Blogs - Editor Go https://editorgo.com/blogs/ Explore Yourself in a Better Way Fri, 03 Nov 2023 15:30:14 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.2.5 https://editorgo.com/wp-content/uploads/2022/11/cropped-logo-32x32.png Blogs - Editor Go https://editorgo.com/blogs/ 32 32 HSC Result 2023 with full marksheet । এইচএসসি রেজাল্ট ২০২৩ https://editorgo.com/hsc-result-2023-with-full-marksheet/ https://editorgo.com/hsc-result-2023-with-full-marksheet/#respond Fri, 03 Nov 2023 15:25:24 +0000 https://editorgo.com/?p=1810 HSC Result 2023 with full marksheet HSC 2023 Result Published Date – The exam of Higher Secondary School Certificate(HSC) started on 17Aguest,2023, and Ended on 4 October 2023. The published date of the HSC exam 2023 is 30 December, as announced by the Bangladesh Educational Board. This year more than 12lac 12 Thousand Students participated …

The post HSC Result 2023 with full marksheet । এইচএসসি রেজাল্ট ২০২৩ appeared first on Editor Go.

]]>
HSC Result 2023 with full marksheet HSC 2023 Result Published Date – The exam of Higher Secondary School Certificate(HSC) started on 17Aguest,2023, and Ended on 4 October 2023. The published date of the HSC exam 2023 is 30 December, as announced by the Bangladesh Educational Board. This year more than 12lac 12 Thousand Students participated in the exam. The exams are held in 7 centers board.

How many Students are attending the exam?

The total amount of attends more than 13,11,457. There are 2541 Institutions where students take part in the exam.

How can we see the Result 1st?

 Now, I am telling you how you can see your results early.

There are three ways to see your HSC result:

  1. See the Result with Grades: First, You must go to the website: eboardresult.com Then,

  • You Select your Examination Option “HSC/Alim”.
  • Select your “Board”.
  • Select The Year “2023”.
  • Carefully write your “Roll Number”.
  • Carefully write your “Registration Number”.
  • Solve the “Numeric Captcha
  • Example: 7+2=9

If you’ve done you get your result with a few moments.

Note: On the result, Publishing day many people go to the Educational Board official site that’s why the site may be down, But don’t worry try a few times you get your result.

  1. See the Result with the mark sheet: First, You must go to the Educational Board’s official 

Site: eboardresult.com Then,

  • You Select your Examination Option “HSC/Alim”.
  • Select Your “Board”.
  • Select the type of exam “Individual”.
  • Carefully write your “HSC Roll Number”
  • Carefully write your “ HSC Registration Number”.
  • Select the year “2023”
  • Solve the “Numeric Captcha.
  • Example: 5+2=7.

If you’ve done you get your result with a few moments.

Note: On the result, Publishing day many people go to the Educational Board official site that’s why the site may be down, But don’t worry try a few times you get your result.

3. See the result with mobile SMS: This is a very simple and easy technique to see your HSC result. You can see the result with your mobile, The mobile quality doesn’t matter. Suppose, You’re an HSC examinee under the board of Chittagong, so How can you see your result?

At first, you go to the mobile message option then send a message to the 16222 number, If you want to get your result please follow the steps below. add first three laters of your board name after typing HSC:

  • Barisal Board = BAR
  • Chittagong Board = CHI
  • Comilla Board = COM
  • Dhaka Board = DHA
  • Dinajpur Board = DIN
  • Jessore Board = JES
  • Mymensingh Board = MYM
  • Rajshahi Board = RAJ
  • Sylhet Board = SYL
  • Madrasah Board = MAD
  • Technical Board = TEC

HSC CHA 5578340 2023 and send it to 16222.

After Sending the message you see your result with the grade of each subject. YOu get the mark sheet after 4 hours of result publishing.

Note: Before sending the message you must recharge your mobile account cause for sending each message you need to pay 2 taka.

Thank you to all for reading our Article and keeping it with us.

The post HSC Result 2023 with full marksheet । এইচএসসি রেজাল্ট ২০২৩ appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/hsc-result-2023-with-full-marksheet/feed/ 0
মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#respond Tue, 23 Nov 2021 07:46:34 +0000 https://editorgo.com/?p=1601 আসসালামু আলাইকুম,  প্রিয় পাঠক।  আশা করি সকলেই ভাল আছেন।  আপনার টাইটেল পড়ে হয়তো বুঝতে পারছি না আজকে আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা মূলত কথা বলব মার্কেটিং  রিসার্চ নিয়ে।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।  মার্কেট রিসার্চ কি? ব্যবসায় আইডিয়া দেওয়া এক বিষয় এর পাশাপাশি মার্কেট রিসার্চ করাও সর্ম্পূণ আলাদা একটা …

The post মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? appeared first on Editor Go.

]]>
আসসালামু আলাইকুম,  প্রিয় পাঠক।  আশা করি সকলেই ভাল আছেন।  আপনার টাইটেল পড়ে হয়তো বুঝতে পারছি না আজকে আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা মূলত কথা বলব মার্কেটিং  রিসার্চ নিয়ে।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

 মার্কেট রিসার্চ কি?

ব্যবসায় আইডিয়া দেওয়া এক বিষয় এর পাশাপাশি মার্কেট রিসার্চ করাও সর্ম্পূণ আলাদা একটা বিষয়। কিন্তু, যারা নতুন ব্যবসা বা কারবার পরিচালনা শুরু করেন তাদের ক্ষেত্রে (অধিকাংশেই ) মার্কেট রির্সাচ বিষয়টা নিয়ে কাজ করে না বললেই চলে। বিশেষ করে নতুনদের ক্ষেত্রে, ব্যবসা আইডিয়া তৈরি করেই সেই পণ্য বা সেবা বিক্রয় করা শুরু করে দেয়। যা সম্পূর্ণরূপে একটি ভুল পদ্ধতি। একটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স‌ঠিকভা‌বে পরিচালনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মার্কেট যাচাই করা। আপনি যত বেশি মার্কেট যাচাই করে আপনার কার্য পরিচালনা শুরু করবেন আপনি ততবেশি সুফল পাবেন।  যেকোনো পণ্যের সম্ভাব্যতা যাচাই করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।  

বাজারজাতকরণ গবেষণা হলো বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপনাকে সমস্যানুগ সমাধান অনুসন্ধান ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার কাজে সহায়তা করার পদ্ধতিগত এবং উদ্দেশ্যানুগ খোঁজ, সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, তত্ত্ব উন্নয়ন, এবং তথ্যের ব্যবহার। –  Naresh K. Malhotra, 5th Edition (2009-2010); Prentice Hall, India.

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। 

The post মার্কেট রিসার্চ কি ?মার্কেট রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা ও  এর গুরুত্ব | What is Marketing Research ? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9a-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 0
দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ? https://editorgo.com/%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%bf%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%b2/ https://editorgo.com/%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%bf%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%b2/#respond Wed, 08 Sep 2021 04:08:04 +0000 https://editorgo.com/?p=1306 দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?  আসসালামু আলাইকুম।  আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  আজকে আপনাদের সাথে কথা বলবো দর্পণ নিয়ে। চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক : দর্পণ কি ?  মূলত  দর্পন বা আয়না হল এমন একটি মসৃণ তল যেটাতে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। অর্থাৎ যার ফলে আমরা বা যেকোন …

The post দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ? appeared first on Editor Go.

]]>
দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?

 আসসালামু আলাইকুম।  আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  আজকে আপনাদের সাথে কথা বলবো দর্পণ নিয়ে। চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক :

দর্পণ কি ? 

মূলত  দর্পন বা আয়না হল এমন একটি মসৃণ তল যেটাতে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। অর্থাৎ যার ফলে আমরা বা যেকোন বস্তুকে দর্পণের বিপরীতে দেখতে পাই। দর্পণ তৈরিতে সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দেয়া হয়। আজকে আমরা সে বিষয় নিয়েই বিস্তারিত জানবো। 

দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ?

দর্পণ বা আয়না হলো এমন একটি মসৃণ তল যেখানে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে। দর্পণে আলোর প্রতিফলনের ফলে দর্পণের সামনে স্থাপিত বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। আরেকটি মসৃণ তলের দর্পণ মূলত প্রস্তুত করা হয়। সাধারণত কাচের এক পৃষ্ঠে ধাতু প্রলেপ  দিয়ে তৈরি হয় দর্পন বা আয়না। কাঁচের উপর পারদ বা রুপার প্রলেপ লাগানোর এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় পারা লাগানো বা সিলভারিং । সাধারণত ধাতুর প্রলেপ লাগানোর বিপরীত পৃষ্ঠ প্রতিফলক হিসেবে কাজ করে।  রূপা বা পারদ এর প্রলেপ  প্রায় সব আলোকরশ্মি কে সমভাবে প্রতিফলক প্রতিফলক করতে সক্ষম।  যার কারণে সাধারণত দর্পণ তৈরিতে এসব ধাতু ব্যবহার করা হয়। সামনের দিকে এই প্রলেপ লাগানো হলে পরিবেশের সাথে সংস্পর্শে এর রাসায়নিক পরিবর্তন যেমন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও এই প্রলেপ সামনে থাকলে আঁচড়,  দাগ ইত্যাদি ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা প্রতিফলনের গুণাগুণের ঘটতে পারে তাই সাধারণত এই প্রলেপটি দর্পণের পিছনে লাগানো হয়। 

ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য।  এরকম আরো নানা বিষয় জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।  এছাড়া ও আপনাদের কোন দিকে থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাতে পারেন।

The post দর্পণের পিছনে ধাতুর প্রলেপ লাগানো হয় কেন ? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%a3%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%bf%e0%a6%9b%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%b2/feed/ 0
(updated) ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  pdf download এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার কোর্স ও রিসোর্স সহ https://editorgo.com/learning-wordpress-in-bangla/ https://editorgo.com/learning-wordpress-in-bangla/#respond Fri, 13 Aug 2021 09:06:12 +0000 https://editorgo.com/?p=1260 (updated) ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  pdf download এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার কোর্স ও রিসোর্স সহ আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  হয়তো টাইটেল করি বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস শিখে নিয়ে কথা বলবো।  আপনি বর্তমানে যে ওয়েবসাইটটি দেখছেন সেটা কিন্তু প্লাটফর্মে তৈরি করা।  চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল পর্বে …

The post (updated) ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  pdf download এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার কোর্স ও রিসোর্স সহ appeared first on Editor Go.

]]>
(updated) ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  pdf download এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার কোর্স ও রিসোর্স সহ

আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন।  হয়তো টাইটেল করি বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি।  আজকে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস শিখে নিয়ে কথা বলবো।  আপনি বর্তমানে যে ওয়েবসাইটটি দেখছেন সেটা কিন্তু প্লাটফর্মে তৈরি করা।  চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল পর্বে যাওয়া যাক। 

ওয়ার্ডপ্রেস কি?

ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) হচ্ছে বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্লগ পাবলিশিং অ্যাপলিকেশনস এবং শক্তিশালী কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS), যা পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল দ্বারা তৈরিকৃত ওপেন সোর্স ব্লগিং সফটওয়্যার। এক সময় এটি ব্লগের জন্য বেশি ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে এটি মাল্টি ব্যবহার যেমন সব ধরনের ওয়েব সাইটে তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ।

ওয়ার্ডপ্রেস কেন ব্যবহার করা হয় ? 

আগে বলেছ ওয়াডপ্রেস একটি কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)। অনেক ধরনেরই সিএমএস সফটওয়্যার রয়েছে তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে গিয়ে  ওয়ার্ডপ্রেস।  একটি পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে বিশ্বের প্রায় ৪৫৫ মিলিয়ন ওয়েবসাইটে ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা তৈরি। একটু সহজ করে বললে,  শতকরা  ওয়েবসাইট আছে তার মধ্যে  প্রায় ৩৫%  ওয়েবসাইটি তৈরি   ওয়ার্ডপ্রেস মাধ্যমে।  তাহলে বুঝতেই পারছেন এর চাহিদা কি রকম।



  এবং দিন দিন এই চাহিদা বেড়েই চলেছে।  প্রথমদিকে এটিকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হতো।  এরপর ধীরে ধীরে তা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের ছড়িয়ে যায় যেমন ই-কমার্স, পার্সোনাল,  বিজনেস পারপাস,  কুপনের স্টাইল ওয়েবসাইট  ইত্যাদি ইত্যাদি।  মূলত ওয়ার্ডপ্রেস জনপ্রিয়তার কারণ হচ্ছে এর সহজতা।  ওয়ার্ডপ্রেস কে সহজে ম্যানেজ করা সম্ভব হয়।  তাই এ চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে । 

ওয়ার্ডপ্রেস কীভাবে শেখা শুরু করব?

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লক্ষ্য নির্ধারণ করা  এবং সঠিক পরিকল্পনা করা।  আমি সবসময় এ কথা বলি  আপনার সঠিক লক্ষ্য এবং সঠিক পরিকল্পনা যদি না থাকে আপনি কোনো কিছু শিখতে পারবেন না।  প্রথমত আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কি করতে চাচ্ছেন! আপনাকে একটি পরিকল্পনা মধ্য দিয়ে লাগাতে হবে।  যেমন আপনার প্রথম পরিকল্পনা হওয়া উচিত শিক্ষা ক্ষেত্রে ওয়াডপ্রেস রাসূলকে সেটা সম্পর্কে জানা।  বর্তমানের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুরুত্ব অনেক ফ্রি কোর্স পাওয়া যায় ।  সেগুলো দেখা।  এছাড়া প্রতিটি কোষ থেকে কোন দিকে রাখতে চান তার জন্য আপনার বেটার অপশন হচ্ছে গিয়ে বইপাড়া বই থেকে পড়ে হয়তো আপনি বেশি করলে জানতে পারবেন যখন বেশি ক্লিয়ার হয়ে যাবে তখন আপনি আস্তে আস্তে ভিডিও করছে দিকে অগ্রসর হতে পারবেন। 

সিএমএস  শেখার ক্ষেত্রে আমি প্রথমেই যেকোনো সিএমএস কে শেখাতে গুরুত্বপূর্ণ মনে করব না।  ওয়ার্ডপ্রেস কিন্তু একটা ওয়েবসাইটের অংশ।  তাই আপনাকে প্রথমেও ওয়েবসাইট তৈরি অর্জন করা উচিত।  আপনি করুন ওয়ার্ডপ্রেস চালাতে পারবেন।  তবে আমি মনে করি বেশি চেনে ওয়াডপ্রেস আসাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।  অনেক সময় আপনার নিজের চাহিদা মত তৈরী করতে চান তখন কিন্তু আপনার কাস্টম কোড ইউজ করা লাগবে সে ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট তৈরির জিনিস গুলো সেগুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তার জন্য আপনার প্রথমে ন্যূনতম এইচটিএমএল এবং সিএসএস সম্পর্কে ধারণা থাকা গুরুত্বপূর্ণ।  এখানে এইচটিএমএল এবং সিএসএস কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমি লিংক দিলাম সেগুলো আপনাদের কাজে আসবে। 



যখন আপনি বেসিক স্ট্রাকচার সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন।  তখন আপনি সহজেই  হোয়াটসঅ্যাপ করতে পারেন।  আপনার প্রথম কাজ হচ্ছে গিয়ে ওয়াডপ্রেস সম্পর্কে একটু ধারনা নাও।  যেমন ওয়াডপ্রেস কিভাবে কাজ করে কিভাবে কি আপডেট গুলো সম্পর্কে ধারণা নেয়া। তার জন্য আপনাকে আমি কিছু বই এবং সাজেস্ট করব আশা করছি সেগুলোর মাধ্যমে আপনার ইসলামকে ঝালাই করে নিতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস শিখার পিডিএফ বই

১.WordPress Bangla pdf book

এখানে একটি ওয়ার্ডপ্রেস এর পিডিএফ বই দেওয়া হল।  বইটিতে একেবারে বেসিক থেকে আলোচনা করা হয়েছে।  এতে করে আপনি সহজে ওয়াডপ্রেস সম্পর্কে সাধারণ যে জিজ্ঞাসা গুলো থাকে সেগুলো   উত্তর সহজেই পেয়ে যাবেন।  এবং বইটি অ্যাডভান্স লেভেলের বটে।  আপনি বেসিক থেকে এডভান্স শিখার জন্য আপনার কাজে আসবে ।

wordpress bangla pdf book – 01

২. WordPress Tutorial Bangla Book – 02

এখানে ওয়াডপ্রেস আর একটি বই আছে। বইটি লিখেছেন মোঃ আরিফুল ইসলাম শাওন।  এ বইটিতে একেবারে বেসিক থেকে আলোচনা করা হয়েছে।  আপনি চাইলে এই বইটি দেখতে পারেন।

WordPress Tutorial Bangla Book – 02

ওয়ার্ডপ্রেস শিখার ফ্রি কোর্স 

১. ওয়ার্ডপ্রেস কোর্স – Moshiur 

অসাধারণ একটি কোর্স। একেবারে বেসিক থেকে আলোচনা করা হয়েছে। তাই কোর্সটি দেখতে পারেন। আমি নিজেই কোর্সটি করেছি। 

WORDPRESS COURSE BY MOSHIUR

২. ওয়ার্ডপ্রেস কোর্স – Freelancer Mannan

এ কোর্সটিও রিকমেন্ডেড। এবং রিসেন্টলি  কোর্স টি করা হয়েছে। এটিও দেখতে পারেন।

WORDPRESS COURSE BY FREELANCER MANNAN

৩.  ওয়ার্ডপ্রেস কোর্স – GroupBros

বেসিক জানার জন্য  কোর্সটি পারফেক্ট।  এখানে বেসিক বিষয়গুলোকেই সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। আপনার যদি বেসিক বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে আপনার জন্য কোর্সটির রিকমেন্ডেড থাকবে । এবং WordPress Theme customization এর জন্য অনেক ভালো একটা চ্যানেল এটি।

WORDPRESS COURSE BY GROUPBROS

৪. Abc IT Park – WordPress Bangla Tutorial

ব্যক্তিগতভাবে আমার কোর্সটি করা হয়নি। কিন্তু তাদের সিলেবাসটি আমার কাছে ভালো লেগেছে।  তাই এই কোর্সটি দেখতে পারেন।

ABC IT PARK – WORDPRESS BANGLA TUTORIAL

৫. Udemy কোর্স 

আপনি যদি ইংরেজি ভালো বুঝেন তাহলে আপনার জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে গিয়ে Udemy কোর্সগুলো করা।   Udemy সেই ফ্রিতে দিচ্ছে তার মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেসের কয়েক কিছু কোর্স আছে।  খুবই অসাধারণ কোর্সগুলো।  আপনি এখান থেকে দেখে নিতে পারেন।

UDEMY কোর্স 

ওয়ার্ডপ্রেস রিসোর্স

আজ এ পর্যন্তই । আশাকরছি বই কোর্স এবং রিসোর্স  শুরু আপনাদের কাজে দিবে। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।  এছাড়াও আপনাদের যেকোনো ধরনের জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদের করতে পারেন ।এবং কোন মতামত থাকলেও সেটা কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

The post (updated) ওয়ার্ডপ্রেস শেখার বই  pdf download এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার কোর্স ও রিসোর্স সহ appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/learning-wordpress-in-bangla/feed/ 0
আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/ https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/#respond Sun, 08 Aug 2021 07:58:24 +0000 https://editorgo.com/?p=1243 আবহাওয়া সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা     আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন। এটেল পড়ে বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি । আজকে আমরা কথা বলতে চাচ্ছি মূলত আবহাওয়া সংকেত বাতাসের তীব্রতা ও ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে ধারণা নিতে।   চলুন শুরু …

The post আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  appeared first on Editor Go.

]]>
আবহাওয়া সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা 

 

 আসসালামু আলাইকুম,  আশা করছি সবাই ভালো আছেন। এটেল পড়ে বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি । আজকে আমরা কথা বলতে চাচ্ছি মূলত আবহাওয়া সংকেত বাতাসের তীব্রতা ও ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে ধারণা নিতে।   চলুন শুরু করা যাক :

আবহাওয়া সতর্ক সংকেত 

 আজকে আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি।  আমরা অনেক সময় আবহাওয়া দপ্তর থেকে  বিভিন্ন সংকেত সম্পর্কে জেনে থাকি।  যেমন চট্টগ্রামে বল হলো হয়তো নয় নং সংকেত মেনে চলতে  আবার তা কাকে বলা হলো হয়তো 7 নম্বর সংকেত মেনে চলতে ।  আমরা অনেকেই হয়তো এই সংকেত গুলোসম্পর্কে জানি না ।  আজকে আমরা সেই সকল  সংকেত সম্পর্কে জানব । 

জেনে নিই ১ থেকে ১১ আবহাওয়া সতর্কতা সংকেত সম্পর্কে 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিধি ২০১৫  মোতাবেক  মোট সংকেত বা হুঁশিয়ার  সংকেত রয়েছে । চলুন সংকেতগুলো সম্পর্কে জানা যাক ।

  • ১ নং থেকে ৪ নং সংকেত – দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত 

দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দূরের কোন অঞ্চলে  খারাপ আবহাওয়া সম্বন্ধে হতে পারে । যেমন ধরুন কোন একটি জাহাজ বন্দর আছে সেখানে আবহাওয়া খারাপ না কিন্তু যখন সে বন্দর থেকে  ছেড়ে যাবে  তখন হয়তো দূরবর্তী এলাকায় সে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে ।  তাই ওই পরিস্থিতিতে 1 নং সংকেত মেনে চলতে বলা হয়। 

১ থেকে ৪ নং সংকেত মূলত নদী বন্দরের জন্য দেওয়া হয়। 

  • ১ নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেত 

সমুদ্র বন্দরের ক্ষেত্রে 1 নং ধারা দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়।

  • ২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত :

দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দ্বারা মূলত দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে এরকম  বুঝায়। সেখানে বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে প্রতি ঘণ্টায় ৬২-৮৮  কিলোমিটার।  তাই এই মুহূর্তে  বন্দর ত্যাগী জাহাজ কে বন্দর ত্যাগ করতে নিষেধ করা হয় । 

  • ৩ নং স্থানীয় সতর্কতা সংকেত :

স্থানীয় সংকেত তারা মূলত এবং বন্দরে ঢাকার জাহাজগুলো খারাপ দুর্যোগ কবলিত হতে পারে  আশঙ্কা রয়েছে এরকম বুঝায়।  তাই তাদেরকে সতর্ক থাকতে বলা হয়।  এবং সেই সময় একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০  কিলোমিটার হতে পারে। 

  • ৪ নং আমিও  হুঁশিয়ারি সংকেত :

4 নং তারাও বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত হতে পারে এরকম বুঝায়।  যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১  কিলোমিটারের মতো হতে পারে।  তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি  বুঝাবে।



  • ৫ নং থেকে ৭ নং –  বিপদ সংকেত :

বিপদজনক সংক্ষেপ তারা সামুদ্রিক ঝড়ে কবলিত হতে পারে তার আশপাশ এলাকায় এরকম বোঝায়  যেখানে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ – ৮৮  কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে বিপদ সংকেত এর ক্ষেত্রে  নং এ নং এর পার্থক্য  রয়েছে। 

 যদি ৫ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। 

 যদি ৬ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

যদি ৭ নং পড়া হয় তাহলে ঝড়টি বন্দরের  উপ বা নিকট  দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।  

  • ৮ নং থেকে ১০ নং – মহাবিপদ সংকেত :  

 প্রচন্ড এবং সর্বোচ্চ তীব্রতর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে  বুঝায়। জ্বরের সময় সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ হতে পারে প্রতি ঘন্টায় ৮৯  কিলোমিটার বেগে বা তারও বেশি।তবে মহাবিপদ সংকেত এর ক্ষেত্রে  নং এ নং এর পার্থক্য  রয়েছে।

  যদি ৮ নং বলা হয় তাহলে  ঝড় টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। 

 যদি ৯ নং  বলা হয়  তাহলে ঝড়টি  বন্দরকে ডান দিকে রেখে  উপকূল অতিক্রম ।

যদি ১০ নং পড়া হয় তাহলে ঝড়টি বন্দরের  উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। 

১১ নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত বা যোগাযোগ স্থাপনে ব্যর্থতা :

১১ নং দ্বারা  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে  এরকম বুঝায় ।  স্থানীয় আবহাওয়া কর্মকর্তা  এই এই ধরনের আবহাওয়া পরিস্থিতিকে অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন । 

বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি :

আবার কথা বলব আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ।  সেটা হচ্ছে বাতাসের তীব্রতা ও গতি ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণী সম্পর্কে। আমরা অনেক সময়  নিম্নচাপ,  গভীর নিম্নচাপ,   ঘূর্ণিঝড়  ইত্যাদি সম্পর্কে শুনে থাকে ।  আসলে এগুলো নির্ধারণ করা হয় মূলত বাতাসের গতি বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে।  চলুন জানা যাক :

  • নিম্নচাপ  : যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫০ কিলোমিটার / ৩১ মাইল হয়। 
  • গভীর নিম্নচাপ :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৫১ – ৬১ কিলোমিটার / ৩২ – ৩৮ মাইল হয়। 
  •  ঘূর্ণিঝড় : যখন  বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ – ৮৮ কিলোমিটার / ৩৯ – ৫৪ মাইল হয়। 
  •  প্রবল ঘূর্ণিঝড় :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯-১ ১৭ কিলামিটার / ৫৫-৭৩ মাইল হয়।
  • হারিকেনের তীব্রতা সম্পূর্ণ প্রবল ঘূর্ণিঝড় :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ১১৮ – ১৭০ কিলোমিটার / ৭৪ – ১০৫ মাইল হয়। 
  • সুপার সাইক্লোন :  যখন বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ১৭১ এর অধিক  কিলোমিটার/ ১০৫ এর অধিক মাইল হয়। 

এছাড়াও আবহাওয়া বার্তা নিয়ে এখানে একটি নির্দেশনা ছোটখাটো বলতে পারেন দেওয়া আছে সেটা আপনাদের কাজে দিবে ।  বইটিতে বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া আছে যেটা আপনাদের অনেক কাজে আসবে । আশা করছি এই নির্দেশনা গুলো পড়ে নিবেন

আবহাওয়া সর্তকতা নিয়ে বই বা নির্দেশনা

ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।  এরকম আরো তথ্যবহুল  বিশ্ব সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

 

The post আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত (১ – ১১ সংকেত) ,  বাতাসের তীব্রতা  ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণি  নিয়ে ধারণা  appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/weather-%e2%80%8dalert-signal/feed/ 0
বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা ও বর্তমার অবস্থা https://editorgo.com/beximco-group-history/ https://editorgo.com/beximco-group-history/#respond Mon, 19 Jul 2021 20:30:25 +0000 https://editorgo.com/?p=1197 বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা ,বর্তমার অবস্থা   বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা এবং প্রতিষ্ঠান সমূহ :  বেক্সিমকো (Beximco), অনেক কারণেই বাংলাদেশের পরিচিত একটি নাম। করোনা মহামারীতে টীকা তৈরির প্রচেষ্টা সফল হওয়াতেও তাদের পরিচিতিটা আরো দ্বিগুণভাবে প্রতিফলিত হয়েছে । ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে ও রয়েছে এই কোম্পানিটি।  বাংলাদেশ থেকে Beximco প্রথম কোনো কোম্পানি …

The post বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা ও বর্তমার অবস্থা appeared first on Editor Go.

]]>
বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা ,বর্তমার অবস্থা

 

বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা এবং প্রতিষ্ঠান সমূহ : 

বেক্সিমকো (Beximco), অনেক কারণেই বাংলাদেশের পরিচিত একটি নাম। করোনা মহামারীতে টীকা তৈরির প্রচেষ্টা সফল হওয়াতেও তাদের পরিচিতিটা আরো দ্বিগুণভাবে প্রতিফলিত হয়েছে । ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে ও রয়েছে এই কোম্পানিটি। 

বাংলাদেশ থেকে Beximco প্রথম কোনো কোম্পানি হিসেবে London Stock exchange তে লিপিবদ্ধ হয়। যত বড় কোম্পানি বাংলাদেশে প্রতিষ্টিত হতে পেরেছে তার মধ্যে বেক্সিমকো একটি।

১৯৭০ সালের দিক বেক্সিমকো প্রতিষ্টা করেন এ. সোহেল এফ রহমান এবং সালমান এফ রহমান। তার ঠিক দুবছর পর, অর্থাৎ ১৯৭২ সালে Beximco Group of Company প্রতিষ্টিত হয়। শুরুর দিকে এই কোম্পানিটি শুধুমাত্র পাঠ ও পাটজাত দ্রব্য নিয়ে ব্যাবসায় করতো, এবং সে সময়ের প্রতিযোগিতা হীন এই মার্কেটে Beximco কোম্পানির রাজত্ব অনেকটা বেড়ে যায়।

Salman_F_Rahman beximco

বেক্সিমকোর ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান এবং তার ভাই, গ্রুপের চেয়ারম্যান সোহেল এফ রহমান। ছবি: বেক্সিমকো | সংগৃহীত – bdnews24.com

১৯৭০ সালের পরবর্তী সময়ে Beximco কোম্পানিটি টেক্সটাইল সেক্টর, ফার্মাসিউটিকেল, ক্যামিকেল ও ইনফরমেশন টেকনোলজিতে লিডারশিপ এরদিকে এগিয়ে যায় অনেকটা দ্রুততার সাথে। ২০০৫ সালে Beximco প্রথম কোনো বাংলাদেশি কোম্পানি হিসেবে লন্ডন স্টোক এক্সচেঞ্জে নিজেদের নাম তালিকাভুক্ত করে। বেক্সিমকো প্রথম কোনো বাংলাদেশি কোম্পানি যেটি দেশের বাহিরে Yellow Brand চালু করে পাকিস্তানে।

Yello Brand ২০০৪ সালের পর থেকে এখনও পর্যন্ত পাকিস্তানে ব্যাবসায় চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৯ সালে বেক্সিমকো বাংলাদেশে প্রথম কোনো কোম্পানি যারা Shinepukur Ceramics এর Showroom উদ্ভাবন করেন। বেক্সিমকো এবং তাদের অন্যান্য সব গ্রুপের আন্ডারে সকল গ্রুপ মিলে মোট ১০৩ টি দেশে তাদের ব্যাবসা বর্তমানে চালু রেখেছে।

বেক্সিমকো এই মুহূর্তে এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম টেক্সটাইল প্রোডাকশন কোম্পানি। এই কোম্পানিটির মালিকানায় রয়েছে Shinepukur Ceramics, দেশের বহুল প্রচলিত এই ব্র্যান্ডটির শতভাগ মালিকানায় রয়েছে বেক্সিমকো।

Beximco এর ব্যাবসা ব্যাংকিং খাতেও রয়েছে, এই কোম্পানিটি বহুল প্রচলিত IFIC Bank এর মালিক। সালমান এফ রহমান বর্তমানে ব্যাংক টির চেয়ারম্যান।

অন্যদিকে, Media Industry তেও রয়েছে বেক্সিমকোর বেশ দাপট। The independent Newspaper এর মালিকানায় রয়েছে Beximco পাশাপাশি INDEPENDENT  টেলিভিশন এর মালিকানায় ও রয়েছে কোম্পানিটি। আরও মালিকানায় রয়েছে অনলাইন নিউজপেপার bdnews24 ও Bangladesh Online LTD (BOL) এর ।

Beximco ব্যাবসা করে যাচ্ছে পাওয়ার ও এনার্জি নিয়ে। Beximco Power এর আওতায় রয়েছে বেক্সিমকো এলপিজি, যেটি আমাদের দেশে ভালোভাবেই প্রচলিত। Beximco Medicine Business বেশ পুরনো। Beximco Pharmaceutical বাংলাদেশে অত্যন্ত পরিচিত একটি নাম। এই Pharmaceutical এর বর্তমান CEO নাজমুল হাসান পাপন, যিনি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ও প্রেসিডেন্ট। বাংলাদেশ থেকে Beximco একমাত্র কোম্পানি যারা প্রথম বারের মত আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি সাউথ আমেরিকা ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে Pharmaceutical ওষুধ পণ্য রপ্তানি শুরু করেছে। এই কোম্পানিটির রয়েছে হোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর বিজনেস, যার অন্যতম একটি হচ্ছে Westin Hotel, যেটি ঢাকায় রয়েছে।


Read More : ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা


গুলশান ২ তে অবস্থিত ঢাকার বিখ্যাত এই হোটেলের মালিক ও বেক্সিমকো। খেলাধূলার দিক থেকেও এই কোম্পানিটি কোনোভাবে পিছিয়ে নেই। শুরুর দিকে Shinepukur Cricket Club এর মালিকানায় রয়েছে Beximco, পরবর্তীতে BPL এর বিখ্যাত দল Dhaka Dynamites এর মালিকানায় ও রয়েছে Beximco । 

মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানি হিসেবে বেক্সিমকো

বাংলাদেশের মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানি হিসেবে বেক্সিমকো কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন সেক্টরে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে Aviation, Banking, Ceramics, Construction, Electrical Power Generation, Fashion, Fisheries, Hotels, Information Technology, Direct to Home (DTH), Private satellite television channel, jute, media, petroleum products, pharmaceuticals, Real Estate, Textiles সহ আরো রয়েছে অনান্য অনেক।

Beximco এর রয়েছে টোটাল ২৬টি subsidiary কোম্পানি, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে IFIC Bank, Beximco Pharma, Yello, Independent Television, bdnews24, Bangladesh Online LTD, BEXIMCO Petroleum Ltd, Dhaka Dynamites, Shinepukur Ceramics অন্যান্য আরো অনেক সহায়ক কোম্পানি।

এতটুকু ছিল বেক্সিমকো কোম্পানির কিছু সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। এখন আমরা বেক্সিমকো কোম্পানির মালিক সালমান এফ রহমান সম্পর্কে জানবো।

সালমান এফ রহমান সম্পর্কে :

সালমান এফ রহমান, যিনি বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট বড় ব্যাবসায়ী এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রুপের Owner বা মালিক। তার এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের প্রায় সকল শিল্প খাতে বিনিয়োগ করেছে। যার মধ্যে বস্ত্র, সামুদ্রিক খাবার, আবাসন হোটেল নির্মাণ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, মিডিয়া, ওষুধ অন্যতম। এই দূরদর্শী ব্যাবসায়ী তার বিনিয়োগ মানসিকতা, অধ্যাবসায় ও বিচক্ষণতা দিয়ে শুধু বেক্সিমকো গ্রুপ কেই নয় বরং সামগ্রিক ভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যাবসায় খাতের সম্ভবনা যে সব ব্যাবসায়ী ৭০ দশকে উপলব্ধি করে পেরেছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন সালমান এফ রহমান।

 

ব্যাবসায়ের সাথে সাথে দেশের ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরার গুরুত্বও তিনি উপলব্ধি করেছিলেন সে সময়ে।  ১৯৬৬ সালে সালমান এফ রহমান ও তার ভাই সোহেল এফ রহমান ব্যাবসায় নামেন। ১৯৭২ সালে তারা প্রতিষ্টা করে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট এন্ড ইমপোর্ট কোম্পানি, যেটি পরবর্তীতে বেক্সিমকো গ্রুপ নামে প্রচলিত হয়। সে সময়ে গ্রুপটি ইউরোপে সামুদ্রিক খাবার এবং চূর্ণ হাড় রপ্তানি করতেন এবং সেই বৈদেশিক মুদ্রা দ্বারা ঔষুধ আমদানি করেন। ১৯৭৬ সালে তারা বেক্সিমকো ফার্মা প্রতিষ্টা করেন, যেটি বর্তমানে বাংলাদেশের ওষুধ খাতে সবচেয়ে নামকরা কোম্পানি হয়ে উঠেছে। 

 

১৯৮২ সালে দুই ভাই আরব বাংলাদেশ (AB Bank) প্রতিষ্টা করার জন্য দুবাই ভিত্তিক একটি গ্রুপের সাথে চুক্তি করে। তবে তারা ১৯৮৫ সালে ব্যাংকটির শেয়ার অন্য অংশীদারদের কাছে বিক্রি করে দেন এবং IFIC ব্যাংক এর ৩০ শতাংশ শেয়ার কিনে নেন। ২০১০ সালে সালমান এফ রহমান ব্যাংকটির চেয়ারম্যান হন। বর্তমানে তিনি IFIC ব্যাংক এবং আবহনি লিমিটেড এর চেয়ারম্যান রয়েছেন। একইসাথে তিনি ইংরেজি অনলাইন ভিত্তিক নিউজপেপার The independentইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের মালিক। ২০১৬ সালের নভেম্বরে সালমান এফ রহমান ক্ষমতাশীল আওয়ামীলীগ সভাপতি মাননীয় শেখ হাসিনার বেসরকারি উন্নয়ন খাতের উপদেষ্টা হিসেবে পুণ্য নিয়োগ প্রাপ্ত হন।


Read More : ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা


আওয়ামীলিগ বেসরকারি খাতের উন্নয়নে সালমান এফ রহমান এর প্রজ্ঞা এবং মেধা কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন, অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছিলেন কারণ সালমান এফ রহমান একজন সুপরিচিত প্রভাবশালী ব্যাবসায়ী যিনি বেক্সিমকো গ্রুপকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কর্পোরেট কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠায় অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সালমান এফ রহমান অনেক জনহিতকর কর্মকাণ্ডে জড়িত এবং তিনি সামাজিক দায়বদ্ধতা পূরণে দেশের মানুষের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিছুদিন আগে যখন মায়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংসতা কারণে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে তখন সালমান এফ রহমান রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দেন। তিনি সেই দুর্ভোগের সময়ের রোহিঙ্গাদের খাদ্য বিতরণের পাশাপাশি প্রায় ৪ হাজার পরিবারের মাঝে কাপড় বিতরণ করেন। পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য সেবা দেবার উদ্দেশ্যে একটি মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয় তার বেক্সিমকো গ্রুপের পক্ষ থেকে।

দেশের বিভিন্ন খাতে নানান ভাবে অবদান রেখে যাচ্ছেন সালমান এফ রহমান।

শিল্পখাতে বেক্সিমকো এর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানা যাক:

Beximco Pharma

বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড (বেক্সিমকো ফার্মা) সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন ওষুধের সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কোম্পানির অত্যাধুনিক উৎপাদন সুবিধাগুলি ইউএসএ, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা এবং ব্রাজিলের নিয়ামক কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত হয়েছে। বর্তমানে গ্রুপটি বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত বাজারে উপস্থিতি বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করছে। 

অল্প সময়ের মধ্যে বেশ উন্নতির শেখরে পৌঁছেছে এই ফার্মা গ্রুপটি।

যে কারণে এগিয়ে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা:

বেক্সিমকো ফার্মা বাংলাদেশের প্রথম সারির শীর্ষ  ওষুধ উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন কৃত ওষুধ গুলো গুণগত মানের দিক থেকেও অনেকটা এগিয়ে রয়েছে। বেক্সিমকো বাংলাদেশ থেকে বিদেশে ওষুধ রপ্তানিকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ও শীর্ষে অবস্থান করছে। 

COVID-19 বা করোনা ভাইরাস মহামারির এই দুরসময়ে করোনা ভাইরাস ঠেকানোর জন্য ভ্যাকসিন আমদানিতে দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে বেক্সিমকো। ব্যাবসায়িক এর পাশাপাশি সেবা সমূহের দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে আছে দেশের এই প্রতিষ্ঠানটি। আর এইজন্যই সেবামূলক খাতে অবদান রাখার কারণে এগিয়ে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

Beximco LPG smart cylinder

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা হওয়ার কথা আমরা সবাই জানি। তবে এখন যদি আপনাদের এমন একটি গ্যাস সিলিন্ডার এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেই যেটিতে বিষ্ফোরণ হওয়ার সুযোগ একদম নেই বললেই চলে, তাহলে কেমন হয়? এখন ভাবছেন, গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করবেন কিন্তু বিস্ফোরণ হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না, এমনটা কিভাবে সম্ভব? এমনই অসম্ভব কে সম্ভব করেছে beximco গ্রুপ। তারা এমন এক ধরনের গ্যাস সিলিন্ডার উৎপাদন করেছে যেটিতে বিস্ফোরণ হওয়ার সুযোগ একদমই কম। সাধারণত আমরা আমাদের বাজারে যে সিলিন্ডার গুলো দেখে থাকি সেগুলো স্টিল এর তৈরি, আর স্টিল হওয়াতে এগুলো উচ্চ তাপে ব্লাস্ট হয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে।

আর এই কারণে এমন সিলিন্ডার ব্যবহার আমাদের বাসাবাড়ির জন্য অত্যন্ত বিপদজনক। দেখা যায়, বাসাবাড়িতে আমরা অনেক ঝুঁকির সাথে এইসব সিলিন্ডার ব্যবহার করে থাকি। বেক্সিমকো গ্রুপের তৈরি স্মার্ট গ্যাস সিলিন্ডারটি উচ্চ ফাইবার রেজিন দ্বারা তৈরী হওয়াতে এটি সহজে উচ্চ তাপামাত্রায় ব্লাস্ট হয়না। সাধারণ সিলিন্ডার গুলো ঝুঁকি নিয়ে ব্যবহার না করা এই ধরনের স্মার্ট সিলিন্ডার ব্যবহার করা অনেক উত্তম। উচ্চ রেজিন দ্বারা তৈরী হওয়াতে এই ধরনের সিলিন্ডার গুলো ফুলে বিস্ফোরিত হয় না।

BEXIMCO Textiles

Textile product উৎপাদনে এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম BEXIMCO. পাটের সুতা রপ্তানিতে তারা বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। তাদের প্রধান উৎপাদন বেস গাজীপুরে অবস্থিত। Beximco পাকিস্তানের করাচিতে Yellow ব্র্যান্ড এর পোশাক চালু করে প্রথম বৈদেশিক খুচরা বিক্রয় কেন্দ্র খুলে এবং এর পরবর্তী সময়ে Yellow brand এর শোরুম বাংলাদেশ সহ পাকিস্তানের বেশ কিছু শহরে প্রসারিত হয়।

বেক্সিমকো টেক্সটাইল গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিট সমূহ:

  • Yarn Spinning
  • Fabric Weaving
  • Processing and Finishing
  • Apparel Manufacturing
  • Sewing Thread & Labels Manufacturing
  • Printing
  • Embroidering
  • Washing
  • Packaging

বেক্সিমকো টেক্সটাইল গ্রুপের আন্তর্জাতিক বাজার সমূহ:

  • Springfield
  • VAN Heusen
  • Calvin Klein
  • DKNY
  • Zara
  • J.C. Penny
  • Next
  • IZOD
  • Arizona
  • H & M
  • Geoffory Beene
  • St. Johns Bay
  • Mother Care
  • Arrow
  • J. Ferrar
  • Bershka
  • Kenneth Cole Reaction
  • Decree
  • ESPIRIT
  • CHAPS
  • Levis

Read More : ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা


বেক্সিমকো টেক্সটাইল গ্রুপের বিভিন্ন প্রোডাক্ট সমূহ সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ্য করা হলো:

  • পুরুষ, মহিলা, শিশুদের পোশাক
  • শার্ট (আনুষ্ঠানিক ও নৈমিত্তিক)
  • ব্লাউজ
  • স্কার্ট
  • জ্যাকেট
  • জিন্স
  • টপস ইত্যাদি

TRAVEL & TOURISM

১৯৯৩ সাল থেকে বাংলাদেশের বাইরে ট্র্যাভেল রিলেটেড সার্ভিসেসের জন্য অনুমোদিত আইএটিএ-র দীর্ঘ অভিজ্ঞতার সাথে যাত্রা শুরু হয়েছিল। ১৯৯৯ সাল নাগাদ এটি বাংলাদেশের অন্যতম সফল কর্পোরেট ট্রাভেল এজেন্সি হয়ে উঠেছে।

DTH – Directs To Home

 

DTH এর মানে হলো “Directs To Home“, Beximco Communications Limited  বাংলাদেশের জনগণকে বিশ্বমানের টেলিভিশন দেখার অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য প্রথম “ডাইরেক্ট-টু-হোম” (DTH) পরিষেবা নিয়ে এসেছে। ডিটিএইচ হ’ল একটি ডিজিটাল প্রযুক্তি যা তার দর্শকদের এইচডি মানের ছবি এবং শব্দ সহ সরাসরি উপগ্রহ থেকে টেলিভিশন সংকেত পাওয়ার সুযোগ দেয়। জনগনের সুবিধার্থে DTH সার্ভিসটি অনেকটা কাজে এসেছে।

ICT Sector এ বেক্সিমকো গ্রুপ :

গ্রুপটি বাংলাদেশের ব্যাংকিং, সাধারণ উদ্দেশ্যে সফ্টওয়্যার এবং উচ্চ গতির ইন্টারনেট পরিষেবাদির একটি শীর্ষস্থানীয় সরবরাহকারী। এটিতে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি দ্বারা সমর্থিত একটি উচ্চ মানের গ্রাহক বেস রয়েছে। এই গ্রুপটি Google, Microsoft, Kaspersky, ESET, and Barracuda এর ব্যবসায়িক অংশীদার।

MEDIA

গ্রুপটি বাংলাদেশের অন্যতম টিভি নিউজ চ্যানেল ‘Independent Television’ এর মালিক। Independent Television মার্চ, ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সম্প্রচারের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে লাইসেন্স পায়।এই নিউজ চ্যানেলটি তার দর্শকদের কাছে ২৪ ঘণ্টা সংবাদ এবং বিশ্লেষণের একটি সম্পূর্ণ বর্ণালী উপস্থাপন করে। 

PPE

Beximco PPE বিভাগ হাই কুয়ালিটি PPE suits, masks, aprons, patient scrubs, disposable gowns, caps, shoe covers, hospital bed sheets, pillow covers, and curtains উৎপাদন করে থাকে।

এছাড়া বেক্সিমকো গ্রুপের রয়েছে আরো অনেক প্রতিষ্ঠান ।

এক নজরে বেক্সিমকোর অধীনস্ত প্রতিষ্ঠান (সূত্র : wikipedia)

  • দ্য বেক্সিমকো গ্রুপ
  • বেক্সিমকো জুট ডিভিশন
  • বেক্সিমকো ফার্মা
  • বেক্সিমকো সিনথেটিক্স লিমিটেড
  • বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কো. লিমিটেড – টেক্সটাইল & এপারেল ডিভিশন
  • শাইনপুকুর সিরামিকস
  • বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম লিমিটেড
  • বেক্সিমকো পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড
  • বেক্সিমকো ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড
  • বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কো. লিমিটেড – মেরিন ফুডস ডিভিশন
  • বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কো. লিমিটেড – আইওটি ডিভিশন
  • বাংলাদেশ অনলাইন
  • আইএফআইসি ব্যাংক
  • ইয়েলো
  • দ্য ইনডিপেনডেন্ট
  • ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন
  • রিয়েল ভিইউ
  • বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কো. লিমিটেড – রিয়েল এস্টেট ডিভিশন
  • বেক্সিমকো কম্পিউটার লিমিটেড
  • ঢাকা ডায়নামাইটস
  • বেক্সট্রেড লিমিটেড
  • বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেড
  • বেক্সিমকো কমিউনিকেশন লিমিটেড (ডিটিএইচ)
  • ওয়েস্টিন হোটেলস (বাংলাদেশ)
  • শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব

 

beximco group

ইতি কথা :

আজকে আমরা বেক্সিমকো গ্রুপটি সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছু জানানোর আপনাদের চেষ্টা করেছি।

বেক্সিমকো গ্রুপটি সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশের নানান খাতে অবদান রেখে চলেছে। তার সাথে এই গ্রুপ বা কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমান ও তার প্রজ্ঞা এবং মেধা কে কাজে লাগিয়ে সমাজ কল্যাণে করছে নানান কর্মকাণ্ড। সময়ের সাথে সাথে এই কোম্পানিটি এবং এর আওতায় সকল সহায়ক কোম্পানি গুলো নতুন কিছুর উদ্ভাবনাতে কাজ করে যাচ্ছে। আজকের আর্টিকেলটা মূলত এই পর্যন্ত। Beximco সম্পর্কে আপনার কি মতামত সেটি অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। যদি আর্টিকেলটা ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন । 

 

The post বেক্সিমকো গ্রুপের ইতিহাস,যাত্রা ও বর্তমার অবস্থা appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/beximco-group-history/feed/ 0
ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা  | Walton History, Journey and Status https://editorgo.com/walton-history/ https://editorgo.com/walton-history/#respond Sun, 27 Jun 2021 19:54:33 +0000 https://editorgo.com/?p=1136 ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও বর্তমার অবস্থা   টাইটেল পড়েই বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি। হ্যাঁ , আজকে আমরা আমাদের দেশেরই সুনাম ধন্য প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন সম্পর্কে বলবো।  ওয়ালটনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:   ওয়ালটন হচ্ছে বাংলাদেশের হাই টেক প্রোডাক্ট উৎপাদনকারী কোম্পানি।আমেরিকার মতো দেশের বাজারে প্রথম বারের মত বাংলাদেশ উৎপাদিত মোবাইল ফোন রপ্তানি করা কোম্পানি …

The post ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা  | Walton History, Journey and Status appeared first on Editor Go.

]]>
ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও বর্তমার অবস্থা  

টাইটেল পড়েই বুঝতে পারছেন আজকে আমরা কি নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি। হ্যাঁ , আজকে আমরা আমাদের দেশেরই সুনাম ধন্য প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন সম্পর্কে বলবো। 

ওয়ালটনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

 

ওয়ালটন হচ্ছে বাংলাদেশের হাই টেক প্রোডাক্ট উৎপাদনকারী কোম্পানি।আমেরিকার মতো দেশের বাজারে প্রথম বারের মত বাংলাদেশ উৎপাদিত মোবাইল ফোন রপ্তানি করা কোম্পানি এটি। বাংলাদেশ থেকে প্রথম বারের মত মধ্যপ্রাচ্যে, আফ্রিকা, ইউরোপে সুনামের সহিত বাংলাদেশি প্রোডাক্ট রপ্তানি করে এই কোম্পানি।

১৯৭৭ সালে প্রথম যাত্রা শুরু হয় ওয়ালটনের ।এস এম নুরুল আলম রিজভী এর হাত ধরে প্রথম যাত্রা শুরু হয় ওয়ালটনের।কিন্তু ওয়ালটনের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন এস এম নজরুল ইসলাম।

এস এম নুরুল আলম রিজভী

ছবিতে : এস এম নুরুল আলম রিজভী

শুরুর প্রথম দিকে এই কোম্পানিটি শুধু মাত্র টেক্সটাইল, ইলেকট্রনিক্স এবং অটোমোবাইল এর অল্প কিছু পণ্য নিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করেছিল।১৯৯৫ সালের দিকে ওয়ালটন ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করে।মূলত এই আরম্ভটাই আজকের ওয়ালটনের এত বড় হওয়ার কারণ হয়ে উঠেছে। সে সময়টায় ওয়ালটন কোম্পানি অন্যান্য দেশের যে যে পণ্য গুলো আমদানি করে বাংলাদেশে বিক্রি করতো সেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়নি। চাহিদা মেটাতে না পারার এই ব্যর্থতা এই কোম্পানিটিকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছিল। যার ফলে নিজেরাই একটি কোম্পানি বানিয়ে ইলেকট্রিক পণ্য উৎপাদনের দিকে পা বাড়ায়।

১৯৯৮ সালের দিকে ওয়ালটন কোম্পানি তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের টেলিভিশন উৎপাদন করে। ২০০০ সালের দিকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন ওয়ালটনের সবচেয়ে বড় ইনকাম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।এইভাবে সময়ের সাথে সাথে এই কোম্পানির জনপ্রিয়তা এবং নাম ক্রমশ বাড়তে থাকে। দেশের মধ্যে ওয়ালটন নামটি নতুনভাবে পরিচিতি পেতে শুরু করে এবং এর সাথে তাদের পণ্য উৎপাদন ও বৃদ্ধি পেতে থাকে।

অবশেষে ২০১০ সালের দিকে এসে তারা দেশের বাইরে তাদের ব্যবসা শুরু করে প্রথমবারের মত।২০১৬ সালে রেফ্রিজারেটর মার্কেটে এসে দেশের সমস্ত বড় বড় কোম্পানিকে পিছে ফেলে দেয় ওয়ালটন। শুধুমাত্র রেফ্রিজারেটর এর বাজারে ওয়ালটন প্রায় ৭০ শতাংশেরও বেশি জায়গা এখনও দখল করে রয়েছে।যেটি অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় অনেকটা বেশি এবং তারা তাদের প্রোডাক্ট নিয়ে এতটাই কনফিডেন্ট ,যেখানে অন্যান্য কোম্পানী দিতো। ওয়ারেন্টি, সেখানে তারা সরাসরি গ্যারান্টি দিয়ে দিত। আর তাদের এই কনফিডেন্স এর কারণে তারা মার্কেট জুড়ে সেরা।

বিশ্ববিখ্যাত সমস্ত ফ্রিজ কোম্পানিকে পিছে ফেলে দিয়ে দ্রুতই সফলতা পেয়ে যায় এই কোম্পানি।২০১৭ সালে ওয়ালটন নিজেদের কম্প্রেসার প্ল্যান্ট স্থাপন করে এবং এই সময়টায় তারা মোবাইল ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্ট ও স্থাপন করে।

এরপরের বছরগুলো ছিল ওয়ালটনের জন্য শুধুই সফলতার এবং জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ার বছর। এই সময়গুলোতে ওয়ালটন কোম্পানি ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, এয়ার কন্ডিশনার এর মত নামি দামি পণ্য গুলো উৎপাদন করে। বর্তমানে এই কোম্পানিটি দেশের মানুষের চাহিদা মেটানোর সাথে সাথে আরো দেশের বাহিরের ৩০ টিরও বেশি দেশের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হচ্ছে।

ওয়ালটনের বর্তমান সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত এবং এই কোম্পানির প্রধান কারখানা গাজীপুরের চন্দ্রা তে অবস্থিত রয়েছে।

 



ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠান সমূহ 

ওয়ালটনের ইতিহাস

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড  হলো ওয়ালটন কোম্পানি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি বিভাগ বা প্রতিষ্ঠান।গাজীপুরের চন্দ্রা তে ২০০০-২০০৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে এই প্রতিষ্ঠানটির কাজ শুরু এবং শেষ হয়। ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর এর দিকে দেশীয় পুঁজিবাজারে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তালিকাভুক্ত হয়। এখানে টেলিভিশন ,রেফ্রিজারেটর, অটোমোবাইল, মোটর সাইকেল, এয়ার কন্ডিশনার উৎপাদিত হয় ।

ওয়ালটন মাইক্রো-টেক কর্পোরেশন

ওয়ালটনের এই প্রতিষ্ঠানটি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড  কোম্পানির পাশেই অবস্থিত।এখানে হোম এপ্লায়েন্স এর বিভিন্ন পণ্য তৈরি করা হয়।

ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

একইভাবে অন্য সব প্রতিষ্ঠান যেমন, ওয়ালটন মাইক্রো-টেক কর্পোরেশন,ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড  এর পাশেই অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানটি। এখানে মোবাইল, টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার তৈরি করা হয় থাকে। এইভাবে তারা তাদের পণ্য উৎপাদন এবং দেশের ভিতরে মানুষের চাহিদা মেটানো সাথে দেশের বাহিরের দেশগুলোতে পণ্য রপ্তানি করতে থাকে।

 এছাড়াও ওয়ালটন অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গুলো হলো  :

  • Walton R.B Group of Companies Limited
  • Walton Chemical Industries Limited 
  • Walton Motol Industries Limited 
  • Walton Agro Farm & Industries 
  • Walton Corporations Limited
  • Walton Shipping & Logistics
  • Walton Dream Park International
  • Walton Marcel Enterprise Limited
  • Walton E-plaza
  • Walton Plaza
  • Walton Service Management System
  • Walton Sky route Media Limited

ওয়ালটনের পণ্য সমূহ

ওয়ালটনের পণ্য নিয়ে কিছু সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা 

ওয়ালটন মোবাইল ফোন :

ওয়ালটন মোবাইল এই কোম্পানির অন্যতম সেরা বিক্রিত পণ্য বা প্রোডাক্ট। ওয়ালটন অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটি বাংলাদেশে প্রচুর বিক্রি হয়েছে এবং হচ্ছে। ধীরে ধীরে এটি বর্তমান তরুণদের  বেশ পছন্দের হয়ে উঠছে।

ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর :

  আপনি যদি রেফ্রিজারেটরের বাজারের দিকে লক্ষ্য করেন তবে দেখতে পাবেন ওয়ালটন আপনাকে কম দামে ভালো মানের ফ্রিজ সরবরাহ করে। একটি দেশীয় কোম্পানি হিসাবে ওয়ালটন কম দামে সেরা মানের ফ্রিজ সরবরাহ করে আসছে। এছাড়াও দেশীয় রেফ্রিজারেটর বাজারের প্রায় ৭০-৭৫ ভাগ জুড়ে আছে ওয়ালটন।যেখানে অন্যান্য কোম্পানি দিচ্ছে ওয়ারেন্টি সেখানে ওয়ালটন সম্পূর্ণ কনফিডেন্স এর সাথে দিচ্ছে ভালো মনের গেরান্টি।

দেশের মধ্যে ছাড়াও দেশের বাহিরের বিভিন্ন জায়গায় ওয়ালটনের ফ্রিজ রপ্তানি হচ্ছে।

ওয়ালটন টেলিভিশন :

প্রতিদিনের কর্মব্যস্ততা শেষে আমাদের সকলেরই প্রয়োজন হয় একটু বিশ্রাম এবং সাথে টেলিভিশন। টেলিভিশন একটি বিনোদনের মাধ্যম ও বটে। এক্ষেত্রে অস্পষ্ট ছবি, বাজে কালার, অস্পষ্ট শব্দ, ঝির ঝির সমস্যা সবকিছুকে দূরে রেখে ওয়ালটন নিচে এসেছিল দেশীয় স্মার্ট টেলিভিশন।যেটিতে ভালো শব্দ,সঠিক কালার এর নিশ্চয়তা রয়েছে। ওয়ালটন স্মার্ট এলইডি টিভি আপনাকে নিশ্চিত করে অভিনব প্রযুক্তি, নির্ভরশীল কর্মদক্ষতা এবং অভিনব ডিজাইন। ওয়ালটন মাইক্রো-টেক কর্তৃক তৈরি এই টেলিভিশন তার ব্যবহারকারীদের দেই সম্পূর্ণ কর্মদক্ষতা এবং নিরাপদ এলইডি টেলিভিশনের নিশ্চয়তা। বিভিন্ন কম থেকে বেশি বাজেটের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছেন বিশ্বাসযোগ্য ভালো ও নিরাপদ দেশীয় টিভি।বর্তমানে দেশের প্রায় অনেকের ঘরে ঘরে রয়েছে ওয়ালটনের এলইডি টিভি।



ওয়ালটনের মোটরসাইকেল:

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ কর্তৃক তৈরি হয় ওয়ালটন মোটর বাইক।মোটরবাইকের দিক দিয়েও বর্তমানে সবার নজর কাড়ছে ওয়ালটন। এ কোম্পানিটি মোটরবাইক তৈরি করতে সাধারণত জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ ওয়ালটন যে মোটর বাইক গুলো উৎপাদন করে সেগুলো জাপানি প্রযুক্তির দ্বারা উৎপন্ন হয়ে থাকে।

কম্পিউটার:

২০১৮ সালের দিকে প্রথমবারের মতো ওয়ালটন কোম্পানির কম্পিউটার ও মনিটর বানানো তৈরি করে। এর পর থেকেই মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে এই কোম্পানির কম্পিউটার ও মনিটর সহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশ।

ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিন:

গাজীপুরের চন্দ্রা তে নিজেদের কারখানাতে বিশ্বমানের ওয়াশিং মেশিন উৎপাদন করে বাজারজাত করছে ওয়ালটন। সে কারণেই ওয়ালটনের একটি শক্তিশালী আরেন্ডি (গবেষণা এবং উন্নয়ন) বিভাগ এবং একটি অত্যাধুনিক পরীক্ষা ল্যাব রয়েছে।  ফলে, ওয়ালটন এই যন্ত্রটির উচ্চমানের  বিষয়ে ১০০% নিশ্চিত। আজকের এই ব্যস্ত সময়ে প্রতিটি গৃহের জন্য খুব প্রয়োজন এই যন্ত্রটি। ওয়ালটন ওয়াশিং মেশিন গুলো বিশ্বমানের পণ্য তৈরি এবং সাশ্রয়ী মূল্যের দামে সরবরাহ করার কারণ খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ওয়ালটনের ওয়াশিং মেশিনের চাহিদা দেশের বাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং বেড়ে চলেছে রপ্তানি। ওয়ালটন ভারত, নেপাল, ইয়েমেন এবং পূর্ব তিমুর সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওয়াশিং মেশিন রপ্তানি করছে বর্তমানে।

এয়ার কন্ডিশনার (এসি) :

১ যুগের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় এসি উৎপাদন কোম্পানি হিসেবে ওয়ালটন সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে মানসম্মত এসি তৈরি করে আসছে। অত্যন্ত মেধাবী, উচ্চ প্রশিক্ষিত ও দক্ষ প্রকৌশলীদের নিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের সর্ববৃহৎ এসি গবেষণা উন্নয়ন ও উৎপাদন বিভাগ। যারা প্রতিনিয়ত গবেষণা করার মাধ্যমে তৈরি করছে নিরাপদ এবং মানসম্মত এসি।বিভিন্ন দামের মধ্যে সবাই সহজে কিনতে পারছে এসি।

কম্প্রেসার:

উৎপাদন পর্যায়ে মান নিয়ন্ত্রণে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করে ওয়ালটন সর্বাধুনিক ইউরোপীয় প্রযুক্তি এবং দক্ষতার সাথে দেশে বিশ্বমানের কম্প্রেসার এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ উৎপাদন করছে। যার কারণে, বিশ্ব বাজারে কম্প্রেসার সহ ওয়ালটনের প্রযুক্তি পণ্যগুলির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে সবার। সর্বাধিক গুণগত মানসম্পন্ন এবং দীর্ঘস্থায়ী কম্প্রেসার বানানোর দিকে পরিকল্পনা রয়েছে কোম্পানিটির।ওয়ালটন ইতিমধ্যে কম্প্রেসার অন্যান্য দেশে রপ্তানি শুরু করেছে।

ওয়ালটন ড্রাই আয়রন:

ওয়ালটন কোম্পানি অনেক ধরনের আয়রন তৈরি করে থাকে। বর্তমানে প্রায় অনেকের ঘরেই ওয়ালটনের বানানো আয়রন ব্যাবহৃত হচ্ছে।কম দামী বেশি দামী সকল ধরনের ব্র্যান্ডের আয়রন পাওয়া যায় এখানে।

অন্যান্য ইলেকট্রিক প্রোডাক্ট:

অন্যান্য ইলেকট্রিক পণ্য গুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন এলইডি বাল্ব, টিউব, সুইচ, সকেট, হোল্ডার, রেগুলেটর, তার ইত্যাদি।দৈনন্দিন ব্যবহৃত এই পণ্যগুলো উৎপাদনের দিক থেকেও সফল ওয়ালটন।দেশের ছোট বড় অসংখ্য ইলেকট্রনিক্স দোকানে বিক্রি করা হয় ওয়ালটনের এসব পণ্য।

কম দামের মধ্যে ভালো মানের পণ্য দিয়ে থাকে ওয়ালটন।

এছাড়াও আরো নানা ধরনের পন্য নিয়েই ওয়ালটন কাজ করে । E-plaza, plaza ইত্যাদি তাদের প্রতিষ্ঠান ও ডিলারের কাছে তাদের পন্য সবই পাবেন। 

ওয়ালটনের বৈশ্বিক কর্মকাণ্ড  

ওয়ালটন দেশীয় গন্ডি পেরিয়ে বৈশ্বিক কর্মকান্ডেও তাদরে কাযকর্ম শুরু করেছে। 

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আসছে ওয়ালটন কোম্পানি

ওয়ালটন গ্রুপটি দেশের অন্যতম সেরা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। এবার তারা পাঁচ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্রে ওয়ালটন কর্পোরেশন নামে একটি নতুন সংস্থা খুলবে।ওয়ালটন কর্পোরেশন উত্তর আমেরিকাতে আমদানি, রপ্তানি এবং ব্যবসায়িক উন্নয়নের পরিষেবা সরবরাহ করবে।ওয়ালটন দেশের প্রথম ইলেকট্রনিক কোম্পানি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে তার কার্যক্রম প্রসারিত করতে যাচ্ছে বলে এই কোম্পানির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাদের ভারত, নেপাল, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় শাখা খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এই কোম্পানিটিতে মোটরসাইকেল এবং রেফ্রিজারেটর ব্যবসা রয়েছে তবে এটি রেফ্রিজারেটর শিল্পে যতটা সফল হতে পেরেছে, মোটরসাইকেলের ব্যবসায় এতটা পারেনি।  তারা এখন বিশ্বের মানচিত্রে নিজেকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করছে কারণ তারা স্থানীয় রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বিপণনে শেয়ার বিনিয়োগ করতে সক্ষম হয়েছে।

ওয়ালটন কোম্পানি কয়েক বছর আগে উন্নত বিশ্ব বাজারে পণ্য রপ্তানি করতে শুরু করে। ইতিমধ্যে তারা ৪০টি দেশে তাদের পণ্যের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ করেছে।

যেটি তাদের বৃহত্তর সমৃদ্ধি অর্জনের স্মরণ করিয়ে দেয়।কোম্পানিটির কর্মকর্তাদের মতে তারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সংস্থাগুলো থেকে সেরা কয়েকজন কর্মচারীকে নিয়োগ দিয়েছে যাতে তারা ওয়ালটনকে “ভিশন ২০৩০” অবধি বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি ব্র্যান্ডের অন্যতম হিসেবে চালিয়ে যেতে পারে। (সূত্র: দৈনিক ইনকিলাব)

এছাড়াও আরো দেখুন –

ওয়ালটনের বৈশ্বিক কর্মকান্ড

ওয়ালটনের পুরষ্কার সমূহ 

ওয়ালটনের রয়েছে অসংখ্য আর্ন্তজাতিক , লোকাল ও বিশেষ পুরস্কার সহ আরো নানা ধরণের পুরস্কার অর্জন করেছে ওয়ালটন । নিচে তার একাংশ দেখানো হলো :

আর্ন্তজাতিক পুরস্কারের একাংশ : 

আরো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

 

Intermational awards of walton

জাতীয় পুরস্কারের একাংশ 

আরো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Local awards of walton

বিশেষ পুরস্কার এবং শুভেচ্ছা স্মারকের একাংশ 

আরো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

special awards and souvenir of walton

Message from Chairman

 

Walton has attained prominence as a leader in the field of electrical, electronics, automobiles and other appliances brand with highest quality standards and recognized safety performance. Walton bases itself in the heart of Bangladesh upon the production of hi-tech and high value added electronics products focusing environment friendly operation and waste management system. We have a long tradition of serving our valued customers to their complete satisfaction through efficient management, excellent workmanship and after sales service, which we continue to maintain with our untiring efforts. Our HR policies and practices are among the best in the industry, valuing the essentials in attracting, inducting/engaging and retaining the high quality professionals. We believe in employee satisfaction, upgradation of their skill levels and for this purpose, the group invests a lot in training & development, incentive schemes, bonus, etc.

In an era of advanced technologies and new techniques, we continuously strive for innovation and enhanced efficiency. We are offering a wide range of advanced technology spanning products from Refrigerators, Freezers, Air Conditioners, LED/ LCD televisions, Motorcycles, Smart Phones to Other Appliances.

Walton is the preferred choice of millions of customer across the world because of its reliability and commitment to quality and price. We are operating many countries in the world and in the process of setting up new operation in markets such as USA, Europe, Latin America and Africa where we see emerging opportunities.

I believe, we will emerge on a stronger footing, through a series of management initiatives targeted at strengthening our core operations including investment in compressor factory, home appliances and mobile phones.

 



ওয়ালটনের প্রোডাক্ট কেন কিনবেন?

ছোট থেকেই আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটা শুনে থাকি যে দেশীয় পণ্য বলতেই হয়তো তেমন ভালো পারফরমেন্স হবে না।আমরা এটা বিশ্বাস করি যে দেশের বাহিরের পণ্যগুলো অনেক ভালো। অবিশ্বাস্য হলেও এটা সত্যি যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার না করেই বিভিন্ন লোকেদের থেকে শুনে বিশ্বাস করি যে দেশী পণ্য বলতেই নিশ্চয়ই ভালো না। দেশীয় পণ্য গুলো অন্যান্য দেশ থেকে পার্ট কিনে তৈরি হয়ে থাকে।দেখুন আমাদের ভাবনা যদি আমরা না বদলাতে পারি তাহলে কিন্তু দেশের সাথে সাথে দেশীয় প্রোডাক্ট ও এগোবে না।

আমরা যদি দেশে থেকে দেশী প্রোডাক্ট না কিনি, বিদেশি পণ্য ক্রয় করার পিছনে পড়ে থাকি তাহলে আমাদের দেশের কোম্পানিগুলোর কি হবে? ব্যাবহারকারীর দ্বারা কোনো কোম্পানি বড় হতে পারে।সুতরাং আমরা যদি দেশীয় পণ্যের প্রতি বিশ্বাস রেখে দেশীয় পণ্য কিনি তাহলে অবশ্যই একদিন দেখা যাবে, একটি পণ্য তৈরি করতে যে পার্ট বাহিরে থেকে কিনে আনা হয়, সেগুলো আমাদের নিজ দেশে তৈরি হবে। অন্যদিকে একই প্রেক্ষিতে বলা যায় যে ওয়ালটন পণ্য এইবা কেনো কিনবেন।অন্যান্য সব প্রোডাক্ট গুলোর মতই ওয়ালটন বেশ ভালো একটি প্রোডাক্ট উৎপাদন কোম্পানি। ভালো পণ্য উৎপাদনের কারণেই এই কোম্পানিটি বর্তমানে দেশে ছাড়াও বিভিন্ন দেশে নিজেদের সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

যদি পণ্য খারাপ হয়তো তাহলে কিন্তু দেশের বাহিরে সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হতো না এই কোম্পানিটি। সুতরাং মোবাইল,ল্যাপটপ, কম্পিউটার ইত্যাদি বিভিন্ন পণ্য কেনার জন্য যারা ভেবে থাকেন যে ওয়ালটন দেশীয় কোম্পানি বলে ভালো পণ্য হবে না তাহলে আপনি ভুল। এজন্য আমাদের উচিত দেশের তৈরি সকল কিছুকে সম্মানের সহিত ব্যবহার করা।

ওয়ালটন ল্যাপটপ ও কম্পিউটার স্টুডেন্টরা পাবে ‘শিক্ষাবৃত্তি’

এখন থেকে শিক্ষার্থীরা ওয়ালটনের ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাবলেট পিসি, ডেস্কটপ বা অল-ইন-ওয়ান কম্পিউটার কিনলে শিক্ষাবৃত্তির সুবিধা পাবেন।ওয়ালটন একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে যে শিক্ষার্থীরা এই পণ্যগুলির জন্য ২ হাজার থেকে শুরু করে এক লাখ টাকা পর্যন্ত বৃত্তি পেতে পারে।এই ছাড় দিয়ে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ল্যাপটপ বিভাগ শিক্ষার্থীদের আগামী তিন মাসে কমপক্ষে 1 কোটি টাকা দেবে।

ওয়ালটনের এই উদ্যোগটি তাদের সামনের দিকে এগোতে অনেক বড় ভূমিকা রাখবে।

আমি কিভাবে ওয়ালটন কোম্পানিতে চাকরি পাব?

যদি কেউ কখনও ওয়ালটনে কোন চাকরির সন্ধান করতে চান তবে অবশ্যই তার রেফারেল প্রয়োজন হবে। রেফারেলের দ্বারা চাকরি হওয়ার সুযোগ অনেকাংশে বেড়ে যায়।কারণ এটি অনেক বড় একটি কোম্পানির যার কারণে এতে প্রায় নিয়োগ চলতে থাকে। যেহেতু এটি অনেক বড় একটা কোম্পানিতে তো এই কোম্পানি লক্ষ লক্ষ লোকদের দ্বারা কাজ করানো।ওয়ালটন কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি সিভি জমা দিতে হবে। পরবর্তীতে আপনাকে তারা কলের মাধ্যমে কিংবা যোগাযোগ করে দেখে কিছু প্রশ্ন করতে পারে।প্রশ্নগুলো হতে পারে তাদের কোম্পানির সম্পর্কিত কিংবা অন্যান্য কিছু।অন্যান্য চাকরির মতো এখানেও ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে একজন লোককে নির্ধারণ করে চাকরি দেওয়া হয়ে থাকে।

বি:দ্র‌ঃ প্রথমেই বলেছি যেহেতু ওয়ালটন বাংলাদেশের সেরা একটি কোম্পানি, সে তো এখানে যদি আপনি চাকরি পেতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই এটা রেফারেলের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ রেফারেল এর ফলে আপনি 100 ভাগ নিশ্চিত হয়ে চাকরি পেয়ে যেতে পারেন খুব সহজেই। সাথে আরও একটি কথা, আপনাকে যে রেফার করছেন তার নাম সহ তার বিস্তারিত ডিটেলস সিভিতে আপনাকে বলে দিতে হবে। পরবর্তীতে সে কোম্পানি ইন্টারভিউ এর সময় আপনার ব্যবহারকারী কেউ দেখে কিছু জিজ্ঞেস করতে পারে।

মূলত এভাবেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন ওয়ালটনের মত কোম্পানি তে চাকরি।

তবে যদি আপনি চাচ্ছেন, চাকরি না করে ডিলারশিপ করেই ইনকাম করবেন তাহলেও রয়েছে আপনার জন্য সুবিধা।

ওয়ালটন পণ্যের ডিলারশিপ এর মাধ্যমে আয় করবেন কিভাবে?

বন্ধুরা আমরা মূলত ওয়ালটনের ইলেকট্রিক পণ্য গুলোর ব্যবসা করে আয় করা নিয়ে বলবো।যেহেতু এটি একটু ইলেকট্রনিক ব্যবসায় সুতরাং এখানে ক্ষতি হওয়ার তেমন কোনো সুযোগ নেই।কারণ ইলেকট্রিক এর পণ্য নষ্ট হয় না।তাইতো সবাই বলে যে ইলেকট্রিক এর ব্যবসা লাভজনক।এই দিক থেকে বিবেচনা করলে আপনি যদি ওয়ালটন কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ এর মাধ্যমে আয় করতে চান সেক্ষেত্রেও আপনার লাভ ছাড়া ক্ষতি হবে না।ওয়ালটন থেকে ডিলারশিপ করে আয় করার জন্য প্রথমত হয়তো আপনাকে কিছু কাগজপত্র কিংবা জরুরি কোনো ডকুমেন্ট (কোম্পানি যা চায়) দিতে হতে পারে।

পরবর্তীতে আপনি ওয়ালটনের যেকোনো পণ্য সেল করার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।আপনাকে মূলত যেকোনো একটি পণ্যের বিভাগ বেছে নিতে হবে। পরবর্তীতে পণ্যের অর্ডার নিতে হবে।

যত বেশি অর্ডার আপনি পাবেন তত বেশি ইনকাম আপনার হতে থাকবে।কারণ এখানে প্রত্যেক অর্ডার এর বিপরীতে আপনাকে তারা কিছু কমিশন দিয়ে দিবে।

তাহলে ভাবুন আপনি যদি বিভিন্ন শপ থেকে বিভিন্ন অর্ডার পেয়ে যান ,আপনার ইনকাম কিন্তু প্রচুর হবে।

এক্ষেত্রে আপনার কোনো ক্ষতি হবে না।তাই ক্ষতি নিয়ে চিন্তা করার কোনো প্রকার কারণ নেই।শুধুমাত্র আপনি মন স্থির করে ফেলুন এবং যুক্ত হয়ে যান।

প্রথম কিছুদিন হয়তো তারা আপনাকে বিস্তারিত শিখিয়ে দিবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে।পরবর্তীতে আপনি নিজেই খুব সহজে এই কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশের অন্যতম হাই-টেক কোম্পানি ওয়ালটন কে নিয়ে বিস্তারিত জেনে গিয়েছি। ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা,শুরু থেকে শেষ,এক কথায় আমরা ওয়ালটনের সফলতার গল্প এবং প্রোডাক্ট নিয়ে অনেকটা ধারণা পেলাম।

আজকের দিনে এসে বাংলাদেশের সফল কোম্পানি হিসেবে দাড়িয়েছে এটি।

দেশের সাথে সাথে অন্য দেশে মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে বেশ সুনাম অর্জন করছে ওয়ালটন। ওয়ালটনের এই উৎপাদনের কারণেই বাংলাদেশ ওইসব উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে একটি যেসব দেশ গুলো অনেক ভালো ভালো পণ্য উৎপাদিত করে।

২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটন অনেক বড় কিছু করতে চলেছে। একই সাথে তারা তাদের সকল  ধারাবাহিকতা কে এগিয়ে রেখেছে। যেহেতু দেশীও এই কোম্পানিটি সময়ের সাথে সাথে অনেক ভালো কিছু করছে সুতরাং আমাদের ও উচিত তাদের পাশে থাকে।

আমাদের অনুপ্রেরণায় সামনের দিকে আরো বড় বড় উৎপাদন করতে সক্ষম হবেন তারা।

তাই আমাদের উচিত দেশীয় পণ্য ক্রয় করে ব্যবহার করা, কারণ আমরা যদি দেশীয় পণ্য না কিনি তাহলে দেশীয় পণ্য বানাতে দেশীয় কোম্পানিগুলো উৎসাহ পাবে না।অন্যদিকে আমাদের মধ্যে দিয়ে যদি দেশীয় পণ্য কেনার বিষয়টি শুরু হয় তাহলে তারা সামনের দিকে বড় কিছু করবে, যেমনটা বর্তমানে করছে।এছাড়াও ওয়ালটনের পণ্য কিনে মিলিওনিয়ার হওয়ার সুযোগ থাকছে, ল্যাপটপ কিনলে থাকছে শিক্ষাবৃত্তি।

 

এই ছিল ওয়ালটনের ইতিহাস নিয়ে আজকের আর্টিকেল।আর্টিকেল ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন ধন্যবাদ সবাইকে।

 

The post ওয়ালটনের ইতিহাস , যাত্রা ও অবস্থা  | Walton History, Journey and Status appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/walton-history/feed/ 0
‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/ https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/#respond Thu, 24 Jun 2021 13:40:22 +0000 https://editorgo.com/?p=1125 টাকা তৈরিতে কত টাকা লাগে ? বর্তমান সম‌য়ে টাকার কিরকম চা‌হিদা সেটা আর ব্যাখ্যা বল‌তে হ‌বে ব‌লে আমার ম‌নে হয় না। টাকা ছাড়া এখন চলা টাই এক প্রকার দায়। অর্থনী‌তির প্রধান বাহকই হ‌চ্ছে টাকা। টাকা বিনিম‌য়েই আমরা এটা ওটা কিন‌তে পারছি।  ‌কিন্তু আমরা কি কখ‌নো  ভে‌বে দে‌খে‌ছি কিভা‌বে তৈ‌রি হয় বা এই টাকা তৈ‌রি‌তে কত …

The post ‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? appeared first on Editor Go.

]]>
টাকা তৈরিতে কত টাকা লাগে ?

বর্তমান সম‌য়ে টাকার কিরকম চা‌হিদা সেটা আর ব্যাখ্যা বল‌তে হ‌বে ব‌লে আমার ম‌নে হয় না। টাকা ছাড়া এখন চলা টাই এক প্রকার দায়। অর্থনী‌তির প্রধান বাহকই হ‌চ্ছে টাকা। টাকা বিনিম‌য়েই আমরা এটা ওটা কিন‌তে পারছি। 

‌কিন্তু আমরা কি কখ‌নো  ভে‌বে দে‌খে‌ছি কিভা‌বে তৈ‌রি হয় বা এই টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকাই লাগে? আজ‌কে আপনা‌দের কে টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা লা‌গে সে সম্প‌কেই  জানা‌তে এসে‌ছি। 

বাংলাদেশি টাকা

 

আমা‌দের দে‌শে মূল্য ১ , ২ ও ৫ টাকার ক‌য়েন প্রচ‌লিত র‌য়ে‌ছে। আর নো‌টের ক্ষে‌ত্রে আ‌গে ১ টাকার পাওয়া যেত কিন্তু বর্তমা‌নে তা এক প্রকার বিলুপ্তই। ত‌বে বর্তমা‌নে ২, ৫ , ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০, ১০০০ টাকার নোট চাল‌ু র‌য়ে‌ছে। এছাড়াও বি‌ভিন্ন উপল‌ক্ষ্যে মা‌ঝে মা‌ঝে বি‌শেষ কিছু নোট চাপা হয়। যেমন : ২০০ টাকার নোট, ৬০ টাকার নোট , ৪০ টাকার নোট, ২৫ টাকার নোট । 



কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়?

বাংলা‌দেশ ব্যাং‌কের হিসাব ম‌তে সাধারণত ১ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হয় ৯৫ পয়সা। ২ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হঢ ১ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার একটা ক‌য়েন বানা‌তে খরচ হয় ১ টাকা ৯৫ পয়সা। 

এবার নোটের খর‌চের দি‌কে আশা যাক। সব‌চে‌য়ে ছোট নোট ছি‌লো ১ টাকা। য‌দিও বর্তমা‌নে তা তৈ‌রি করা হয়না।  যাই‌হোক, সাধারণত ২ টাকার নোট তৈ‌রি‌তে খরচ গুন‌তে হয়  প্রায় ১ টাকা ৫০ টাকার মত।

  • ৫ টাকার নোট তৈ‌রি‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা।
  • ১০ টাকার নোটে খরচ হয় ২ টাকা ২০ পয়সার মত।
  • ২০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা ৫০ পয়সা।
  • ৫০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ২ টাকা ৫০ পয়সার মতই। 

ওছাড়াও ৩ অং‌কের নোট তথা

  • ১০০ টাকা নোট তৈ‌রি খরচ গুন‌তে হয় প্রায় সা‌ড়ে ৪ টাক‌ার মত।
  • ৫০০ টাকার নোট ছাপা‌তে গুন‌তে হয় প্রায় ৬ টাকা ।
  • এবং সব‌চে‌য়ে বড় নোট টি অর্থ্যাৎ ১০০০ টাকার নোট ছাপা‌তে খরচ হয় প্রায় ৭ টাকা।  

উ‌ল্লেখ যে,  নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয় । যা  গাজীপুরে অবস্থিত। তবে,  যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বা‌হি‌রে  দেশ থে‌কে আমদানি করা হয়।  

 

ব্লগ টি কেমন লাগলো অবশ্যই আমাদের জানাবেন। কোন মতামত জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

 

 

The post ‌কোন টাকা তৈ‌রি‌তে কত টাকা খরচ হয়? appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/remove-term-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi-taka-toiri-te-koto-taka-khoros-hoi/feed/ 0
উইন্ডোজ ১১ তে নতুন কি থাকছে? আপনি আপডেট পাবেন তো ? – Windows 11 https://editorgo.com/%e0%a6%89%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a7%8b%e0%a6%9c-%e0%a7%a7%e0%a7%a7/ https://editorgo.com/%e0%a6%89%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a7%8b%e0%a6%9c-%e0%a7%a7%e0%a7%a7/#respond Tue, 15 Jun 2021 05:07:44 +0000 https://editorgo.com/?p=1093 অনেক কল্পকাহিনীর অবসান ঘটিয়ে এবার বাজারে আসছে উইন্ডোজ -১১ । এমটাই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে মাইক্রোসফট এর কাছ থেকে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এই চলতি মাসের তথা ২৪শে জুন, ২০২১ উইন্ডোজ-১১ টি রিলিজ হতে পারে।    যদিও  এর আগে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো, উইন্ডোজ ১০ সংস্করণের পর আর কোনো সংস্করণ তারা আনবে না। কিন্তু এখন জানা …

The post উইন্ডোজ ১১ তে নতুন কি থাকছে? আপনি আপডেট পাবেন তো ? – Windows 11 appeared first on Editor Go.

]]>
অনেক কল্পকাহিনীর অবসান ঘটিয়ে এবার বাজারে আসছে উইন্ডোজ -১১ । এমটাই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে মাইক্রোসফট এর কাছ থেকে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এই চলতি মাসের তথা ২৪শে জুন, ২০২১ উইন্ডোজ-১১ টি রিলিজ হতে পারে। 

 

যদিও  এর আগে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো, উইন্ডোজ ১০ সংস্করণের পর আর কোনো সংস্করণ তারা আনবে না। কিন্তু এখন জানা যাচ্ছে, উইন্ডোজের ১১তম সংস্করণও আসবে। তবে , ২০২৫ সালের ১৪ অক্টোবরের পর আর উইন্ডোজ ১০ চলবে না—এমনটা ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। অর্থাৎ কোন সিকিউরিটি আপডেট পাবে না উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা। 



কি থাকছে উইন্ডোজের এই নতুন ভার্সনে?

উইন্ডোজ – ১১ এর অন্যসব আপডেট থেকে সবচেয়ে বড় চমক হচ্ছে ’মাইক্রোসফট স্টোর’। যদিও আগের উইন্ডোজ ৮ ও ১০ ও ছিলো তা। তবে এবার সেটা ডিজাইন করা হয়ে সম্পূণরূপে নতুনভাবে। যার ধরণ অনেক টা গুগল ‘প্লে স্টোর’ এর মতই। এবার এই মাইক্রোসফট স্টোর সবচেয়ে বেশি সুবিধা পাবে ডেভেলপাররা । এই স্টোরে ডেভেলপাররা তাদের ডেভেলপ করা অ্যাপ্লিকেশন আপলোড করে রাখতে পারবে এবং ইউজাররা ফ্রি বা পেইডে সেসব অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি ‘ মাইক্রোসফট স্টোর ’থেকে ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারবে। 

এছাড়াও সিকিউরিটি আপডেট তো থাকছেই। পরিবর্তন এসেছে ইউজার ইন্টারফেসও। এছাড়াও আগের আইকনে কিছুটা আকষর্ণীয় পরির্বতন এনেছে। আগের চারকোণার আকৃতি থেকে নতুন আপডেট এ দেয়া হয়েছে কিছুটা গোলাকৃতি । তবে এতো সুবিধা পেতে হলে তাদের কাছ থেকে সেটা ক্রয় করে ব্যবহার করতে হবে এই নতুন ভার্সনটি। 

 এছাড়াও আরো নানা চমক দেখতে চোখ রাখতে হবে ২৪ শে জুন, ২০২১ ইং এর ইভেন্টে । 

The post উইন্ডোজ ১১ তে নতুন কি থাকছে? আপনি আপডেট পাবেন তো ? – Windows 11 appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%89%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a1%e0%a7%8b%e0%a6%9c-%e0%a7%a7%e0%a7%a7/feed/ 0
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/ https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/#comments Sun, 30 May 2021 05:46:36 +0000 https://editorgo.com/?p=988 কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস  বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে।  অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল …

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস 

বর্তমানের অনলাইন সেক্টরে কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা। সাধারণত বর্তমানে এমন অনেক কনটেন্ট রাইটার রয়েছে যারা বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কনটেন্ট লিখে নিজের সফল ক্যারিয়ার করতে পেরেছে। 

অনলাইন সেক্টরে বর্তমানে এমন অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সার্ভিস প্রদান করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন। শুধু তাই নয় আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিংয়ের হিডেন টিপস এবং টিপস গুলো ভালোভাবে রপ্ত করতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই সে কনটেন্ট বা আপনার লেখাগুলি আপনার পার্সোনাল ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে পারবেন।তারপরে আপনি সাধারণত সে ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে আপনাদেরকে বলবো কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস সম্পর্কেঃ

কনটেন্ট রাইটিং কি ? 

সাধারণত কোন নির্দিষ্ট বিষয়কে আপনি যখন লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটিং। 

আপনি যখন কোনো একটি বিষয়কে script এর মাধ্যমে প্রকাশ করবেন তখন তাকে বলা হবে কনটেন্ট। যেমন ধরুন আপনি এখন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন এটাও কিন্তু একটি কনটেন্ট। সাধারণত যারা কনটেন্ট লিখে থাকে তাদেরকে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটার।

 

কনটেন্ট রাইটিং কেন করবেন ? 

অবশ্যই আপনাকে কোন কাজ শুরু করার আগে জানতে হবে আপনি এই কাজটি কেন করবেন। আর যখন আপনি এর মূল কারণটা খুঁজে পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আমার এই কাজটি কেন করা উচিত। কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা সেই আদিকাল থেকে চলে আসছে। মনে করুন , আপনি বাজারের একটি নতুন পণ্য নিয়ে আসলেন । আপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে পণ্য টা বিক্রয় করা। এর জন্য আপনাকে তো আর বসে থাকলে চলবে না। গ্রাহককে তো সেটা নিয়ে জানাতে হবে। আর এই জানানোর কাজটার জন্যই আপনার প্রয়োজন হবে একজন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার। শুধু যে পণ্যেক্ষেত্রে তা কিন্তু না। প্রায় সবক্ষেত্রেই এর চাহিদা রয়েছে।  যত দিন গড়াছে ততই এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর প্রযুক্তির কল্যাণে এর আরো কয়েক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। আপনি ই-কমার্সের দিকেই লক্ষ্য করেই দেখুন না!  কথায় আছে – ‘কনটেন্ট ইজ কিং’। 

 

সাধারণত যারা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে থাকে তাদের দুইটি উদ্দেশ্য থাকে।যথাঃ

(১)প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে 

(২) আয় করার জন্য 

আপনি বর্তমানে যত কনটেন্ট রাইটার পাবেন তারা সাধারণত এই দুটি কাজের জন্য কনটেন্ট রাইটিং করে থাকে। 

বি: দ্র: কনটেন্ট রাইটিং এ নিজেকে এক্সপার্ট করে নিতে ৫৫% ছাড়ে লানিং বাংলাদেশের এর SEO Friendly Content Writing কোর্সটি করে নিতে পারেন।

Seo friendly contets writing

কনটেন্ট রাইটিং কত ধরনের হতে পারে ?

কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন ধরনেরই হতে পারে। আপনার কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আগেই জেনেছেন। কনটেন্ট রাইটিং মানেই হলে কোন বিষয় নিয়ে লিখা লিখি করা। এখন সেই লেখাটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এর পরিধি ব্যাপক। তবুও নিচে আমরা একটি সংক্ষিপ্ত লিষ্ট দেয়ার চেষ্টা করবো। 

  • ওয়েব সাইটে কনটেন্ট লিখা (যেমন : এ সাইটটির কনটেন্ট গুলো)
  • ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং
  • ই-বুক রাইটিং
  • প্রোডাক্ট এর ডিটেলস রাইটিং
  • প্রোডাক্ট রিভিউ
  • প্রোডাক্ট প্রমোশন কনটেন্ট রাইটিং
  • অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং 
  • নিউজ কনটেন্ট রাইটিং
  • এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিং
  • প্রেস রিলিজ রাইটিং
  • সিভি রাইটিং
  • একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং
  • অনুবাদ 
  • ই-মেইল রাইটিং, ইত্যাদি।

 

আয় করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং?

সাধারণত আমি এ কথাটা প্রথমে আগেই বলেছি যে বর্তমান অনলাইন সেক্টরের যত কাজ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা হলো কনটেন্ট রাইটিং। আর এটা সাধারণত কল্পনায় এটা সত্য ঘটনা আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে চোখ রাখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে কনটেন্ট রাইটার দের ডিমান্ড কত। 

সাধারণত এই ডিমান্ড এর জন্যই বা ইনকামের জন্য অনেকেই এই কনটেন্ট রাইটিং জবে নিযুক্ত হতে চান। অনেক রাইটার কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করেছেন। আর কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন এ আর্টিকেলটি

কারা কনটেন্ট রাইটার এর কাজ করতে পারবেন?

 সবাই সব কাজের জন্য উপযুক্ত  হবে এমন কোন কথা নেই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ধৈর্য্য সাথে শিখাটা। স্কিল ছাড়া আপনি কিছূই করতে পারবেন না। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আগ্রহ । আপনি যদি প্রথমেই আয়ের চিন্তায় এ সেক্টরে আসেন তাহলে এ সেক্টর আপনার জন্য না। আপনাকে জানতে হবে ,পড়বে হবে ,বুঝতে হবে, চিন্তা করতে হবে। হুটহাট করে এখানে আপনি কিছু করতে পারবেন না।   তাই , সময় নিয়ে ধৈর্য্যের সাথে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আগ্রহ, যদি আগ্রহ থাকে তাহলে এ সেক্টরটি আপনার জন্য। 



কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু টিপস :  

Writing passion

কনটেন্ট রাইটার হতে হলে আপনাকে রাইটিংকে নিজের passion হিসেবে নিতে হবে।অর্থাৎ লেখালেখির বিষয়টি পেশা নয় আপনার নেশাতে পরিণত করতে হবে। 

সাধারণত এমন অনেক রাইটার ছিল যারা প্রথম প্রথম খুবই ভালো লিখতে পারতো কিন্তু এক সময় তাদের লেখার আগ্রহ হারিয়ে যায় এবং তারা এ কনটেন্ট রাইটিং থেকে দূরে সরে যায়। 

কনটেন্ট রাইটিং সাধারণত তারাই করতে পারবে যারা এটাকে নেশায় পরিণত করতে পারবে এবং যারা এটা করতে কোন সময় বিরক্ত বোধ করবে না। যাদের এই কাজ করতে কোন ক্লান্তি আসবে না।

আরে থেকে ইনকাম হোক বা না হোক আপনার কাজ হচ্ছে লেখা আপনাকে লিখেই যেতে হবে। আর যদি আপনার মনে এরকম চিন্তা ভাবনা থেকে থাকে তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং সেক্টরে ভালো কিছু একটা করতে পারবেন।

 

Focus on writing Creativity

সাধারণত আপনার লেখার মধ্যে নিদৃষ্ট কোন টপিক এর মূল বিষয়বস্তু কে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার নামই হলো creative content writer.আর সেজন্য আপনার ভিতরে থাকা ক্রিয়েটিভিটিকে কে আগে জাগিয়ে তুলতে হবে। 

ক্রিয়েটিভি সাধারণত এমন একটি বিষয় যেটা ছাড়া আপনি এই সেক্টরের মূল্যহীন। যেমন ধরুন আপনি সিনেমা হলে গেলেন আপনি কখনোই সিনেমা টি সম্পূর্ণ দেখবেন যখন আপনার সিনেমাটি ভালো লাগবে তখন। 

আর সাধারনত কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে বিষয়টি এমন আপনি যখন কনটেন্টের ভিতরে ক্রিয়েটিভ কিছু যুক্ত করবেন তখন কনটেন্টটি পাঠকরা সম্পূর্ণ পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করবে। যেমন ধরুন যেকোনো একটি ছোট কৌশল আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুললেন আর এটিই হল ক্রিয়েটিভ ক্ষমতা। 

 

Fast on Keyboard 

যেহেতু সাধারণত আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করবেন তাই আপনাকে Text দক্ষতায় পাকাপোক্ত হতে হবে। আগের দিনের সাধারণত মানুষ খাতা কলম কে বেশি প্রাধান্য দিত কিন্তু এখন সময় বদলে গিয়েছে। 

মানুষ এখন নির্ভর করে চলেছে আধুনিক সব প্রযুক্তির উপর। আর প্রযুক্তির এই আমূল পরিবর্তনের সাথে আপনাকেও তাল মিলিয়ে চলতে হবে। যেমন ধরুন-আপনি একটি কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য কাজ পেলেন এবং আপনার লেখার দক্ষতা খুবই ভালো কিন্তু আপনি আপনার কনটেন্টটি সময়মতো সাবমিট করতে পারলেন না।

আর সেক্ষেত্রে আপনাকে যে কাজ দেবে সে ভাববে যে আপনি হয়তো এই কাজের প্রতি উদাসীন আর সেই ক্ষেত্রে সে আপনাকে আর কাজ না দিয়ে অন্য কাউকে খুজতে থাকবে। সেই ক্ষেত্রে আপনার লেখার অভিজ্ঞতা সহ আপনার লেখার কাজটি দ্রুত হতে হবে। আর এক্ষেত্রে আপনার রাইটিং স্কিল কে ইমপ্রুভ করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট সময় খরচ করতে হতে পারে। 

Be thinking

একজন সাধারন মানুষের চিন্তা-ভাবনা থেকে একজন লেখককের চিন্তাভাবনা আলাদা বা ভিন্ন হতে হবে। আর কথায় রয়েছে- অশিক্ষিত চোখ যেখানে ধূলিকণা দেখে শিক্ষীত চোখ সেখান থেকে হীরা মানিক। 

আর এক্ষেত্রে সাংবাদিক হতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় উদাহরণ- কেননা তারা ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে কত সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারে। 

আর সাধারনত ঠিক এমন ভাবে আপনি যখন একজন লেখক হলেন আপনি যখন একটি টপিক নিয়ে লিখবেন সেই টপিক সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত বুঝতে হবে। তারপর এই বিষয় নিয়ে আপনার মনে যে ভাবনা লুকায়িত রয়েছে সেই বিষয়গুলো প্রকাশ করবেন আপনি লেখার মাধ্যমে। তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটিং থেকে ভালো কিছু করতে পারবেন।

Learn Grammar properly

সাধারণত একজন কনটেন্ট রাইটার কেমন ধরনের বা সে কতটুকু মানসম্পন্ন সেটা নির্ভর করবেন তার কনটেন্ট এর উপর। যেমন ধরুন আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে যদি ব্যাকরণ ভুল থাকে তাহলে আপনার কনটেন্টটি কিন্তু তার মাধুর্য হারিয়ে ফেলবে। 

আপনি এক্ষেত্রে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লিখবেন নাকি ইংরেজি ভাষায় লিখবেন সেটা বড় কথা না আপনি যে ভাষায় লিখুন না কেন আপনার ব্যাক করুন ঠিক রেখে আপনার কনটেন্ট লিখতে হবে। আর এক্ষেত্রে শুরুর দিকে আপনাকে যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হবে তাহলেই আপনি একদিন কনটেন্ট রাইটিং এ সফল হতে পারবেন।

পরিশেষে,

কনটেন্ট রাইটিং জব যেহেতু অনলাইন সেক্টরের সবচেয়ে সম্মানজনক একটি পেশা তাই এই সেক্টরে আপনাকে সফল হতে হলে অনেক পরিশ্রম এবং কষ্ট করতে হবে। কেননা বর্তমানে সেক্টরে প্রতিযোগীর অভাব নেই।তাই আপনাকে যদি কনটেন্ট রাইটিং জবে ভালো কিছু করতে হয় পরিশ্রমের সাথে কাজ করে যেতে হবে। আপনার কনটেন্টই কিন্তু আপনার নিজের ব্র্যান্ডিং করবে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং সম্পর্কে জানতে এ আটির্কেলটি পড়তে পারেন।

The post কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস  appeared first on Editor Go.

]]>
https://editorgo.com/%e0%a6%95%e0%a6%a8%e0%a6%9f%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%82-%e0%a6%95%e0%a6%bf/feed/ 3