন মানুষ প্রতিমাসে এই প্লাটফরমটি ব্যবহার করে থাকেন।

যদিও আমরা ফেসবুককে সাধারণত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করি। কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে সব কিছু ছাপিয়ে যে কনসেপ্টটি চলে আসছে, তা হলো ফেসবুক মার্কেটিং।

যেহেতু জনপ্রিয় এই প্লাটফর্মটি প্রতিদিন প্রায় ২.৩ বিলিয়ন মানুষ ব্যবহার করে, তাই বিশাল এই জনগোষ্ঠীর উপস্থিতী কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই ফেসবুকে আপনার প্রতিষ্ঠান কিংবা যেকোন সার্ভিসের প্রচারণা চালাতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং এখন অনেক বেশি ফলদায়ক ও কার্যকরী বলে প্রমাণিত।

এই বইয়র চতুর্থ খণ্ডে ফেসবুক ব্যবহার করে কীভাবে আপনি ইমোশনাল মার্কেটিং এর সুযোগ সৃষ্টি করতে পারেন, তার উপায় ব্যাখার করা হয়েছে। পাশাপাশি ক্রেতা ও ভোক্তাদের মাঝে কিভাবে ক্রয় করার মনোভাব সৃষ্টি করা যায় তা নিয়ে বেশ কিছু টিপসও দেয়া আছে।

ইমোশনাল মার্কেটিং PDF Book Download

প্রিয় পাঠক, কোর্সটিকায় আপনি কোন বিষয়ে লেখা চান, তা জানিয়ে নিচে কমেন্ট করুন। ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এই লিংক থেকে।

The post ইমোশনাল মার্কেটিং : মুনির হাসান PDF Book Download appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a7%8b%e0%a6%b6%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0/feed/ 0